নেপাল অধিনায়ক বললেন, ‘তানজিমই আমাদের হারিয়ে দিয়েছে’ - দৈনিকশিক্ষা

নেপাল অধিনায়ক বললেন, ‘তানজিমই আমাদের হারিয়ে দিয়েছে’

দৈনিক শিক্ষাডটকম ডেস্ক |

নেপালের বিপক্ষে লো স্কোরিং ম্যাচে বেশ আগ্রাসী মেজাজে ছিলেন তানজিম হাসান সাকিব। করেছেন ক্যারিয়ারের সেরা বোলিং। ৪ ওভারে মাত্র ৭ রানে ৪ উইকেট নিয়ে হয়েছেন ম্যাচসেরাও।    

তবে এমন দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের মাঝেও একটি প্রশ্ন দানা বেঁধেছিল তানজিম সাকিবকে ঘিরেই। নেপাল ইনিংসের তৃতীয় ওভারে তাদের দুই ব্যাটারকে আউট করেন তানজিম। ওভারের শেষ বলটি কোনোমতে ঠেকান নেপালের অধিনায়ক রোহিত পাউডেল। বল শেষ হওয়ার পর দুজনেই জড়ান বাকবিতণ্ডায়। পরিস্থিতি সামাল দিতে এগিয়ে আসেন আম্পায়ার স্যাম নোকাসকি এবং নন-স্ট্রাইকে থাকা নেপালের আরেক ব্যাটার আসিফ শেখ। 

ঘটনাটি তখন পরিষ্কার বোঝা যায়নি। পরে ম্যাচ শেষে নেপালের অধিনায়ক পুরো ব্যাপারটা খোলাসা করেন। তিনি জানান, তানজিমের সঙ্গে তার কোনো সমস্যা নেই। তবে তিনি স্বীকার করলেন, তানজিমের দুর্দান্ত বোলিংয়ের কারণেই হেরেছে নেপাল। বারবার তানজিম বল করার পর রোহিতকে তাতাতে চাচ্ছিলেন। যে কারণে বোলিং মার্কিংয়ে ফিরে যেতে বলেছিলেন রোহিত।  

ঘটনা প্রসঙ্গে রোহিত বলেন, 'তানজিম দারুণ বোলিং করেছে। নতুন বলে আমাদের ধসিয়ে দিয়েছে সে। উইকেট অনেক চ্যালেঞ্জিং ছিল, তবে এমন পিচেও দুর্দান্ত বোলিং করেছে। ঠিক জায়গায় বোলিং করে আমাকে বারবার চ্যালেঞ্জ করেছে সে। তবে আমাদের মধ্যে কোনো সমস্যা নেই। সে আমাকে বল করে শট খেলতে প্ররোচিত করছিল। আমি তাকে বোলিং মার্কে ফিরে যাওয়ার জন্য বলেছি। '

ম্যাচ শেষে তানজীমও জানিয়েছেন মূল ঘটনা। তিনি বলেন, 'এটা আসলে পরিকল্পনা করে করিনি। রোহিত যেভাবে আক্রমণাত্মকভাবে আমার দিকে তাকিয়ে ছিল, আমার ভালো লাগেনি। আমি তাকে বলেছি, তুমি তাকিয়ে আছে কেন?'

নেপালের অধিনায়কের সঙ্গে ওই ঘটনার পর বল হাতে আরও দুর্ধর্ষ হয়ে উঠেন তানজিম। ম্যাচ জেতানো পারফরম্যান্স উপহার দেওয়া এই ডানহাতি পেসার ২১টি ডট বল খেলান প্রতিপক্ষকে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের কোনো ম্যাচে একজন বোলারের এত বেশি ডট বল দেওয়ার নজির আর নেই।  

বাংলাদেশের হয়ে এক ম্যাচে সবচেয়ে বেশি ডট খেলানোর রেকর্ডও এটি। তার এমন পারফরম্যান্সে ভর করে টি-টোয়েন্টিতে সর্বনিম্ন রান ডিফেন্ড করার কীর্তি গড়েছে বাংলাদেশ। ১০৭ রানের পুঁজি নিয়েও জিতেছে ২১ রানে। 

আবেদনের যোগ্যতা নেই তবু শিক্ষক - dainik shiksha আবেদনের যোগ্যতা নেই তবু শিক্ষক শিক্ষাকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যাওয়া হয়েছে - dainik shiksha শিক্ষাকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যাওয়া হয়েছে কলেজছাত্রকে তুলে নিয়ে হা*তুড়ি পেটা - dainik shiksha কলেজছাত্রকে তুলে নিয়ে হা*তুড়ি পেটা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএমজিএসে মাস্টার্স করার সুযোগ - dainik shiksha ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএমজিএসে মাস্টার্স করার সুযোগ সাত কলেজে চূড়ান্ত ধাপের বিষয় বরাদ্দ ৩ অক্টোবর - dainik shiksha সাত কলেজে চূড়ান্ত ধাপের বিষয় বরাদ্দ ৩ অক্টোবর প্রধান শিক্ষককে তাড়িয়ে চেয়ারে বসলো ছাত্র! - dainik shiksha প্রধান শিক্ষককে তাড়িয়ে চেয়ারে বসলো ছাত্র! সেন্ট যোসেফে তৃতীয় শ্রেণির ভর্তি আবেদন শুরু - dainik shiksha সেন্ট যোসেফে তৃতীয় শ্রেণির ভর্তি আবেদন শুরু দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0058798789978027