খালেদা জিয়ার মুক্তি ও বিদেশে চিকিৎসার দাবিতে রাবিতে প্রতীকী অনশন - দৈনিকশিক্ষা

খালেদা জিয়ার মুক্তি ও বিদেশে চিকিৎসার দাবিতে রাবিতে প্রতীকী অনশন

রাবি প্রতিনিধি |

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি ও বিদেশে উন্নত চিকিৎসার দাবিতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) প্রতীকী অনশন ও অবস্থান কর্মসূচী পালন করা হয়েছে। বুধবার সকাল সাড়ে ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ সিনেট ভবনের পাশে জিয়া পরিষদের ব্যানারে এ কর্মসূচি পালিত হয়। দুপুর পৌনে ১২টার দিকে জিয়া পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা রফিকুল ইসলাম অনশনকারীদের পানি ও জুস পান করিয়ে অনশন ভাঙান।

কর্মসূচিতে অংশগ্রহণকারী নেতাকর্মীরা খালেদা জিয়ার মুক্তি ও বিদেশে চিকিৎসার দাবিসহ সরকারের পদত্যাগ, নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার, বিএনপি নেতাকর্মীর নামে ‘মিথ্যা’ মামলায় হয়রানি না করা, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধের দাবি তুলে জানান।

কর্মসূচিতে জিয়া পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ফরিদুল ইসলাম বলেন, ‘একজন ইউনিয়ন চেয়ারম্যান অসুস্থ হলে সিঙ্গাপুর-থাইল্যান্ড চিকিৎসার জন্য যান। অথচ তিনবারের প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া চিকিৎসাহীন অবস্থায় কষ্ট পাচ্ছেন। ছাত্র-শিক্ষক পেশাজীবী থেকে শুরু করে সবাই জেনে গেছে ভালো কথা বলে সরকারের কাছ থেকে কিছু আদায় করা যাবে না। আদায় করতে হলে সবাইকে একযোগে মাঠে নামতে হবে। মাঠে নামতে হলে মনে রাখতে হবে কোন কিছুই রক্ত ছাড়া আদায় করা যায় না। সেজন্য সব স্তরের মানুষকে সরকারের বিরুদ্ধে একযোগে মাঠে নামতে হবে।’

ছবি: সংগৃহীত

কৃষি অনুষদের সাবেক ডিন সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘চিকিৎসার মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক অধিকারের জন্য আমাদের শিক্ষক সমাজের এমন প্রতীকী অনশন করতে হবে তা ভাবতে দুঃখ হচ্ছে। আর যখন বিএনপির নেতাকর্মীরা মুক্তি ও চিকিৎসার জন্য অনশন করছে, তখন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী সেটিকে নাটক হিসেবে আখ্যা দিচ্ছেন।’

জিয়া পরিষদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কুদরত-ই-জাহানের সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন পরিষদের সভাপতি প্রফেসর ড. এনামুল হক, সহ-সভাপতি মামুনুর রশীদ, অধ্যাপক হাবিবুর রহমান, কেন্দ্রীয় জিয়া পরিষদের উপদেষ্টা রফিকুল ইসলাম, অধ্যাপক নজরুল ইসলাম, প্রফেসর ড. সরওয়ার জাহান, ছাত্রদলের যুগ্ম আহবায়ক মাহমুদুল হাসান মিঠু প্রমুখ।

পুরনো পদ্ধতিতে ফিরছে বৃত্তি পরীক্ষা - dainik shiksha পুরনো পদ্ধতিতে ফিরছে বৃত্তি পরীক্ষা শিক্ষায় কী হলো তিন মাসে - dainik shiksha শিক্ষায় কী হলো তিন মাসে মাদরাসায় চলে যায় প্রাথমিকের ২৬ দশমিক ৫৭ শতাংশ শিক্ষার্থী - dainik shiksha মাদরাসায় চলে যায় প্রাথমিকের ২৬ দশমিক ৫৭ শতাংশ শিক্ষার্থী কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক - dainik shiksha কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক অবশেষে কপাল খুললো পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তিতে বাদপড়াদের - dainik shiksha অবশেষে কপাল খুললো পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তিতে বাদপড়াদের শিক্ষক নিবন্ধন ভাইভা: ১৫তম দিনে যেসব প্রশ্নের মুখোমুখি - dainik shiksha শিক্ষক নিবন্ধন ভাইভা: ১৫তম দিনে যেসব প্রশ্নের মুখোমুখি কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে গণঅভ্যুত্থানে আহতদের তোপের মুখে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা - dainik shiksha গণঅভ্যুত্থানে আহতদের তোপের মুখে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা দপ্তরসহ সাবেক শিক্ষাপ্রতিমন্ত্রীকে চালাতেন পিয়ন! - dainik shiksha দপ্তরসহ সাবেক শিক্ষাপ্রতিমন্ত্রীকে চালাতেন পিয়ন! ৬১০ ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীর শিক্ষা অধিদপ্তরে নিয়োগ চূড়ান্ত! - dainik shiksha ৬১০ ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীর শিক্ষা অধিদপ্তরে নিয়োগ চূড়ান্ত! দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0044150352478027