জবি ক্যাফেটেরিয়ায় খাবারের মান যাচাই করলেন উপাচার্য - দৈনিকশিক্ষা

জবি ক্যাফেটেরিয়ায় খাবারের মান যাচাই করলেন উপাচার্য

দৈনিক শিক্ষাডটকম, জবি |

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ক্যাফেটেরিয়া পরিদর্শন করে খাবারের মান যাচাই করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম। 

বুধবার সকাল আটটায় ক্যাফেটেরিয়ায় পরিদর্শনে যান। এ সময় তিনি শিক্ষার্থী এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যান্য সদস্যদের থেকে ক্যাফেটেরিয়ার খাবারের মান ও পরিবেশ সম্পর্কে জানতে চান। 

পরিদর্শনের সময় উপাচার্য ক্যাফেটেরিয়ার কর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন এবং খাবারের প্রস্তুত ও পরিবেশ সম্পর্কে খোঁজ নেন। এ সময় তিনি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলে তাদের মতামতও শোনেন। শিক্ষার্থীরা তাদের অভিজ্ঞতা ও সমস্যাগুলো সরাসরি উপাচার্যের কাছে তুলে ধরেন।

এ সময় শিক্ষার্থীরা খাবারের দাম এবং বিভিন্ন মেনুর মান নিয়ে কিছু পরামর্শ দেন। উপাচার্য এসব অভিযোগের বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দেন।

এই বিষয়ে হিসাববিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী আল-আমিন বলেন, আন্দোলন পরবর্তী কিছুদিন খাবারের মান ভালো হলেও পরে তা আবার আগের অবস্থায় ফিরে গেছে। মাঝে মাঝে দেখা যায় দুপুরের আগেই খাবার শেষ হয়ে যায়। সেক্ষেত্রে ক্ষুধা নিয়েই ক্লাসে ফিরে যেতে হয়, কারণ ক্যাম্পাসের আশেপাশে ভাল মানের খাবারের সঙ্গে স্বাস্থ্যকর পরিবেশ পাওয়া দুষ্কর। 

তিনি আরো বলেন, আন্দোলনের পরে ভেন্ডিং মেশিনের আশ্বাস দেয়া হয়েছিলো শিক্ষার্থীদের, কিন্ত এখনও আমরা এরকমই কিছুই পাইনি। খাবারের মানের দিকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নজর দেয়া উচিত।

ক্যাফেটেরিয়ার পরিচালক মাসুদ রানা বলেন, ভিসি স্যার নির্দেশ দিয়েছেন যেনো আমরা খাবারের মান বৃদ্ধিতে আরো গুরুত্ব দিই এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার দিকেও বিশেষ নজর রাখি। শিক্ষার্থীদের জন্য স্বাস্থ্যসম্মত খাবার নিশ্চিত করতে তিনি নিয়মিত পর্যবেক্ষণের কথা বলেছেন। এছাড়া, শিক্ষার্থীদের অভিযোগ ও পরামর্শ গুরুত্বসহকারে নিয়ে দ্রুত সমাধানের নির্দেশও দিয়েছেন।

উপাচার্য বলেন, আমি সকালে বাসা থেকে খেয়ে আসলেও দুপুরের খাবার ক্যাফেটেরিয়া থেকেই খাই। প্রতিদিন শত শত শিক্ষার্থী, শিক্ষক এবং কর্মচারী ক্যাফেটেরিয়া থেকে খাবার খায়, ক্যাফেটেরিয়ার খাবারের মান ও পরিবেশ জন্য উপযুক্ত রাখা অত্যন্ত জরুরি।

প্রাথমিকে ২০ হাজার শিক্ষকের পদ সৃষ্টি হচ্ছে - dainik shiksha প্রাথমিকে ২০ হাজার শিক্ষকের পদ সৃষ্টি হচ্ছে স্কুল শিক্ষাকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত বর্ধিত করা উচিত - dainik shiksha স্কুল শিক্ষাকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত বর্ধিত করা উচিত নতুন পাঠ্য বইয়ে থাকছে শহীদ আবু সাঈদ ও মুগ্ধের বীরত্বগাথার গল্প - dainik shiksha নতুন পাঠ্য বইয়ে থাকছে শহীদ আবু সাঈদ ও মুগ্ধের বীরত্বগাথার গল্প শিক্ষার্থীদের দুপক্ষের দফায় দফায় সং*ঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম! - dainik shiksha শিক্ষার্থীদের দুপক্ষের দফায় দফায় সং*ঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম! শিক্ষাক্ষেত্রে আমরা পিছিয়ে আছি - dainik shiksha শিক্ষাক্ষেত্রে আমরা পিছিয়ে আছি ইএফটিতে বেতন দিতে এমপিও আবেদনের সময় এগোলো - dainik shiksha ইএফটিতে বেতন দিতে এমপিও আবেদনের সময় এগোলো কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক - dainik shiksha কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0032830238342285