দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে দলীয় স্বতন্ত্র বো*মা! - দৈনিকশিক্ষা

দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে দলীয় স্বতন্ত্র বো*মা!

বিপ্লব বড়ুয়া |

বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন যতোই ঘনিয়ে আসছে দেশজুড়ে ততোই বেড়ে চলেছে উত্তাপ-উৎকন্ঠা। আর বিদেশি নির্বাচন পর্যবেক্ষরাও অধীর আগ্রহে উন্মুখ হয়ে আছেন আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন নির্বাচনকে ঘিরে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যে দুটি শক্তিধর দেশ যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে পাল্টাপাল্টি লড়াই শুরু হয়ে গেছে। নিজ নিজ দেশের পররাষ্ট্র দপ্তর ও দূতাবাসের প্রতিনিধিরা এ বিষয়ে তাদের মতামত প্রকাশ করায় নির্বাচনকে ঘিরে দেশে-বিদেশে শঙ্কা তৈরি হয়েছে। একটি স্বাধীন দেশের ওপর এ রকম জোর কাঠানো কোনোভাবে সমীচীন মনে করছেন না রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। যতোদিন না এই  নির্বাচন শেষ না হচ্ছে, ততোদিন পর্যন্ত দেশের সাধারণ মানুষ গভীর উদ্বেগকে ধারণ করে অজানা শঙ্কার মধ্যে দিয়ে দিন অতিবাহিত করতে হবে।

একটি স্বাধীন দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে এভাবে যখন তখন নাক গলানোকে তারা ভালো চোখে দেখছেন না। আবার অন্যদিকে একসময়ে সরকার পরিচালনাকারী বৃহৎ রাজনৈতিক দল জাতীয়তাবাদী দল বিএনপিসহ সমমনা পার্টি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন দাবি করে টানা অন্দোলনের অংশ হিসেবে হরতাল, অবরোধ কর্মসূচি দিয়ে সরকারকে এক রকম ব্যতিব্যস্ত করে রেখেছে বলে মনে করলেও সরকার তা নাকচ করে দিয়েছে। বিএনপি ও সমমনা দলের আহ্বানে আন্দোলনে প্রতিদিন অসংখ্য গাড়ি পুড়লেও সেদিকে আওয়ামী লীগ সরকারের কোনো নজর নেই বরং দ্বিগুণ উৎসাহে সরকার ঘোষিত নির্বাচনী ট্রেন এগিয়ে চলেছে। এটি প্রতিদিনের প্রেস ব্রিফিং অথবা সভা-সমাবেশে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকসেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাসান মাহমুদসহ শীর্ষস্থানীয় নেতারা নির্ভয়ে বলে চলেছেন। 

নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা যায়, বর্তমান পর্যন্ত ইসিতে নিবন্ধিত দলের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪৪ এ। ইতিমধ্যে নিবন্ধিত ৩০টির মতো রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশগ্রহণের লক্ষে নির্বাচন কমিশনে নিজ নিজ দলের পক্ষ থেকে মনোনয়ন ফরম জমা দেয়ার কাজ শেষ করেছে। বিএনপিসহ সমমনা বাকি দলগুলো কোনো প্রার্থী দেয়নি। আওয়ামী লীগের সঙ্গে ছোট ছোট শরীক দলগুলো একাত্মতা পোষণ করে বিগত নির্বাচনের মতো আসন ভাগাভাগিতে উঠে পরে লেগেছে। আশা কারি কয়েকদিনের মধ্যে শরিক দলগুলোর বিষয়ে আওয়ামী লীগের সভাপতি ও নীতিনির্ধারণী কমিটি সিদ্ধান্তে উপনীত হবেন। তবে বিগত নির্বাচনে যেভাবে শরিক দলগুলোকে সাদামাটাভাবে ছেড়ে দেয়া হয়েছে এবার সেরকম নাও হতে পারে।  

তবে সবচাইতে দুঃশ্চিন্তার বিষয় হলো নির্বাচনকে ঘিরে আওয়ামী লীগ-আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মিদের মধ্যে দ্বন্দ্ব-সংঘাত জড়িয়ে পড়ার খবর দেশের মানুষকে আতংকিত করে তুলেছে। দেশের ৩০০টি আসনের মধ্যে ২২৭টি আসনে এ বিরোধ চরমে পৌঁছেছে। অনেকে মনে করছেন এটি ভ্রাতৃঘাতের সামিল! সবচেয়ে বেশি সংবাদের শিরোনাম হচ্ছে আওয়ামী লীগ দলীয় মনোনীত প্রার্থী ও স্বতন্ত্র প্রার্থীর আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে। মনোনীত ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদ্বয়ের কর্মি সমর্থকের মাঝে দেশের বিভিন্ন স্থানে মারধর, ককটেল বোমা ফাটানো, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার মতো ঘটনা ঘটেছে। নির্বাচন যতোই ঘনিয়ে আসছে তাদের মধ্যে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে অঘটনার মাত্রা বেড়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নিজ দল থেকে মনোনীত ও স্বতন্ত্র প্রার্থী বাছাই করে নির্বাচনী বৈতরণী পার হওয়ার ক্ষেত্রে যে কৌশল বেছে নিয়েছে তা কতোটুকু সফল হবে সময়ে বলে দেবে। আবার সফল হলেও কর্মি সমর্থকদের মধ্যে যে দ্বন্দ্ব-বিরোধের ক্ষত সৃষ্টি হচ্ছে তা আগামীতে কতদূর পর্যন্ত গড়াবে ভাববার বিষয়। নির্বাচনে জনসমর্থন ও ভোটারদের উপস্থিতি বাড়ানো এই চেষ্টা যদি সফল হয় তাহলে এটি হবে বাংলাদেশের জন্য এক নতুন এবং অভিনব দৃষ্টান্ত। 

তবে এ কথা ঠিক যে, আওয়ামী লীগের এই সিদ্ধান্তের ফলে অধিকাংশ আসনে নিজ দলের নেতাকর্মীর মধ্যে মধ্যে দ্বন্দ্ব-সংঘাত উস্কে দিয়েছে। প্রত্যেক জেলা-উপজেলায় আওয়ামী লীগের দল-উপদলের মধ্যে আধিপত্য কোন্দল থাকলেও উপরের আদেশের বিরুদ্ধে গিয়ে আগে কেউ কখনো এ রকম প্রকাশ্যে আসতে সাহস পেতেন না। যারা বিরোধে জড়াতো পার্টির পক্ষ থেকে তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমুলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হতো। কিন্তু এবারের নির্বাচনকে ঘিরে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী স্বতন্ত্র প্রার্থীদের প্রার্থী হওয়ার বিষয়ে উন্মুক্ত রাখায় অনেকের মনে সন্দেহের দানা বাঁধছে। মাঠ পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা বলছেন এ যেনো ভাইয়ে-ভাইয়ের মধ্যে তুমুল সংঘাত, ঝগড়া-বিবাদ! ইতিমধ্যে দেশের অনেক স্থানে তাই হয়েছে। বিশেষ করে বিগত সময়ে যারা সংসদ সদস্য ছিলেন তাদেরকে যাতে কোনোভাবে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ সুযোগ দেয়া না হয় তা চিন্তা করতে হবে। আমি একটি আসনের উদাহরণ দিতে চাই। যেমন-পটিয়া থেকে তিন তিনবার নির্বাচিত শামশুল হক চৌধুরীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মাঠে নামিয়েছে। আবার তার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে আছেন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী। বিগত তিনটি নির্বাচনেই তাদের দুজনকে দেখেছি কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করতে। এবার হয়ে গেছে চির প্রতিদ্বন্দ্বী। তারা দুজনের মধ্যে ইতিমধ্যে তিক্ততা শুরু হয়েছে। গন্ডগোল হয়েছে উভয়ের কর্মি সমর্থকদের মধ্যেও। শামশুল হক চৌধুরী তিনবার এমপি থাকার সুবাধে তিনি নির্বাচনী এলাকার আনাছে-কানাছে চষে বেড়িয়েছেন। এ কারণে তিনি তার ভীত শক্ত করে নিয়েছেন। নির্বাচনকে ঘিরে কোথায় কী করতে হবে তার নখদর্পণে। এজন্য শামশুল হক চৌধুরীর তুলনায় মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী সেভাবে কর্মী সমর্থক তেমন একটা গড়ে তোলার সময় পাননি। এখন দল যেহেতু মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরীকে মনোনীত করেছে সেখানে তিনবারের একজন এমপিকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে তার সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় দাঁড় করিয়ে দেয়া অনেকে এটিকে শত্রুতামুলক বলে আখ্যায়িত করেছেন। 

চট্টগ্রামের ১৬টি আসনের মধ্যে মনোনীত ও স্বতন্ত্র প্রার্থীর এ চিত্র শুধু এখন পটিয়ায় বিরাজমান। অন্য ১৫টি আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের এমনটি অবস্থান নেই। তার কারণ পটিয়া ব্যতীত অন্য কোনো আসনে সাবেক সদ্য বিদায়ী এমপি’র  সঙ্গে নির্বাচনে জড়াতে হচ্ছে না নৌকা সমর্থীত প্রার্থীদের। তাই পটিয়াকে নিয়ে এখন চট্টগ্রামের সবার নজর। মিরসরাই, সীতাকুন্ড, সন্দীপ, ফটিকছড়ি, হাটহাজারী, রাউজান, রাঙ্গুনিয়া, বোয়ালখালী, চট্টগ্রাম সদর ৯ আসন কোতোয়ালি-বাকলিয়া, চট্টগ্রাম ১০ ডবলমুরিং-আকবর শাহ আসন, চট্টগ্রাম ১১ বন্দর-পতেঙ্গা আসন, আনোয়ারা, চন্দনাইশ, সাতকানিয়া-লোহাগাড়া ও বাঁশখালী। মিরসরাই থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান গিয়াস উদ্দীন ছিলেন শক্ত প্রার্থী। তিনি ছিলেন অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ তাকে কৌশলে সড়িয়ে দেয়া হয়েছে। ঠিক একইভাবে সীতাকুন্ড থেকে নির্বাচিত সাবেক সদ্যবিদায়ী এমপি দিদারুল আলমও স্বতন্ত্র প্রার্থী থেকে সড়ে দাঁড়িয়েছেন। হাটহাজারী আসন নিয়ে আওয়ামী লীগের মধ্যে তেমন একটা মাথা ব্যাথা নেই। কারণ, বিগত কয়েকটি সংসদ নির্বাচনে জোটগত ঐক্যের কারণে জাতীয় পাটির কো-চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে। এবারও তার সম্ভাবনা এখন পর্যন্ত উড়িয়ে দেয়া যাচ্ছে না। যদিও বা সে আসনে আওয়ামী লীগ আপাতত চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান এম এ সালামের নাম ঘোষণা করেছে।  এদিকে সন্দীপ, ফটিকছড়ি, রাউজান, বোয়ালখালী, আনোয়ারা, চট্টগ্রাম সদর-৯, চট্টগ্রাম-১১, চন্দনাইশ, সাতকানিয়াতেও কোনো শক্ত স্বতন্ত্র প্রার্থী নেই। তবে বাঁশখালী আসনে আওয়ামী লীগ নেতা, শিল্পপতি সিআইপি মুজিবুর রহমান ও চট্টগ্রাম মহানগরের ডবলমুড়িং-আকবর শাহ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র মঞ্জুরল আলম মঞ্জু দাঁড়ানোর ফলে নৌকার প্রার্থীর মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবার সম্ভাবনা রয়েছে। সাতকানিয়া-লোহাগাড়া আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী সাতকানিয়া উপজেলা চেয়ারম্যানের পদ থেকে সদ্য পদত্যাগকারী, শিল্পপতি সিআইপি এমএ মোতালেব সাহেবের যদি মনোয়ন বাতিল না হতো তাহলে নৌকা প্রার্থীর সঙ্গে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী হতো বলে সকলে আশা করেছিলেন ভোটাররা। এখন নৌকার প্রার্থী হয়েছেন আবু রেজা মুহম্মদ নদবীর অনেকটা খালি মাঠে গোল করার মতো অবস্থা হয়ে দাঁড়িয়েছে। নৌকার প্রার্থীদের আপাতত টেনসনের কোনো কারণ নেই। 

যারা এই প্রথম আওয়ামী লীগ দলীয় প্রতীক পেয়ে একেবারে তৃণমুল থেকে নৌকার প্রার্থী হয়েছেন সেসব প্রার্থী এলাকায় জনপ্রিয় হলেও নির্বাচন প্রক্রিয়ার কৌশলে অনেকে সিদ্ধহস্ত হয়ে উঠতে পারেননি। কারণ, বিগত সময়ে তাকে এমপির পেছনে সময় ব্যয় করতে হয়েছে। তাই সংগত কারণেই দলীয় নৌকার প্রার্থী ও দলীয় স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে আগামীতে দ্বন্দ্ব-বিবাদ লেগে থাকবে। সেই সঙ্গে লেগে থাকবে উভয়ের কর্মী-সমর্থকদের মধ্যেও। কেউ কাউকে ছাড়বে না। অচিরেই আওয়ামী লীগ স্বতন্ত্রদের বিষয়ে কঠিন সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে ব্যর্থ হলে আগামীতে নেতাদের মধ্যে চূড়ান্তরূপে ফাটল দেখা দেবে বলে রাজনৈতিক অভিজ্ঞ সচেতন মহল মনে করেন। একই সঙ্গে নতুন প্রজন্মের কর্মী সমর্থকদের মধ্যেও যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হবে তা নিজ দলের জন্য অনেকটা ক্ষতিকর হবে। এ অবস্থা চলমান থাকলে আগামীতে নতুন প্রজন্ম রাজনৈতিক দল থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ দেশের অভিজ্ঞ দল। তারা চাইলে মুর্হূর্তের মধ্যে পট পরিবর্তনের ক্ষমতা রাখে। বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ, বিশেষ করে আওয়ামী লীগ রাজনীতির সঙ্গে দীর্ঘ বছর ধরে জড়িতরা মনে করেন মনোনীত প্রার্থী ও স্বতন্ত্র প্রার্থী বিষয়ে নতুন একটি দিক নির্দেশনা আসুক।               

লেখক: সাংবাদিক ও প্রাবন্ধিক 

শিক্ষাসহ সব খবর সবার আগে জানতে দৈনিক আমাদের বার্তার ইউটিউব চ্যানেলের সঙ্গেই থাকুন। ভিডিওগুলো মিস করতে না চাইলে এখনই দৈনিক আমাদের বার্তার ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন এবং বেল বাটন ক্লিক করুন। বেল বাটন ক্লিক করার ফলে আপনার স্মার্ট ফোন বা কম্পিউটারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভিডিওগুলোর নোটিফিকেশন পৌঁছে যাবে।

দৈনিক আমাদের বার্তার ইউটিউব চ্যানেল SUBSCRIBE করতে ক্লিক করুন।

চট্টগ্রামে সংঘর্ষে শিক্ষার্থীসহ নিহত ২ - dainik shiksha চট্টগ্রামে সংঘর্ষে শিক্ষার্থীসহ নিহত ২ ঢামেকে একজনের মৃত্যু - dainik shiksha ঢামেকে একজনের মৃত্যু জবির কোটা আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ ৪ - dainik shiksha জবির কোটা আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ ৪ বেরোবিতে ত্রিমুখী সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ২০০ - dainik shiksha বেরোবিতে ত্রিমুখী সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ২০০ শহীদ মিনার এলাকায় অধ্যাপককে মারধর - dainik shiksha শহীদ মিনার এলাকায় অধ্যাপককে মারধর মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বোচ্চ সম্মান দিতে হবে : প্রধানমন্ত্রী - dainik shiksha মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বোচ্চ সম্মান দিতে হবে : প্রধানমন্ত্রী সময়মতো যথাযথ অ্যাকশন নেয়া হবে : কাদের - dainik shiksha সময়মতো যথাযথ অ্যাকশন নেয়া হবে : কাদের সবকিছু আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই: ঢাবি উপাচার্য - dainik shiksha সবকিছু আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই: ঢাবি উপাচার্য যারা নিজেদের রাজাকার বলেছে তাদের শেষ দেখে ছাড়বো - dainik shiksha যারা নিজেদের রাজাকার বলেছে তাদের শেষ দেখে ছাড়বো সায়েন্সল্যাবে কলেজ শিক্ষার্থীদের অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ - dainik shiksha সায়েন্সল্যাবে কলেজ শিক্ষার্থীদের অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ র‌্যাঙ্কিংয়ে এগিয়ে থাকা কলেজগুলোর নাম এক নজরে - dainik shiksha র‌্যাঙ্কিংয়ে এগিয়ে থাকা কলেজগুলোর নাম এক নজরে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.013134956359863