গাজার দক্ষিণাঞ্চলে ‘কৌশলগত’ বিরতির নিন্দা নেতানিয়াহুর - দৈনিকশিক্ষা

গাজার দক্ষিণাঞ্চলে ‘কৌশলগত’ বিরতির নিন্দা নেতানিয়াহুর

দৈনিক শিক্ষাডটকম প্রতিবেদক |

ত্রাণের সরবরাহ স্বাভাবিক করতে গাজা উপত্যকার দক্ষিণাঞ্চলে যে কৌশলগত বিরতি ঘোষণা করেছে ইসরাইলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ), তার নিন্দা জানিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু।

রোববার ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে রয়টার্স। 

ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘রোববার সকালে যখন নেতানিয়াহু শুনলেন যে গাজার দক্ষিণাঞ্চলে প্রতিদিন ১১ ঘণ্টা বিরতির সিদ্ধান্ত নিয়েছে আইডিএফ এবং ইতোমধ্যে তার বাস্তবায়নও শুরু হয়েছে, তিনি তার সামরিক সচিবকে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন যে এই পদক্ষেপ তার খুবই অপছন্দ হয়েছে এবং এটি তার কাছে অগ্রহণযোগ্য।’

এর আগে রোববার ইসরাইলের প্রতিরক্ষা বাহিনীর বিশেষ ইউনিট কো অর্ডিনেটর অব গভর্নমেন্ট অ্যাক্টিভিটিজ ইন দ্য টেরিটোরিজ (কোগাট) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে পোস্ট করা এক বার্তায় জানিয়েছে, গাজা উপত্যকায় গাজায় খাদ্য ও ত্রাণ সামগ্রীর সরবরাহ স্বাভাবিক করতে জাতিসংঘ এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থার সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে উপত্যকার দক্ষিণাঞ্চলে কৌশলগত বিরতি চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে আইডিএফ।

সে সিদ্ধান্ত অনুসারে, এখন থেকে গাজার দক্ষিণাঞ্চলে প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত ১১ ঘণ্টা সামরিক তৎপরতা বন্ধ থাকবে। এই সময়সীমায় কেরেম শালম ক্রসিং দিয়ে গাজায় খাদ্য ও ত্রাণ সামগ্রী প্রবেশ করতে পারবে। তারপর সেই ত্রাণ সামগ্রী সালাহ আল দীন সড়ক দিয়ে উপত্যকার বিভিন্ন অঞ্চলে পৌঁছানো হবে।

আইডিএফের এই পদক্ষেপের নিন্দা জানিয়েছেন ইসরাইলের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ইতামার বেন গিভিরও। এক বার্তায় তিনি বলেছেন, এই সিদ্ধান্ত যারা নিয়েছে— তারা নির্বোধ এবং তাদের চাকরিচ্যুত করা উচিত।

তবে জাতিসংঘ এই কৌশলগত বিরতিকে স্বাগত জানিয়েছে।

গত ৭ অক্টোবর ইসরাইলের সীমান্তে হামলা চালিয়ে ১ হাজার ২০০ জনকে হত্যা করেছিল গাজা উপত্যকা নিয়ন্ত্রণকারী রাজনৈতিক গোষ্ঠী হামাসের যোদ্ধারা। তার জবাবে গত আট মাস ধরে গাজায় অভিযান চালাচ্ছে ইসরাইলি বাহিনী। সেই অভিযানে এ পর্যন্ত নিহত হয়েচেন ৩৭ হাজার ৬০০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি। আহত হয়েছেন আরও ৮২ হাজার ফিলিস্তিনি।

আবেদনের যোগ্যতা নেই তবু শিক্ষক - dainik shiksha আবেদনের যোগ্যতা নেই তবু শিক্ষক শিক্ষাকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যাওয়া হয়েছে - dainik shiksha শিক্ষাকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যাওয়া হয়েছে কলেজছাত্রকে তুলে নিয়ে হা*তুড়ি পেটা - dainik shiksha কলেজছাত্রকে তুলে নিয়ে হা*তুড়ি পেটা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএমজিএসে মাস্টার্স করার সুযোগ - dainik shiksha ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএমজিএসে মাস্টার্স করার সুযোগ সাত কলেজে চূড়ান্ত ধাপের বিষয় বরাদ্দ ৩ অক্টোবর - dainik shiksha সাত কলেজে চূড়ান্ত ধাপের বিষয় বরাদ্দ ৩ অক্টোবর প্রধান শিক্ষককে তাড়িয়ে চেয়ারে বসলো ছাত্র! - dainik shiksha প্রধান শিক্ষককে তাড়িয়ে চেয়ারে বসলো ছাত্র! সেন্ট যোসেফে তৃতীয় শ্রেণির ভর্তি আবেদন শুরু - dainik shiksha সেন্ট যোসেফে তৃতীয় শ্রেণির ভর্তি আবেদন শুরু দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.004249095916748