ফেল করা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ভালো আচরণের পরামর্শ প্রধানমন্ত্রীর - দৈনিকশিক্ষা

ফেল করা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ভালো আচরণের পরামর্শ প্রধানমন্ত্রীর

দৈনিক শিক্ষাডটকম প্রতিবেদক |

দৈনিক শিক্ষাডটকম প্রতিবেদক: এ বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় যারা ফেল করেছেন তাদের সঙ্গে ভালো আচরণের পরামর্শ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

রোববার সকাল দশটার পর প্রধানমন্ত্রীর হাতে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল হস্তান্তর অনুষ্ঠানে তিনি এ পরামর্শ দেন। গণভবনে আয়োজিত হস্তান্তর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ও শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী বেগম শামসুন নাহারসহ শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও শিক্ষা বোর্ডগুলো কর্মকর্তারা।

আরো পড়ুন: কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে

প্রধানমন্ত্রী বলেন, যারা ফেল করেছে তাদের মন খারাপ করার কিছু নেই। যারা যদি ভালোভাবে পড়াশোনা করে, তাহলে আগামীতে পাস করবে। অভিভাবকদের বলবো, যে ফেল করেছে তার মনেই তো কষ্ট।

বাবা-মা তাকে কেনো আরো কষ্ট দেবে। মনের  কষ্টে অনেক সময় তারা দুর্ঘটনা ঘটিয়ে ফেলে। কেনো ফেল করলো, সেটা খুঁজে বের করে পড়াশোনায় মনোযোগী করাতে হবে। সবাইকে মেধা বিকাশের সুযোগ করে দিতে হবে।

রোববার সকাল দশটার পর এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে তুলে দেয়া হয়। গণভবনে আয়োজিত হস্তান্তর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ও শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী বেগম শামসুন নাহারসহ শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও শিক্ষা বোর্ডগুলো কর্মকর্তারা।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড। শিক্ষিত জনগোষ্ঠী ছাড়া উন্নতি করা যায় না। এজন্য সরকার শিক্ষায় গুরুত্ব দেয়। আমরা শিক্ষায় যেটা ব্যয় করি সেটাকে বলি বিনিয়োগ। শিক্ষার পরিবেশ তৈরি করা, ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াশোনায় মনোযোগী করা আমাদের সবসময় প্রচেষ্টা ছিলো। যাতে তারা মানুষের মতো মানুষ হয়। 

তিনি বলেন, স্বাক্ষরতার হার বেড়েছে। যদি কেউ ছড়িয়ে সিটে থাকে আমাদের দায়িত্ব তাদের লেখাপড়ার মধ্যে আনা। বিশ্ব পরিমণ্ডলে টিকে থাকার মতো শিক্ষা ব্যবস্থা আমরা প্রবর্তন করতে চাই। আ.লীগ ৯৬ খ্রিষ্টাব্দে সরকার গঠনের পর শিক্ষার নীতিমালা নতুন করে করি। আমরা সেটা বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি। সেটাকে সবার সঙ্গে মিলে সংশোধন, পরিবর্তনের সুযোগ রয়েছে। 

আরো পড়ুন: এসএসসির ফল জানবেন যেভাবে

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এমনও সময় গেছে, যখন মাসের পর মাস চলে  গেছে, রেজাল্ট হয়নি। এখন ৬০ দিনের মধ্যে রেজাল্ট হয়। আমরা মনে করি গত পনেরো বছরের মধ্যে আমদের বড় অর্জন। শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়েছে। আগে মাত্র ৫৪ শতাংশ ছাত্রী স্কুলে যেতো। এখন ৯৮ শতাংশ যায়। অধিকাংশ জেলাতেই এখন ছাত্রীর সংখ্যা বেশী। এটা খুশির খবর। আমরা নারী শিক্ষার ওপর গুরুত্ব দিয়েছি।  

তিনি বলেন, আমরা বিনামূল্যে বই দিচ্ছি। বৃত্তি, উপবৃত্তি দিচ্ছি। এখন ক্লাস থেকে শুরু করে সবকিছু ডিজিটালি করা হয়। যাতে করে ছেলেমেয়েরা কোনোমতেই শিক্ষার বাইরে চলে যায় না। 

 

আবেদনের যোগ্যতা নেই তবু শিক্ষক - dainik shiksha আবেদনের যোগ্যতা নেই তবু শিক্ষক শিক্ষাকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যাওয়া হয়েছে - dainik shiksha শিক্ষাকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যাওয়া হয়েছে কলেজছাত্রকে তুলে নিয়ে হা*তুড়ি পেটা - dainik shiksha কলেজছাত্রকে তুলে নিয়ে হা*তুড়ি পেটা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএমজিএসে মাস্টার্স করার সুযোগ - dainik shiksha ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএমজিএসে মাস্টার্স করার সুযোগ সাত কলেজে চূড়ান্ত ধাপের বিষয় বরাদ্দ ৩ অক্টোবর - dainik shiksha সাত কলেজে চূড়ান্ত ধাপের বিষয় বরাদ্দ ৩ অক্টোবর প্রধান শিক্ষককে তাড়িয়ে চেয়ারে বসলো ছাত্র! - dainik shiksha প্রধান শিক্ষককে তাড়িয়ে চেয়ারে বসলো ছাত্র! সেন্ট যোসেফে তৃতীয় শ্রেণির ভর্তি আবেদন শুরু - dainik shiksha সেন্ট যোসেফে তৃতীয় শ্রেণির ভর্তি আবেদন শুরু দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.004345178604126