যবিপ্রবিতে আওয়ামীপন্থি শিক্ষক-কর্মকর্তাদের অপসারণের দাবি - দৈনিকশিক্ষা

যবিপ্রবিতে আওয়ামীপন্থি শিক্ষক-কর্মকর্তাদের অপসারণের দাবি

দৈনিক শিক্ষাডটকম প্রতিবেদক |

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক পদ থেকে আওয়ামীপন্থি শিক্ষক-কর্মকর্তাদের অপসারণের দাবি জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এ বিষয়ে আলটিমেটাম দিয়ে উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপিও দিয়েছেন তারা।

শনিবার (২ নভেম্বর) দুপুর ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিক সমিতির কার্যালয়ে এ দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন শিক্ষার্থীরা। সংবাদ সম্মেলন শেষে তারা উপাচার্যের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

    

লিখিত বক্তব্যে শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করে বলেন, সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেন স্বৈরাচারী সরকারের হয়ে গত সাত বছর ধরে বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি শক্তিশালী নিয়োগ ও টেন্ডার বাণিজ্য সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছিলেন। এই সিন্ডিকেটের মূল হোতা অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. ইকবাল কবির জাহিদ। তিনি ও তার সহযোগীরা মিলে নিয়োগ-বাণিজ্য পরিচালনা করতেন। অধ্যাপক ইকবালের সহযোগীদের মধ্যে রয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. আমিনুল হক, উপ-রেজিস্ট্রার মো. ইমদাদুল হক, উপ-রেজিস্ট্রার নিত্যানন্দ পাল, সহকারী পরিচালক আব্দুর রশিদ অর্ণব, সেকশন অফিসার সাইফুল ইসলাম, সিনিয়র প্রশাসনিক কর্মকর্তা আব্দুর রাজ্জাক, নিরাপত্তা সুপারভাইজার মুন্সি মনিরুজ্জামান, সেকশন অফিসার পার্থ সারথি রায়, অফিস সহায়ক আরিফুজ্জামান সোহাগসহ আরও অনেকে।

শিক্ষার্থীরা আরও বলেন, যবিপ্রবিতে স্বৈরাচারের দোসরদের উপস্থিতি ও স্বৈরাচারী মনোভাব কখনো মেনে নেওয়া হবে না। প্রশাসনের কাছে আমাদের একটাই দাবি, অবিলম্বে তাদের অপসারণ করা হোক। আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রশাসনকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিচ্ছি। অন্যথায় আমরা কঠোর আন্দোলনের ডাক দেব।

এ বিষয়ে যবিপ্রবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল মজিদ বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের যারাই দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত, তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত সাপেক্ষে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। দুর্নীতির বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের এই অবস্থান প্রশংসাযোগ্য। শিক্ষার্থীরা যে দুর্নীতিমুক্ত ও বৈষম্যহীন দেশ গঠন করতে চায়, আমি আমার অবস্থান থেকে তাদের সর্বোচ্চ সহযোগিতা করব।

এবারের এসএসসি ও এইচএসসির সিলেবাস ও মানবণ্টন যেমন - dainik shiksha এবারের এসএসসি ও এইচএসসির সিলেবাস ও মানবণ্টন যেমন কারিগরি শিক্ষার মানে অসন্তুষ্ট ৮৭ শতাংশ শিক্ষার্থী - dainik shiksha কারিগরি শিক্ষার মানে অসন্তুষ্ট ৮৭ শতাংশ শিক্ষার্থী জুলাই স্মৃতি জাদুঘর গবেষণার ক্ষেত্রও হতে পারে: তথ্য উপদেষ্টা - dainik shiksha জুলাই স্মৃতি জাদুঘর গবেষণার ক্ষেত্রও হতে পারে: তথ্য উপদেষ্টা প্রাথমিকে আলেম নিয়োগ দেয়ার চেষ্টা করছি: ধর্ম উপদেষ্টা - dainik shiksha প্রাথমিকে আলেম নিয়োগ দেয়ার চেষ্টা করছি: ধর্ম উপদেষ্টা চেতনানাশক ইনজেকশনের কারণেই মা*রা যায় স্কুলছাত্র আয়হাম - dainik shiksha চেতনানাশক ইনজেকশনের কারণেই মা*রা যায় স্কুলছাত্র আয়হাম সাত কলেজের অধিভুক্তি বাতিলে ৭২ ঘণ্টার আলটিমেটাম ঢাবি শিক্ষার্থীদের - dainik shiksha সাত কলেজের অধিভুক্তি বাতিলে ৭২ ঘণ্টার আলটিমেটাম ঢাবি শিক্ষার্থীদের কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক - dainik shiksha কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0028328895568848