একাডেমিক স্বীকৃতি-পাঠদানের অনুমতি পেলো ৭৯ বিদ্যালয় - দৈনিকশিক্ষা

একাডেমিক স্বীকৃতি-পাঠদানের অনুমতি পেলো ৭৯ বিদ্যালয়

দৈনিকশিক্ষা প্রতিবেদক |

৭৯টি বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (নিম্ন মাধ্যমিক ও মাধ্যমিক) স্থাপন, পাঠদান ও একাডেমিক স্বীকৃতির চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড। নিম্ন মাধ্যমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ের কমিটির সভার সুপারিশের ভিত্তিতে এই অনুমোদন দেওয়া হয়।

প্রাথমিকভাবে ঢাকা বোর্ডের অধীনে এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে একাধিক শর্তে ৩ বছরের জন্য স্থাপন, পাঠদান ও একাডেমিক অনুমোদন স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। পরবর্তীতে শর্তসমূহ পূরণের প্রেক্ষিতে এই অনুমোদনের সময় বাড়ানো হবে বলে জানিয়েছে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড।

এর মধ্যে মাধ্যমিক পর্যায়ে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্থাপন, পাঠদান ও একাডেমিক স্বীকৃতির চূড়ান্ত অনুমোদন রয়েছে ৫০টি। আর নিম্ন মাধ্যমিক পর্যায়ে রয়েছে ২৯টি। বোর্ড থেকে এসব অনুমোদনের চিঠি সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষকের কাছে পাঠানো হয়েছে বলে জানা গেছে।

অনুমোদন পাওয়া নিম্ন মাধ্যমিকের তালিকা দেখুন এখানে-০১

অনুমোদন পাওয়া নিম্ন মাধ্যমিকের তালিকা দেখুন এখানে-০২

অনুমোদন পাওয়া মাধ্যমিকের তালিকা দেখুন এখানে-০১

অনুমোদন পাওয়া মাধ্যমিকের তালিকা দেখুন এখানে-০২

অনুমোদন পাওয়া মাধ্যমিকের তালিকা দেখুন এখানে-০৩

জানা যায়, ‘বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক) স্থাপন, পাঠদান ও একাডেমিক স্বীকৃতি প্রদান নীতিমালা-২০২২’ বলা রয়েছে, বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক) স্থাপন, পাঠদান ও একাডেমিক স্বীকৃতির চূড়ান্ত অনুমোদনের দায়িত্বে থাকবে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডগুলোকে। সংশ্লিষ্ট বোর্ডগুলো এই নীতিমালার বিধিবিধান অনুযায়ী বোর্ড সভায় বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক) স্থাপন, পাঠদান ও একাডেমিক স্বীকৃতি দেবে। 

এর আগে বেসরকারি এসব প্রতিষ্ঠানের স্থাপন-পাঠদানের অনুমতি ও স্বীকৃতির আবেদন গ্রহণ ও এ বিষয়ে বোর্ডগুলোকে সম্মতি দিতো শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ।

২০১৬ খ্রিষ্টাব্দের পর থেকে বেসরকারি প্রতিষ্ঠান স্থাপন-পাঠদানের অনুমতি ও একাডেমিক স্বীকৃতির আবেদন গ্রহণ করতো শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এরপর মন্ত্রণালয় থেকে বোর্ডগুলোকে এসব বিষয়ে পরিদর্শনের নির্দেশনা দেয়া হতো। বোর্ড সে নির্দেশনা অনুযায়ী পরিদর্শন করে মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন পাঠাতো। পরে মন্ত্রণালয় থেকে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান স্থাপন-পাঠদানের অনুমতি ও একাডেমিক স্বীকৃতির চূড়ান্ত অনুমোদনে সম্মতি জানানো হতো। 

বোর্ডগুলো সে অনুযায়ী আদেশ জারি করতো। কিন্তু গত বছর থেকে বোর্ডগুলো বেসরকারি প্রতিষ্ঠান স্থাপন-পাঠদানের অনুমতি ও একাডেমিক স্বীকৃতির আবেদন গ্রহণ ও চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়ার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

যেসব চাকরির পরীক্ষা স্থগিত - dainik shiksha যেসব চাকরির পরীক্ষা স্থগিত কোটা আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আলোচনায় বসছে সরকার - dainik shiksha কোটা আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আলোচনায় বসছে সরকার উত্তরায় গুলিতে ২ শিক্ষার্থী নিহত - dainik shiksha উত্তরায় গুলিতে ২ শিক্ষার্থী নিহত ছাত্রলীগ আক্রমণ করেনি, গণমাধ্যমে ভুল শিরোনাম হয়েছে - dainik shiksha ছাত্রলীগ আক্রমণ করেনি, গণমাধ্যমে ভুল শিরোনাম হয়েছে সহিংসতার দায় নেবে না বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন - dainik shiksha সহিংসতার দায় নেবে না বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন জবিতে আজীবনের জন্য ছাত্র রাজনীতি বন্ধের আশ্বাস প্রশাসনের - dainik shiksha জবিতে আজীবনের জন্য ছাত্র রাজনীতি বন্ধের আশ্বাস প্রশাসনের মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধের কারণ জানালেন পলক - dainik shiksha মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধের কারণ জানালেন পলক দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0027210712432861