র*ক্তা*ক্ত ফিলিস্তিনিকে গাড়ির সামনে বেঁধে নিয়ে গেলো ইসরায়েলি বাহিনী - দৈনিকশিক্ষা

র*ক্তা*ক্ত ফিলিস্তিনিকে গাড়ির সামনে বেঁধে নিয়ে গেলো ইসরায়েলি বাহিনী

দৈনিক শিক্ষাডটকম ডেস্ক |

দখলকৃত পশ্চিম তীরের জেনিনে অভিযানে গিয়ে এক ফিলিস্তিনিকে রক্তাক্ত করার পর গাড়িতে বেঁধে নিয়ে গেছে ইসরায়েলি বাহিনী। এতে অভিযানের আইন লঙ্ঘন হয়েছে বলে স্বীকার করেছে খোদ সে দেশের সামরিক বাহিনী।

খবর বিবিসির।
ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পর ইসরায়েল প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) বিষয়টি স্বীকার করে। আইডিএফ এক বিবৃতিতে বলেছে, অভিযানে গুলি করা হলে ওই ব্যক্তি আহত হন। তিনি একজন সন্দেহভাজন ছিলেন।

আহত ফিলিস্তিনি ব্যক্তির পরিবার বলছে, তারা যখন অ্যাম্বুলেন্স ডাকছিল, তখন ইসরায়েলি বাহিনী তাকে তুলে নিয়ে যায় এবং জিপের সামনে বনেটে বেঁধে নেয়। পরে জিপটি চলে যায়।

আহত ব্যক্তিকে শেষ পর্যন্ত চিকিৎসার জন্য রেড ক্রিসেন্টে স্থানান্তর করা হয়। আইডিএফ বলছে, ঘটনার তদন্ত করা হবে।

বার্তা সংস্থা রয়টার্সের সঙ্গে কথা বলা প্রত্যক্ষদর্শীরা ওই ব্যক্তিকে স্থানীয় হিসেবে শনাক্ত করেন। তার নাম মুজাহিদ আজমি।  

আইডিএফ বিবৃতিতে জানায়, শনিবার সকালে ওয়াদি বুরকিন এলাকায় এক সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে গ্রেপ্তারে সন্ত্রাস-বিরোধী অভিযান চালানো হয়। সন্ত্রাসীরা আইডিএফ সেনাদের দিকে গুলি ছোড়ে। জবাবে তারাও গুলি ছোড়ে।  

গুলি বিনিময়ে এক সন্দেহভাজন আহত হন এবং তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। আদেশ ও নিয়ম লঙ্ঘন করে সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে একটি গাড়ির ওপরে বেঁধে রাখা হয়েছিল। ভিডিওতে দেখা বাহিনীর আচরণ আইডিএফের মূল্যবোধের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়। ঘটনার তদন্ত করে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ইসরায়েলের দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিনের ক্ষোভ থেকে গত ৭ অক্টোবর দেশটির দক্ষিণাঞ্চলে হামলা চালায় হামাস। জবাবে ইসরায়েল গাজায় নির্বিচারে হামলা চালাতে থাকে। যুদ্ধের শুরু থেকে পশ্চিম তীরে সহিংসতা বেড়ে চলেছে।

জাতিসংঘ বলছে, সশস্ত্র গোষ্ঠীর সদস্য, হামলাকারী ও বেসামরিক মিলিয়ে অন্তত  ৪৮০ ফিলিস্তিনি পশ্চিম তীর ও পূর্ব জেরুজালেমে সংঘাত-সংশ্লিষ্ট ঘটনায় নিহত হয়েছেন।

এ ছাড়া পশ্চিম তীরে অন্তত ১০ ইসরায়েলি নিহত হয়েছেন, এর মধ্যে ছয়জন বাহিনীর কর্মকর্তা।  

হামলায় মোল্লা কলেজের ৩ শিক্ষার্থী নিহত, দাবি কর্তৃপক্ষের - dainik shiksha হামলায় মোল্লা কলেজের ৩ শিক্ষার্থী নিহত, দাবি কর্তৃপক্ষের সাত কলেজের অনার্স ৪র্থ বর্ষের পরীক্ষা স্থগিত - dainik shiksha সাত কলেজের অনার্স ৪র্থ বর্ষের পরীক্ষা স্থগিত নৈরাজ্যকারীদের প্রতিহত করা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রধান কাজ: সারজিস - dainik shiksha নৈরাজ্যকারীদের প্রতিহত করা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রধান কাজ: সারজিস মিনিস্ট্রি অডিটরদের গরুর দড়িতে বাঁধবেন শিক্ষকরা! - dainik shiksha মিনিস্ট্রি অডিটরদের গরুর দড়িতে বাঁধবেন শিক্ষকরা! সোহরাওয়ার্দী কলেজ বন্ধ ঘোষণা - dainik shiksha সোহরাওয়ার্দী কলেজ বন্ধ ঘোষণা সাত কলেজের অনার্স ৪র্থ বর্ষের পরীক্ষা স্থগিত - dainik shiksha সাত কলেজের অনার্স ৪র্থ বর্ষের পরীক্ষা স্থগিত কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে অনতিবিলম্বে প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় এমপিওভুক্ত করতে হবে: নুর - dainik shiksha অনতিবিলম্বে প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় এমপিওভুক্ত করতে হবে: নুর কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক - dainik shiksha কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0038490295410156