যশোর সরকারি মাইকেল মধুসূদন মহাবিদ্যালয় (এমএম কলেজ) আসাদ হলের কয়েকটি কক্ষে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা ভাঙচুর চালিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বুধবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে। ভাঙচুরের ঘটনায় ছাত্রলীগের দুই পক্ষ পাল্টাপাল্টি দোষারোপ করছে।
ক্যাম্পাসে আয়োজিত এক মানববন্ধনে অংশ না নেওয়ার জের ধরে বুধবার এ ঘটনা ঘটে। পরে হামলার প্রতিবাদে বিকেলে বিক্ষোভ মিছিল করে কলেজ ছাত্রলীগের একাংশ।
এদিকে এদিন রাতে ছাত্রলীগের কলেজ কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে। সংগঠনের জেলা সভাপতি সালাউদ্দিন কবির পিয়াস ও সাধারণ সম্পাদক তানজীব নওশাদ পল্লব স্বাক্ষরিত এই সংক্রান্ত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, কলেজ কমিটির মেয়াদ ৬ বছর উত্তীর্ণ হওয়ায় ওই কমিটি বাতিল করা হয়।
এদিকে এদিন রাতে ছাত্রলীগের কলেজ কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে। সংগঠনের জেলা সভাপতি সালাউদ্দিন কবির পিয়াস ও সাধারণ সম্পাদক তানজীব নওশাদ পল্লব স্বাক্ষরিত এই সংক্রান্ত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, কলেজ কমিটির মেয়াদ ৬ বছর উত্তীর্ণ হওয়ায় ওই কমিটি বাতিল করা হয়।
এদিকে এদিন রাতে ছাত্রলীগের কলেজ কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে। সংগঠনের জেলা সভাপতি সালাউদ্দিন কবির পিয়াস ও সাধারণ সম্পাদক তানজীব নওশাদ পল্লব স্বাক্ষরিত এই সংক্রান্ত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, কলেজ কমিটির মেয়াদ ৬ বছর উত্তীর্ণ হওয়ায় ওই কমিটি বাতিল করা হয়।
শিক্ষার্থীরা জানান, বুধবার দুপুরে কলেজ ক্যাম্পাসে একটি মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। কর্মসূচিতে জেলা ছাত্রলীগের শীর্ষ নেতারা অংশ নিলেও যাননি আসাদ হল ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। এ ঘটনার জের ধরে বিকেলে ছাত্রাবাসের চারটি কক্ষ ভাঙচুর করা হয়।
ছাত্রাবাসের বাসিন্দা জুবায়ের হোসেন রনি বলেন, জেলা ছাত্রলীগের নেতারাসহ অছাত্ররা ছাত্রাবাসে অতর্কিতভাবে ভাঙচুর চালায়।
এদিকে ভাঙচুরের প্রতিবাদে নূর ইসলামের অনুসারীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে। এর কিছুক্ষণ পর কলেজ কমিটি বাতিলের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে জেলা ছাত্রলীগ।
উল্লেখ্য, আসাদ হল বর্তমানে স্থানীয় সাংসদ কাজী নাবিল আহমেদের অনুসারী কলেজ ছাত্রলীগের প্রচার সম্পাদক নুর ইসলামের দখলে। ছাত্রী উত্ত্যক্তের ঘটনায় গত ২ এপ্রিল তিনি সংগঠন থেকে বহিষ্কৃত হন। বর্তমানে ছাত্রত্বও নেই তার।