রাজস্ব খাতভুক্ত মেধাবৃত্তি ও সাধারণ বৃত্তি দিতে চলতি বছরে এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ নিয়মিত শিক্ষার্থীদের তথ্য চেয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। শিক্ষা বোর্ডগুলোকে মোট অংশ্রগহণকারী পরীক্ষার্থীর সংখ্যা, জিপিএ-৫ পাওয়া নিয়মিত শিক্ষার্থীরা সংখ্যা ও জিপিএ-৫ না পেয়ে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীর সংখ্যা পাঠাতে বলা হয়েছে।
আগামী ৫ নভেম্বরের মধ্যে ([email protected])- এই ইমেইলে এসব তথ্য পাঠাতে হবে। ইতোমধ্যে অধিদপ্তর থেকে শিক্ষা বোর্ডগুলোতে এ সংক্রান্ত একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে।
বৃহস্পতিবার মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) এক চিঠিতে এ তথ্য জানা গেছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, রাজস্ব খাতভুক্ত মেধাবৃত্তি ও সাধারণ বৃত্তির কোটা বণ্টনের জন্য ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দের এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ নিয়মিত শিক্ষার্থীদের তথ্য নির্ধারিত 'নমুনা হক' অনুসারে আগামী ৫ নভেম্বরের মধ্যে ইমেইলে এবং হার্ডকপি মহাপরিচালক, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর বরাবর পাঠানো নিশ্চিত করার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
অধিদপ্তরের দেয়া নমুনা ছকে প্রতিটি বোর্ড থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী মোট নিয়মিত শিক্ষার্থীর সংখ্যা, মোট উত্তীর্ণ নিয়মিত পরীক্ষার্থীর সংখ্যা, জিপিএ-৫ প্রাপ্ত নিয়মিত উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীর সংখ্যা এবং জিপিএ ৫ ছাড়া উত্তীর্ণ নিয়মিত পরীক্ষার্থীদের সংখ্যা চাওয়া হয়েছে।
প্রসঙ্গত, প্রতিবছর এইচএসসির ফলের ভিত্তিতে ১০ হাজার ৫০০ জন শিক্ষার্থীকে বৃত্তি দেয় সরকার। এদের মধ্যে ১ হাজার ১২৫ শিক্ষার্থীকে মেধাবৃত্তি ও ৯ হাজার ৩৭৫ শিক্ষার্থীকে সাধারণ বৃত্তি দেয়া হয়। এ পরীক্ষায় মেধাবৃত্তি পাওয়া শিক্ষার্থীদের মাসিক ৮২৫ টাকা ও বছরে এককালীন ১ হাজার ৮০০ টাকা দেয়া হয়। আর সাধারণ বৃত্তিপ্রাপ্তদের মাসে ৩৭৫ টাকা এবং বছরে এককালীন ৭৫০ টাকা দেয়া হয়ে থাকে।
শিক্ষাসহ সব খবর সবার আগে জানতে দৈনিক আমাদের বার্তার ইউটিউব চ্যানেলের সঙ্গেই থাকুন। ভিডিওগুলো মিস করতে না চাইলে এখনই দৈনিক আমাদের বার্তার ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন এবং বেল বাটন ক্লিক করুন। বেল বাটন ক্লিক করার ফলে আপনার স্মার্ট ফোন বা কম্পিউটারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভিডিওগুলোর নোটিফিকেশন পৌঁছে যাবে।
দৈনিক আমাদের বার্তার ইউটিউব চ্যানেল SUBSCRIBE করতে ক্লিক করুন।