ছাত্রীকে নিয়ে শিক্ষিকা উধাও - দৈনিকশিক্ষা

ছাত্রীকে নিয়ে শিক্ষিকা উধাও

দৈনিক শিক্ষাডটকম প্রতিবেদক |

দৈনিক শিক্ষাডটকম প্রতিবেদক:  ছাত্রীকে নিয়ে উধাওয়ের অভিযোগ উঠেছে খাদিজা খাতুন নামে এক শিক্ষিকার বিরুদ্ধে। ছাত্রীকে নিয়ে তিনি কোথায় গেছেন কেউই বলতে পারেন না। এদিকে ছাত্রী-শিক্ষিকার নিখোঁজের ঘটনা এলাকায় নানারকম আলোচনার জন্ম দিয়েছে। সমালোচনাও হচ্ছে তাদের এই কাণ্ড নিয়ে।

এদিকে বিষয়টি নিয়ে ধোঁয়াশায় ছাত্রীর মা-বাবাও। তাই তারা দ্বারস্থ হয়েছেন পুলিশের। তবে ছাত্রী-শিক্ষিকার উধাও হওয়ার নেপথ্যে কি সেটি নিয়ে রয়েছে মতপার্থক্য। শিক্ষিকার বাবা বলছেন, তাদের খুঁজে পাওয়া গেলেই রহস্যের উদঘাটন করা যাবে।

গত রোববার (২৯ এপ্রিল) ছাত্রীর নিজ বাড়ি মাগন্তিনগর চৌরাস্তা থেকে লাপাত্তা।

ছাত্রী-শিক্ষিকার উধাও হওয়ার এ ঘটনা এলাকায় বেশ চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে। এ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় বইছে। জানা গেছে, শিক্ষিকা খাজিদা খাতুন ওই ছাত্রীর বেশ খোঁজখবর নিতেন। পাঠাতেন উপহারও। কিন্তু কখনো কেউ চিন্তা করেননি তারা এমন কাণ্ড ঘটাবেন।

টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার বেরিবাইদ ইউনিয়নের ধামালিয়া গ্রামে ঘটেছে এমন ঘটনা। খাদিজা খাতুন ওই গ্রামের দারুল উম্মুল কুরা মহিলা মাদরাসা আরবি শিক্ষিকা ছিলেন। ওই ছাত্রীও পড়তেন ওই মাদরাসাতেই। তবে নানা কারণে বেশকিছু দিন আগেই শিক্ষিকা খাদিজাকে মাদরাসা থেকে বের করে দেওয়া হয়।

ছাত্রীর মা-বাবার দাবি, শিক্ষিকা খাদিজা তাদের মেয়ের সঙ্গে অতিরিক্ত যোগাযোগ করতেন। তবে তারা যে এভাবে নিখোঁজ হবে তা তারা চিন্তাও করেননি। এরই মধ্যে থানায় অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। দ্রুত তারা তাদের মেয়েকে ফেরত চান।

শিক্ষিকার বাবা জানান, তার মেয়ে ও ওই ছাত্রীকে খোঁজাখুঁজি করা হচ্ছে। আসলে কি ঘটনা ঘটেছে তা তিনি জানেন না। তবে তাদের দুজনকে পাওয়া গেলেই সব রহস্য বের হবে বলেও জানান তিনি।

বেরিবাইদ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. জুলহাস উদ্দিন জানান, সবকিছুর খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। থানায় অভিযোগও দেওয়া হয়েছে। তাদের বের করে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন তিনি। শিক্ষিকা খাদিজাকে একাধিকবার বিয়ে দেওয়া হয়েছে কিন্তু স্বামীর সংসার করেনি এবং পূর্বেও ছাত্রী নিয়ে উধাও হওয়ার ঘটনা রয়েছে।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় গ্রাজুয়েট বেকারদের সবচেয়ে বড় কারখানা, মন্তব্যের জেরে সভায় বাগ্‌বিতণ্ডা - dainik shiksha জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় গ্রাজুয়েট বেকারদের সবচেয়ে বড় কারখানা, মন্তব্যের জেরে সভায় বাগ্‌বিতণ্ডা গবেষণা কাজে শিক্ষক-শিক্ষার্থীর চৌর্যবৃত্তি - dainik shiksha গবেষণা কাজে শিক্ষক-শিক্ষার্থীর চৌর্যবৃত্তি বন্যাকবলিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তথ্য চেয়েছে অধিদপ্তর - dainik shiksha বন্যাকবলিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তথ্য চেয়েছে অধিদপ্তর প্রতারণা এড়াতে সতর্ক করলো ঢাকা শিক্ষা বোর্ড - dainik shiksha প্রতারণা এড়াতে সতর্ক করলো ঢাকা শিক্ষা বোর্ড ঢাবির সিনেটে সর্বজনীন পেনশন বাতিলের প্রস্তাব - dainik shiksha ঢাবির সিনেটে সর্বজনীন পেনশন বাতিলের প্রস্তাব ৮৫ শতাংশ ভিন্ন বিষয়ে ডিগ্রিধারীরা শেখাচ্ছেন ইংরেজি-গণিত - dainik shiksha ৮৫ শতাংশ ভিন্ন বিষয়ে ডিগ্রিধারীরা শেখাচ্ছেন ইংরেজি-গণিত দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে র‌্যাঙ্কিংয়ে এগিয়ে থাকা কলেজগুলোর নাম এক নজরে - dainik shiksha র‌্যাঙ্কিংয়ে এগিয়ে থাকা কলেজগুলোর নাম এক নজরে এবার বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা’ - dainik shiksha এবার বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা’ please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0033950805664062