উর্মির বিরুদ্ধে এবার খুলনায় মানহানির মামলা - দৈনিকশিক্ষা

উর্মির বিরুদ্ধে এবার খুলনায় মানহানির মামলা

দৈনিক শিক্ষাডটকম, খুলনা |

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে নিহত আবু সাঈদসহ শহীদদের বিরুদ্ধে বিরূপ মন্তব্য করে সাময়িক বরখাস্ত সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম উর্মির বিরুদ্ধে খুলনার আদালতে মানহানির মামলা হয়েছে।

বুধবার (৯ অক্টোবর) খুলনা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট-২ এর বিচারক মো. আল-আমিনের আদালতে মানবাধিকারকর্মী মোল্লা শওকাত হোসেন বাবুল বাদী হয়ে মামলাটি করেন। 

আদালত মামলাটি তদন্তপূর্বক প্রতিবেদন দাখিলের জন্য সিআইডির কাছে পাঠাবেন বলে নিশ্চিত করেন বাদীর আইনজীবী এস এম মাসুদুর রহমান।

মামলার আর্জিতে উল্লেখ করা হয়েছে, শনিবার (৫ অক্টোবর) তাপসী তাবাসসুম উর্মি শুধু অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান মুহাম্মদ ইউনূস নন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত আবু সাঈদসহ শহীদদের বিরুদ্ধে বিরূপ মন্তব্য করেন, যা রাষ্ট্রদ্রোহী অপরাধের শামিল।

  

আরো পড়ুন: ওএসডির পর এবার বরখাস্ত সেই নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উর্মি

এর আগে মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জাকির হোসেনের আদালতে উর্মির বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করেন গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও গণমাধ্যম সমন্বয়ক আবু হানিফ। আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে আসামিকে ২৮ নভেম্বর আদালতে হাজির হতে সমন জারি করেছেন।

আরো পড়ুন: আবু সাঈদকে সন্ত্রাসী আখ্যা: শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের পর সেই ম্যাজিস্ট্রেটকে বরখাস্ত

মামলার আবেদনে বলা হয়েছে, গত ৫ অক্টোবর আসামি উর্মি শুধু শহীদ আবু সাঈদ নয়, সরকারের দায়িত্বশীল পদে থাকা সত্ত্বেও ছাত্র-গণআন্দোলনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত সরকার ও সরকার প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধেও অবমাননাকর বক্তব্য ফেসবুক লেখেন। যার মাধ্যমে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রেফারেন্সের ভিত্তিতে সংবিধান সম্মতভাবে গঠিত একটি সরকারপ্রধান সম্পর্কে বিষোদগার করা হয়েছে এবং সরকার উৎখাতের হুমকি দিয়ে জনমনে ভীতি সৃষ্টি করা হয়েছে।

আরো পড়ুন: ম্যাজিস্ট্রেট উর্মিকে আদালতে হাজির হতে সমন জারি

ড. ইউনূসকে নিয়ে উর্মি তার ফেসবুকে লিখেছিলেন, ‘সাংবিধানিক ভিত্তিহীন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, রিসেট বাটনে পুশ করা হয়েছে। অতীত মুছে গেছে। রিসেট বাটনে ক্লিক করে দেশের সব অতীত ইতিহাস মুছে ফেলেছেন তিনি। এতই সহজ! কাউন্টডাউন শুরু হয়ে গেছে আপনার, মহাশয়।’

প্রাথমিকে ২০ হাজার শিক্ষকের পদ সৃষ্টি হচ্ছে - dainik shiksha প্রাথমিকে ২০ হাজার শিক্ষকের পদ সৃষ্টি হচ্ছে স্কুল শিক্ষাকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত বর্ধিত করা উচিত - dainik shiksha স্কুল শিক্ষাকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত বর্ধিত করা উচিত ইএফটিতে বেতন দিতে এমপিও আবেদনের সময় এগোলো - dainik shiksha ইএফটিতে বেতন দিতে এমপিও আবেদনের সময় এগোলো কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক - dainik shiksha কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0088160037994385