প্রসঙ্গ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন - দৈনিকশিক্ষা

প্রসঙ্গ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন

অধ্যাপক ড. মো. লোকমান হোসেন |
‘আপনার ভোট আপনি দেবেন/দেখে-শুনে-বুঝে দেবেন’। ‘যোগ্য প্রার্থীকে দিলে ভোট/সুখে থাকবে দেশের লোক’। আগামী বছরের জানুয়ারি মাসে অনুষ্ঠিতব্য দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সৎ, যোগ্য, দেশপ্রেমী প্রার্থীকে নির্বাচিত করবেন বলে আশা করি। জন্মভূমির স্বাধীনতা অর্জন যেমনটা গৌরবের, তেমনটা গুরুত্বপূর্ণ হলো অর্জিত স্বাধীনতা রক্ষা করা। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ইতিহাস পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, যে দলের নেতৃত্বে দেশের স্বাধীনতা অর্জিত হয় সেই দলের মাধ্যমেই দেশের উন্নয়ন সাধিত হয়। বাংলাদেশের বেলায়ও তা প্রমাণিত। আসছে নির্বাচনে আমরা কাকে ভোট দেব তা নিয়ে অনেক কিছু বিবেচনায় নিতে হবে। 
 
১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দে দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে পাকিস্তান ও ভারত স্বাধীনতা লাভ করলেও পূর্ব পাকিস্তানের শাসনব্যবস্থা ছিলো পশ্চিম পাকিস্তানিদের হাতে। তখন পূর্ব পাকিস্তানের মানুষের মার্তৃভাষাসহ সকল প্রকার অধিকার হরণ করা হয়েছিলো। এ অবস্থা থেকে মুক্ত হওয়ার লক্ষ্যে যিনি এবং যে দলটি অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছিলেন, তিনি ছিলেন জাতির পিতা সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তার দলের নাম বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নামক দলটিকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী, শেরে বাংলা একে ফজলুল হক, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ এদেশের বুদ্ধিজীবী, দেশপ্রেমিক প্রথিতযশা রাজনীতীবিদ ও ব্যক্তিবর্গ এবং সে দলটির মার্কা হলো নৌকা। এ দলের নেতৃত্বে সংগঠিত ১৯৫২’র ভাষা আন্দোলন, ১৯৫৪ যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ১৯৫৬ শাসনতন্ত্র আন্দোলন, ১৯৫৮ সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলন, ১৯৬২ শিক্ষা আন্দোলন, ১৯৬৬’র ছয় দফা আন্দোলন, ১৯৬৯-এর গণ-অভ্যুত্থান এবং ১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধ স্বাধীনতা অর্জন।
 
১৯৭৫ খ্রিষ্টাব্দের অনাকাঙ্ক্ষিত পট পরিবর্তনের পর বাংলাদেশ উল্টো দিকে পরিচালিত হয়। দীর্ঘ ২১ বছর পর বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা ১৯৯৬ হতে ২০০১ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন রাজনৈতিক মহাজোট সরকার ২০০৮ খ্রিষ্টাব্দে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পুনরায় বিজয়ী হয়ে সরকার গঠন করলে শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন এবং পর পর তিনবার ক্ষমতায় থেকে অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে রাষ্ট্র পরিচালনা করেন। বাংলাদেশ বর্তমান বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে একটি গণতান্ত্রিক ও প্রগতিশীল রাষ্ট্র হিসেবে তার অবস্থান সমুন্নত রাখছে। ইতিমধ্যে বাংলাদেশ পৃথিবীতে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে এবং অনেক ক্ষেত্রেই সাফল্যের স্বাক্ষর রেখে চলছে। 
 
আমাদের ভোট কোথায় দেয়া উচিত? এই প্রশ্নের উত্তর খুজতে হলে আমাদেরকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার এবং তার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের সরকার ব্যবস্থা কেমন ছিলো বিষয়টি জানতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার ক্ষমতায় আসার পর বাংলাদেশকে আর পেছনে তাকাতে হয়নি। ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে সমুদ্রসীমা নিয়ে দীর্ঘদিন চলমান সমস্যা নিরসনকল্পে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করেন এবং ১ লাখ ১৮ হাজার বর্গকিলোমিটার সমুদ্রসীমা অর্জন করেন। ১৯৯৬ খ্রিষ্টাব্দে প্রথমবার ক্ষমতায় এসেই পার্বত্য জেলাসমূহে সশস্ত্র বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলনকারীদের অস্ত্র সমর্পণের মাধ্যমে শান্তি চুক্তি সম্পাদন করে, যা ছিলো দেশের অখণ্ডতার জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি। গঙ্গার পানি চুক্তির ফলে দেশের এক বৃহৎ অঞ্চল মরুকরণ থেকে রক্ষা পায়। দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা ছিটমহলবাসীদের বন্দি জীবনের অবসান ঘটে, বাংলাদেশ ও ভারতের মাঝে ১৬২টি ছিটমহল বিনিময় চুক্তি সম্পন্ন হয় এবং তাদের আশা-আকাক্ষা পূরণ হয়। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এবং বঙ্গবন্ধু হাত্যকাণ্ডের স্বঘোষিত খুনিদের বিচারের আওতায় এনে জাতিকে অভিশাপ থেকে মুক্তি দিয়েছে। সর্বনাশা জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে শেখ হাসিনার নিরন্তর সংগ্রাম বাংলাদেশকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছে।
 
এ ছাড়া, শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার দেশ ও দেশের মানুষের জন্য যে সকল উন্নয়নমূলক কার্য সম্পন্ন করেছে তার উল্লেখযোগ্য ও দৃশ্যমান কয়েকটি কাজ হলো- পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, বঙ্গবন্ধু টানেল, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, রুপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প, পায়রা ও মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দর স্থাপন, হাতির ঝিল প্রকল্প, বিমান যাত্রা উন্নত করার লক্ষ্যে আন্তর্জাতিক মানের বিমানবন্দর প্রতিষ্ঠা, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা, নারীর ক্ষমতায়ন, দেশের বিভিন্নস্থানে অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপন, শিক্ষকদের বেতন কাঠামোর বৈষম্য নিরসন, মাদরাসা শিক্ষাব্যবস্থাকে যুগোপযোগীকরণ, মাদরাসায় অনার্স-মাস্টার্স চালুকরণ ও কওমি মাদরাসার স্বীকৃতি প্রদান, প্রত্যেক উপজেলায় একটি করে মডেল মসজিদ নির্মাণ, প্রত্যেক নাগরিকের ধর্মীয় অনুষ্ঠান পালনে স্বাধীনতা, প্রতিবছর শিক্ষার্থীদেরকে বিনামূল্যে নতুন বই বিতরণ, প্রাইমারি স্কুল ও মাধ্যমিক স্কুলের বাচ্চাদের টিফিন এবং ছাত্রীদের উপবৃত্তির ব্যবস্থা, নারী শিক্ষার প্রতিবন্ধকতা দূরীকরণে নারী শিক্ষা অবৈতনিককরণ, বিভিন্ন অঞ্চলে শত শত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন ভবন  নির্মাণ, ২৬ হাজার রেজিস্টার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয় ও তিনশ’র বেশি স্কুল-কলেজ জাতীয়করণ, শিক্ষাক্ষেত্রে বাজেট বৃদ্ধি, বৃদ্ধ ভাতা, বিধবা ভাতা, মুক্তিযোদ্ধা ভাতা, গৃহহীন দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য আশ্রয়ণ প্রকল্প, ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে জনগণকে সম্পৃক্তকরণের লক্ষ্যে ইউনিয়ন পর্যায়ে ডিজিটাল তথ্য সেবাকেন্দ্র স্থাপন, মহাসড়গুলোকে ৪, ৬ ও ৮ লেনে উন্নিতকরণ, দেশের সর্বত্র বিদ্যুতায়ন, করোনাকালীন বিনামূল্যে টিকা প্রদান, বহির্বিশ্বের শ্রমবাজারে রেকর্ড সংখ্যক শ্রমিক প্রেরণ, ১০০ বছর মেয়াদি ডেল্টা প্ল্যান প্রণয়ন, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, বাল্যবিয়ে, কিশোর আপরাধ ও মাদকমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে উদ্যোগ গ্রহণ, একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্প স্থাপন, কৃষি খাতে ভর্তুকি প্রদান ও কর্মসংস্থাপন বৃদ্ধি, এমডিজি এবং এসডিজি সফল বাস্তবায়ন, দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ ইত্যাদি। 
 
কৃষিক্ষেত্রে যুগান্তকারী উন্নয়ন সাধন করেছে। কৃষকদের আর্থিক সহযোগিতা দেয়ার পাশাপাশি কৃষিক্ষেত্রে গবেষণা পরিচালনা করছে। ব্যাপক গবেষণার ফলে ৫৮৪টি উচ্চফলনশীল জাত এবং ৪৪২টি উৎপাদন প্রযুক্তি উদ্ভাবন করা হয়েছে, কৃষি যন্ত্রপাতির উন্নয়ন হয়েছে। ফসল উৎপাদন বৃদ্ধির জন্যে সরকার ১০টি ভ্রাম্যমাণ মৃত্তিকা গবেষণাগার চালু করেছে। গম ও ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। দিন দিন ফসলি জমির পরিমাণ কমলেও বাংলাদেশে খাদ্য ঘাটতি হয়নি। উল্টো কৃষকদের পৃষ্ঠপোষকতা ও কৃষিজাত প্রযুক্তির উদ্ভাবনের ফলে ফসল উৎপাদন বেড়েছে, মঙ্গা দূরীভূত হয়েছে। কৃষকদের জন্য অনলাইন সেবা চালু করা হয়েছে এবং খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়ে ৪০০ লাখ মেট্রিক টন হয়েছে। বাংলাদেশ যার কারণে এখন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ এবং কিছুকিছু খাদ্যশস্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রপ্তানিও করছে।
 
প্রত্যন্ত অঞ্চলে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন, মাতৃত্বকালীন ছুটি বাড়িয়ে শিশুদের সুরক্ষা নিশ্চিত করেছে। গ্রামের মানুষজন এখন সহজেই চিকিৎসা সেবা পাচ্ছে। প্রায় শতভাগ জনগোষ্ঠীকে বিদ্যুতের আওতায় আনা হয়েছে। যে সব দুর্গম এলাকায় বিদ্যুৎ সুবিধা পৌঁছানো যাচ্ছে না সে সব এলাকায় সৌর বিদ্যুতের ব্যবস্থা করা হয়েছে। দেশে বর্তমানে প্রত্যন্ত অঞ্চলের ৫৩ লাখ মানুষ সৌর বিদ্যুতের আওতায় রয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ বন্যা, ঘূর্ণিঝড়সহ সকল দুর্যোগ মোকাবিলায় এই সরকার সফলতা অর্জন করছে। দুর্যোগপূর্ণ এলাকায় আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ, সতর্কতা জারি ও দুর্যোগ সংগঠিত হওয়ার পূর্বেই বিপদাপন্ন মানুষদের নিরাপদে আশ্রয়কেন্দ্রে পৌঁছে দেয়া ও দুর্যোগ মোকাবিলাসহ সকল কাজে সফল এই সরকার। তাই সারা বিশ্বের মানুষ অবাক বিস্ময়ে প্রশ্ন করে-‘সীমিত সম্পদের এই দেশে এতোসব কীভাবে সম্ভব?’ 
 
অপরদিকে, বিএনপি-জামায়াতের শাসনামলে আমরা যা দেখেছি, তার একটা সংক্ষিপ্ত বর্ণনা অনেকটা এরকম-মৌলবাদ, সন্ত্রাস এবং জঙ্গিবাদ পোষণ, বাংলা ভাই গংদের উত্থান, হাওয়া ভবনের বর্গি শাসন, ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা, ১৭ আগস্টে সারা দেশের ৬৩ জেলায় এক সঙ্গে ৫০০স্পটে ভয়াবহ সিরিজ বোমা হামলা, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীর প্রত্যক্ষ পাহারায় দেশকে অস্থিতিশীল করার জন্য দশ ট্রাক অস্ত্রের চালান, বিচ্ছিন্নতাবাদীদের প্রশ্রয় দান, বিদ্যুৎবিহীন মানুষের দূর্বিসহ যন্ত্রণা, বিদ্যুৎ সংযোগের নামে হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাট, সারের দাবিতে আন্দোলনরত কৃষকের লাশ হয়ে ঘরে ফেরা, ধর্ষণ ও হত্যা পরবর্তী রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস, দুর্নীতিতে বার বার চ্যাম্পিয়ন হয়ে বর্হিবিশ্বে দেশের ইমেজ নষ্ট করা, যুদ্ধাপরাধীদের পুণর্বাসনসহ প্রশাসনে দুর্নীতির মহোৎসব, উদীচী’র অনুষ্ঠানে বোমা হামলা, আহসান উল্লাহ মাস্টার হত্যা, শাহ এসএএম কিবরিয়া হত্যাসহ ২০০১ খ্রিষ্টাব্দের নির্বাচন পরবর্তী তাণ্ডব, সংখ্যালঘু নির্যাতন, চুরি-ডাকাতি-জ্বালাও-পোড়াও, বিচারহীনতা, ইত্যাদি। হেফাজতিদের জঙ্গি উত্থানে উসকানি দান, পেট্রোল বোমার তাণ্ডব যা বিশ্ব বিবেককে স্তব্ধ করে দিয়েছিল। যেন বাংলাদেশের সব মানুষকে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে হলেও আওয়ামী লীগকে ক্ষমতা থেকে সরাতে হবে। 

ওপরের চিত্র বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলের অর্জন বিএনপি-জামাত সরকারের শাসনামলের অর্জনের তুলনায় শতগুণ বেশি ও জনকল্যাণমুখী। সুতরাং সিদ্বান্ত এখন আপনাদের হাতে, আপনারা কোন পক্ষে যাবেন-আলোর পথে না জঙ্গিবাদের অন্ধকার গুহার দিকে? আমি কিন্তু আলোর পথে।

 
লেখক: সাবেক মহাপরিচালক, জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থাপনা একাডেমি (নায়েম), শিক্ষা মন্ত্রণালয়
 

 

 

 

 

 

অবশেষে বাজারে আসছে একাদশ শ্রেণির পাঁচ আবশ্যিক বই - dainik shiksha অবশেষে বাজারে আসছে একাদশ শ্রেণির পাঁচ আবশ্যিক বই অধিভুক্তি বাতিলের দাবিতে রেলগেট অবরোধ তিতুমীর কলেজ শিক্ষার্থীদের - dainik shiksha অধিভুক্তি বাতিলের দাবিতে রেলগেট অবরোধ তিতুমীর কলেজ শিক্ষার্থীদের আওয়ামী আমলে শত কোটি টাকা লুট শিক্ষা প্রকৌশলের চট্টগ্রাম দপ্তরে - dainik shiksha আওয়ামী আমলে শত কোটি টাকা লুট শিক্ষা প্রকৌশলের চট্টগ্রাম দপ্তরে কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক - dainik shiksha কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছুটির তালিকা - dainik shiksha শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছুটির তালিকা ছাত্ররা রাজনৈতিক দল ঘোষণা করবে কি না জনগণ নির্ধারণ করবে - dainik shiksha ছাত্ররা রাজনৈতিক দল ঘোষণা করবে কি না জনগণ নির্ধারণ করবে কুয়েটে ভর্তি আবেদন শুরু ৪ ডিসেম্বর, পরীক্ষা ১১ জানুয়ারি - dainik shiksha কুয়েটে ভর্তি আবেদন শুরু ৪ ডিসেম্বর, পরীক্ষা ১১ জানুয়ারি please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0049669742584229