৯ ডিগ্রিতে নামলো দিনাজপুরে তাপমাত্রা - দৈনিকশিক্ষা

৯ ডিগ্রিতে নামলো দিনাজপুরে তাপমাত্রা

দিনাজপুর প্রতিনিধি |

উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা দিনাজপুর। তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় দিন দিন বাড়ছে শীতের প্রকোপ। সন্ধ্যার পর থেকে শুরু হয় হিমেল বাতাস। আর তার সঙ্গে যোগ দেয় ঘন কুয়াশা। এতে করে দিনের বেলায়ও যানবাহনকে লাইট জ্বালিয়ে চলতে হচ্ছে।

রোববার (২৫ ডিসেম্বর) আবহাওয়া অফিসের তথ্য মতে, সকাল ৬টায় দিনাজপুরে ৯ দশ‌মিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৯৭ ভাগ। চলতি বছরে এটি জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। চলতি সপ্তাহে জেলায় স্বাভাবিক বৃষ্টিপাত হতে পারে। বৃষ্টি হলে তাপমাত্রা আরও কমতে শুরু করবে। এছাড়া এই মাসে জেলার ওপর দিয়ে দুটি মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।

 

এদিকে তাপমাত্রা কমায় ব্যস্ততা বেড়েছে জেলার লেপ-তোশকের দোকানে। পাশাপাশি বিভিন্ন গরম কাপড়ের দোকানেও বিক্রি বেড়েছে। শীতের পিঠাপুলি তৈরির ধুম পড়েছে। সড়কের পাশের দোকানগুলোতে ভিড় করে মানুষ পিঠার স্বাদ উপভাগ করছেন।

জেলার চিরিরবন্দর উপলোর বড় গ্রামের ইটভাটার শ্রমিক আব্দুর রহমান বলেন, দুই দিন ধরি ভাটায় যাইনি। শীতল বাতাস আর ঘন কুয়াশার কারণে বাসায় বসে আছি। এই ঠান্ডায় হাত-পা অবশ হয়ে যাচ্ছে।

ভ্যানচালক জাহিদুল ইসলাম বলেন, গত এক সপ্তাহ শীতের তীব্রতা সবচেয়ে বেশি। শীত বেশি হওয়ায় সকাল ও সন্ধ্যায় রাস্তায় মানুষের চলাচল কমে গেছে। ঠিকমতো ভাড়া হচ্ছে না।

এদিকে ঠান্ডা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শীতজনিত রোগে আক্রান্তের হার বেড়েছে। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্করা বেশি পরিমাণে আক্রান্ত হচ্ছেন। হাসপাতালগুলোতে রোগীর চাপ বেড়েছে।

জেলা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান বলেন, আজ রোববার দিনাজপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৯৭ ভাগ। জেলায় চলতি ডিসেম্বর মাসে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাত হতে পারে। বৃষ্টি হলে তাপমাত্রা দ্রুত কমতে শুরু করবে।

দেশকে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এ সহিংসতা: প্রধানমন্ত্রী - dainik shiksha দেশকে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এ সহিংসতা: প্রধানমন্ত্রী দ্রুত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দিতে হবে : আরেফিন সিদ্দিক - dainik shiksha দ্রুত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দিতে হবে : আরেফিন সিদ্দিক এইচএসসির উত্তরপত্র জমা নিচ্ছে না বোর্ড - dainik shiksha এইচএসসির উত্তরপত্র জমা নিচ্ছে না বোর্ড কলেজ ভর্তি পরীক্ষায় এতো ফেল! - dainik shiksha কলেজ ভর্তি পরীক্ষায় এতো ফেল! বিকল্প পদ্ধতিতে শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যেতে হবে: ড. মোহাম্মদ কায়কোবাদ - dainik shiksha বিকল্প পদ্ধতিতে শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যেতে হবে: ড. মোহাম্মদ কায়কোবাদ ঝরে পড়া শিক্ষার্থীদের ৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ - dainik shiksha ঝরে পড়া শিক্ষার্থীদের ৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0032029151916504