দৈনিক শিক্ষাডটকম প্রতিবেদক: দেশের তথা ঢাকা মহানগরীর ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান মিরপুর বাংলা স্কুল এন্ড কলেজ। প্রতিষ্ঠানটি ১৯৬৪ খ্রিষ্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত। প্রতিষ্ঠানটি মিরপুরের অক্সফোর্ড নামেও খ্যাত। এ প্রতিষ্ঠান ২০০০ খ্রিষ্টাব্দে জাতীয় পর্যায়ের শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান হিসেবে নির্বাচিত হয়। প্রতিষ্ঠানটির বালক ও বালিকাদের আলাদা দুটি ক্যাম্পাস রয়েছে। এখানে প্লে থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করানো হয়, রয়েছে ইংলিশ ভারসনও। প্রতিষ্ঠানটিতে প্রায় ১০ হাজার শিক্ষার্থী রয়েছেন। একইসঙ্গে প্রতিষ্ঠানটি পরিচালনায় রয়েছেন প্রায় ৩০০ শিক্ষক-কর্মচারী।
মীরপুর বাংলা স্কুল এন্ড কলেজ ২০০০ খ্রিষ্টাব্দে জাতীয় পর্যায়ের শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান। প্রত্যেক বছর শিক্ষা সপ্তাহে প্রতিষ্ঠানটি পর পর পাঁচ বার পল্লবী-রূপনগরের শ্রেষ্ঠ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের গৌরব অর্জন করেছে। এ ছাড়া, একটি অত্যাধুনিক প্রতিষ্ঠানে যা যা থাকা দরকার সব রয়েছে মীরপুর বাংলা স্কুল এন্ড কলেজে।
সারা দেশে ৩০০টি সংসদীয় আসনে ৩০০টি ফিউচার স্কুল রয়েছে । ঢাকা-১৬ আসনে একমাত্র এ প্রতিষ্ঠানটিতেই ফিউচার স্কুল এবং কম্পিউটার ল্যাব, বিজ্ঞানাগার ও সমৃদ্ধ লাইব্রেরি রয়েছে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি নিরাপত্তার জন্য সার্বক্ষণিক সিসি ক্যামেরায় নিয়ন্ত্রিত। এ ছাড়া এখানে মালটিমিডিয়া ক্লাসরুম রয়েছে, অনেক বড় ও খেলার মাঠ দৃষ্টিনন্দন বাগান রয়েছে। এখানে আর্থিকভাবে অসচ্ছল মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য একটি ফান্ড রয়েছে।
প্রত্যেক অভিভাবককে অনুরোধ করবো আপনাদের প্রিয় সন্তানকে মীরপুর বাংলা স্কুল এন্ড কলেজে ভর্তি করুন। বর্তমান প্রতিযোগিতার যুগে তারা মানুষের মতো মানুষ হবেন। প্রতিষ্ঠানটির প্রধান অধ্যক্ষ হিসেবে কথা দিচ্ছি।
এই প্রতিষ্ঠানের সভাপতি মিসেস ফরিদা ইলিয়াস। ঢাকা-১৬ আসনের প্রত্যক্ষ ভোটে চার চার বার নির্বাচিত সংসদ সদস্য আলহাজ্ব ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহর স্ত্রী। তিনি একজন শিক্ষা অনুরাগী ব্যক্তিত্ব। সংসদ সদস্য নিজেও শিক্ষানুরাগী ব্যক্তি। তিনি প্রতিষ্ঠানের একজন আজীবন দাতা সদস্য এবং প্রধান পৃষ্ঠপোষক। তিনি শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে, মীরপুর বাংলা স্কুল এন্ড কলেজে ছয় তলাবিশিষ্ট একটি সুন্দর ভবন করে দিয়েছেন, যেখানে ছেলেমেয়েদের আলাদা ক্লাস রুমে পাঠদান করানো হয়। মোট কথা এটি একটি আদর্শ প্রতিষ্ঠান।