‘অনুকম্পায়’ অনুমোদন পাওয়া কলেজ শতভাগ ব্যর্থ - দৈনিকশিক্ষা

‘অনুকম্পায়’ অনুমোদন পাওয়া কলেজ শতভাগ ব্যর্থ

দৈনিকশিক্ষা ডেস্ক |

বিধিবিধানের পরিবর্তে রাজনৈতিক বিবেচনা ও শিক্ষা বোর্ডগুলোর ‘অনুকম্পায়’ অনুমোদন পেয়ে অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শতভাগ ব্যর্থ হচ্ছে বলে মনে করছেন শিক্ষা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। তারা জানিয়েছেন, নির্দিষ্ট কিছু শর্ত মেনেই নতুন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একাদশ শ্রেণীতে পাঠদানের ‘সাময়িক অনুমোদন’ দেয়া হয়।

আর নতুন প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির (মান্থলি পেমেন্ট অর্ডার) ক্ষেত্রে নিজস্ব অবকাঠামো, জনবল ও বিষয়ভিত্তিক ৩০ জনের মতো শিক্ষার্থী থাকাসহ অন্তত ২০/২৫টি শর্ত মানতে হয়। কিন্তু পাঠদানের অনুমতি ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তিতে অনেক ক্ষেত্রেই ‘প্রধান’ শর্তসমূহ ঠিকমতো অনুসরণ করা হয় না বলে মনে করছেন সাবেক ও বর্তমান শিক্ষা কর্মকর্তারা। বুধবার (২২ ফেব্রুয়ারি) দৈনিক সংবাদ পত্রিকায় প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়। প্রতিবেদনটি লিখেছেন রাকিব উদ্দিন।

প্রতিবেদনে আরও জানা যায়, এবার এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সারাদেশের ৫০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কোন শিক্ষার্থী পাস করেনি। যদিও প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে নামমাত্র শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এই ৫০টি প্রতিষ্ঠান থেকে গত বছর এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় মাত্র ১৮৮ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছিল। এগুলোর মধ্যে ৪৪টি কলেজ, চারটি মাদ্রাসা এবং দুটি কারিগরি প্রতিষ্ঠান রয়েছে।

‘শূন্য পাস’ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের আটটি, ময়মনসিংহে তিনটি, দিনাজপুরে ১৩টি, যশোর বোর্ডের ছয়টি, রাজশাহী বোর্ডের নয়টি এবং কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের পাঁচটি সাধারণ ধারার কলেজ রয়েছে।

এই ধরনের কলেজ ও প্রতিষ্ঠান কীভাবে অনুমোদন দেয়া হলো জানতে চাইলে ‘আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির’ সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার গতকাল বলেন, ‘রাজনৈতিক বিবেচনায় অনুমোদন দেয়া হয়েছে কি না আমরা বলবা না; তবে অনুমোদন শিক্ষা বোর্ড দিয়ে থাকে। সেখানে কোন দুর্বলতা থাকলে সেটি খতিয়ে দেখা হবে।’

ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের কেউ পাস করতে না পারা আট কলেজ হলো রাজধানীর সবুজবাগের সেন্ট্রাল আইডিয়াল কলেজ, শাহজাহানপুরের ঢাকা অক্সফোর্ড ইন্টারন্যাশনাল কলেজ, মানিকগঞ্জ সদরের আফরোজা রমজান গার্লস হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ, গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী উপজেলার রাতোইল আইডিয়াল কলেজ ও একই জেলা সদরের ড. দিলওয়ার হুসাইন মেমোরিয়াল কলেজ, টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলার আলোয়া হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ, রাজবাড়ী কালুখালী উপজেলার নূর নেসা কলেজ এবং কিশোরগঞ্জ সদরের লে. কর্নেল (অব.) করিম ভূঁইয়া কলেজ। এই আটটি কলেজ থেকে মাত্র ২৪ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল। 

এগুলোর মধ্যে এমপিওভুক্ত কলেজ রয়েছে কি না জানতে চাইলে তপন কুমার সরকার বলেন, ‘এখন পর্যন্ত যাচাই-বাছাইয়ে এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠান পাওয়া যায়নি; তবে যাচাই-বাছাই শেষ হয়নি।’

তিনি জানান, তারা কলেজগুলোর বেশির ভাগেরই ‘সাময়িক পাঠদানের স্বীকৃতি’ নবায়ন হয়নি। বোর্ডে প্রতিষ্ঠানগুলোর ‘আপগ্রেড’ তথ্য নেই। এগুলোর বিগত তিন বছরের পরীক্ষার্থীর তথ্য চাওয়া হয়েছে। এরপর বোর্ডের বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছেন ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, শূন্য পাস প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। সাধারণত শূন্য পাস করা এমপিওভুক্ত কলেজের এমপিও স্থগিত করা হয়। তবে এবার শিক্ষা প্রশাসন কিছুটা নমনীয় অবস্থান নিয়েছে। এবার শতভাগ ‘ব্যর্থ’ প্রতিষ্ঠানের পাশে দাঁড়াতে ‘কর্মশালা’ আয়োজন করার কথা জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। এর আলোকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে শূন্য পাস করা কলেজগুলোর তথ্য চাওয়া হয়েছে শিক্ষা বোর্ডগুলোর কাছে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের উপসচিব মিজানুর রহমান বলেন, শিক্ষা বোর্ডগুলোর কাছে শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠানের তথ্য চাওয়া হয়েছে। যেসব প্রতিষ্ঠানের কোন শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়নি বা পাসের হার শূন্য সেসব প্রতিষ্ঠানের তালিকা মন্ত্রণালয়ে পাঠাতে বলা হয়েছে শিক্ষা বোর্ডগুলোকে। জানতে চাইলে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক তাসলিমা বেগম বলেন, ‘পাঠদানের অনুমোদন প্রক্রিয়ায় গলদ থাকতে পারে। যদি ৫০টি কলেজের মধ্যে কোন এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠান থেকে থাকে সেটি আরও বড় প্রশ্নের জন্ম দেয়। এর কারণ হলো এমপিওভুক্তির আগে অনেক কিছুই (নানা শর্ত) বিবেচনায় নিতে হয়।’

সারাদেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই ‘তীব্র শিক্ষক’ সংকট রয়েছে জানিয়ে তাসলিমা বেগম বলেন, ‘আমি নিজে একাধিক প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডির সঙ্গে সম্পৃক্ত আছি। কিন্তু দেখা গেছে, বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানেই বিষয়ভিত্তিক অর্ধেক শিক্ষকও নেই। শিক্ষক ছাড়া কলেজগুলো চলে কীভাবে?’

ঢাকার বাইরের দুটি শিক্ষা বোর্ডের দু’জন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ‘রাজনৈতিক বিবেচনায়’ বিপুল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। সাধারণত জনপ্রতিনিধিদের ‘ডিও লেটার’ (চাহিদাপত্র) ছাড়া নতুন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অনুমোদন দেয়ার রেওয়াজ খুব কম রয়েছে। এমপিওভুক্তিতেও একই পন্থা অবলম্বন করা হয়।

অন্য বোর্ডের শূন্য পাস প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীর তথ্য

রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের নয়টি কলেজ থেকে ২০২২ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় একজন শিক্ষার্থীও পাস করতে পারেনি। কলেজগুলো হলো রাজশাহীর তানোরের মোহাম্মদপুর মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল কলেজ, বগুড়ার ধুনটের বিশ্বরিগাছা বোহালগাছা মাল্টিলিটারাল কলেজ, নাটোরের সিংড়ার আগপাড়া শেরকোলবন্দর স্কুল অ্যান্ড কলেজ, নাটোর সদরের হয়বতপুর মাল্টিলিটারাল হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ, শেরকোল আদর্শ কলেজ, বগুড়ার কাহালুর দুর্গাপুর আইডিয়াল মহিলা কলেজ, নওগাঁর আত্রাইয়ের শিবগঞ্জ টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কলেজ, জয়পুরহাট সদরের আল হেরা একাডেমি স্কুল অ্যান্ড কলেজ এবং সিরাজগঞ্জ সদরের এসবি রেলওয়ে কলোনি স্কুল অ্যান্ড কলেজ। এই ৯টি কলেজ থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল মাত্র ২৭ জন ছাত্রছাত্রী।

দিনাজপুর বোর্ডের ১৩টি কলেজ থেকে এবার এইচএসসি পরীক্ষায় একজন শিক্ষার্থীও পাস করতে পারেনি। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো ঠাকুরগাঁওয়ের রানীশংকৈলের গগর কলেজ ও একই জেলা সদরের সালান্দার মহিলা কলেজ, কুড়িগ্রামের রাজারহাটের সিংগার দাররির হাট বিএল হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ, পঞ্চগড়ের তেতুলিয়ার আলহাজ তমিজ উদ্দিন কলেজ, পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলার মারায়া মডেল হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ, নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলার চৌরাডাঙ্গী হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ, দিনাজপুরের বীরগঞ্জ উপজেলার সোনকা আদর্শ কলেজ, গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরের নলডাঙ্গা মহিলা কলেজ, লালমনিরহাটের হাতিবান্ধা উপজেলার দইখাওয়া মহিলা কলেজ, লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার নাসিরউদ্দিন কলেজ, কালিগঞ্জ উপজেলার দুহালি এসসি হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ, দিনাজপুরের ফুলবাড়ীর উত্তর লক্ষ্মীপুর হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ এবং ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ উপজেলার পীরগঞ্জ কলেজিয়েট স্কুল অ্যান্ড কলেজ। এই ১৩টি কলেজ থেকে গত বছর এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল মোট ৬৫ জন শিক্ষার্থী।

কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের পাঁচটি কলেজে কেউ পাস করেনি। এই পাঁচ প্রতিষ্ঠান থেকে গত বছর মোট ২২ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল। কলেজগুলো হলো ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরের কৃষাননগর আবদুল জব্বার স্কুল অ্যান্ড কলেজ, জিনোদপুর ইউনিয়ন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ফেনী সদরের নোবেল কলেজ, গ্রিনল্যান্ড কলেজ এবং চাঁদপুরের দক্ষিণ মতলবের ড. এম শামসুল হক মডেল কলেজ।

২০২২ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ডের তিনটি কলেজে কেউ পাস করেনি। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো ময়মনসিংহের ত্রিশালের সিটি রয়েল কলেজ, শেরপুরের ঝিনাইগাতির আলহাজ হাজেরা আক্তারুজ্জামান কলেজ ও নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলার কলমাকান্দা মহিলা কলেজ। এই তিন কলেজ থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় মাত্র দশজন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল।

২০২২ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় যশোর শিক্ষা বোর্ডের ছয়টি কলেজে কেউ পাস করেনি। কলেজগুলো হলো যশোরের কেশবপুরের সাউথবেঙ্গল কলেজ, মাগুরা সদরের রাওতারা এইচএন সেকেন্ডারি স্কুল অ্যান্ড কলেজ, কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার হাজী নুরুল ইসলাম কলেজ, ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলার শাইখপাড়া রাহাতুন্নেসা গার্লস স্কুল, শিবরামপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজ এবং নড়াইল সদরের গোবরা মহিলা কলেজ। এই ছয়টি কলেজ থেকে মোট ১৯ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল।

২০২২ সালের আলিম পরীক্ষায় চারটি মাদ্রাসায় কেউ পাস করেনি। চারটি মাদ্রাসা থেকে মোট ১৯ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল। মাদ্রাসাগুলো হলো বরিশালের মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার মাদিনাতুল উলুম ইসলামিয়া ফাযিল মাদ্রাসা, পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ার তাফালবাড়িয়া হোসেনিয়া আলিম মাদ্রাসা, পটুয়াখালী সদরের লোহালিয়া ইসলামিয়া ফাযিল মাদ্রাসা ও কুমিল্লার মেঘনা উপজেলার ব্রাহ্মণচর নওগাঁও আলিম মাদ্রাসা।

এছাড়া দুই কারিগরি কলেজ থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় কেউ পাস করেনি। প্রতিষ্ঠান দুটি হলো চাঁপাইনবাবগঞ্জের পার্বতীপুর মহিলা টেকনিক্যাল বিজনেস ম্যানেজমেন্ট ইনস্টিটিউট ও নাটোরের গুরুদাসপুরের নোয়াপুর মোকলেসুর রহমান টেকনোলজি কলেজ।

শিক্ষা ব্যবস্থাপনায় ধর্মীয় শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি - dainik shiksha শিক্ষা ব্যবস্থাপনায় ধর্মীয় শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি কারিগরি শিক্ষকদের অক্টোবর মাসের এমপিওর চেক ছাড় - dainik shiksha কারিগরি শিক্ষকদের অক্টোবর মাসের এমপিওর চেক ছাড় সরকারি কর্মচারীদের ৯ দফা নির্দেশনা - dainik shiksha সরকারি কর্মচারীদের ৯ দফা নির্দেশনা স্কুল-কলেজে বেতন ছাড়া সব ফি বেঁধে দিলো সরকার - dainik shiksha স্কুল-কলেজে বেতন ছাড়া সব ফি বেঁধে দিলো সরকার সব শিক্ষকের স্বার্থ সংরক্ষণ করে বদলির নীতিমালা : সাক্ষাৎকারে শিক্ষা উপদেষ্টা - dainik shiksha সব শিক্ষকের স্বার্থ সংরক্ষণ করে বদলির নীতিমালা : সাক্ষাৎকারে শিক্ষা উপদেষ্টা ঢাবিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা রেখেই ভর্তি কার্যক্রম - dainik shiksha ঢাবিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা রেখেই ভর্তি কার্যক্রম ক্যামব্রিয়ানের বাশারকে গ্রেফতারের দাবিতে আন্দোলন অব্যাহত - dainik shiksha ক্যামব্রিয়ানের বাশারকে গ্রেফতারের দাবিতে আন্দোলন অব্যাহত শিক্ষক নিবন্ধন ভাইভা: অষ্টম দিনে যেসব প্রশ্নের মুখোমুখি - dainik shiksha শিক্ষক নিবন্ধন ভাইভা: অষ্টম দিনে যেসব প্রশ্নের মুখোমুখি কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করা কল্যাণের হবে না: ছাত্রদল সম্পাদক - dainik shiksha ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করা কল্যাণের হবে না: ছাত্রদল সম্পাদক দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক - dainik shiksha কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0029840469360352