যশোরের একটি মাদরাসার অধ্যক্ষসহ ১৫ জন শিক্ষক জালিয়াতি করে নিয়োগ নিয়ে চাকরি করছেন বলে অভিযোগে রয়েছে। এই অভিযোগ খতিয়ে দেখতে সদর উপজেলার মাহিদিয়া সম্মিলনী মহিলা আলিম মাদরাসার ওই শিক্ষকদের নিবন্ধন সনদ ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ ডেকেছে মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের এমপিও বাচাই কমিটি।
সম্প্রতি মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের এমপিও বাছাই ও অনুমোদন কমিটি এই শিক্ষকদের তালিকা উল্লেখ করে চিঠি প্রকাশ করেছে।
ভুয়া সন্দেহের তালিকায় থাকা শিক্ষকরা হলেন- অধ্যক্ষ মো. ফারুক হোসাইন, উপাধ্যক্ষ মো. আবুল মালেক, মো. আমিনুর রহমান, রবিউল ইসলাম, আব্দুল কাইয়ুম, শারমিন আক্তার মো. মোস্তাক আহমেদ, মো. মাসুম পারভেজ, মোরশেদা খাতুন, মোহম্মদ আবুল ফজল, মো. তরিকুল ইসলাম, মো. মহিবুল্লাহ আল মামুন, মো. আমিনুল ইসলাম আমিন, মো. কামাল হোসাইন ও আমেনা খাতুন।
অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, যশোর জেলার সদর উপজেলার মাহিদিয়া সম্মিলনী মহিলা আলিম মাদরাসার অধ্যক্ষসহ ১৫ জন শিক্ষক ও কর্মচারীদের নিয়োগ প্রক্রিয়া যাচাই-বাছাই করার জন্য নিয়োগপত্র, যোগদানপত্র, শিক্ষাগত যোগ্যতার মূল সনদ, পত্রিকার মূলকপি, ব্যানবেইস তালিকা, এনটিআরসি মূল সনদ/সুপারিশপত্র ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের মূলকপিসহ শিক্ষক ও কর্মচারীদের মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের উপ-পরিচালকের (প্রশাসন) কক্ষে শুনানী করা হবে। উল্লিখিত শিক্ষক কর্মচারীদের স্বশরীরে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসসহ শুনানীতে উপস্থিত হওয়ার জন্য বলা হলো।