স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনার চোরাচালানের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তা আমরা কখনোই বলিনি। আমরা সবসময় বলে আসছি, ঝিনাইদহ সন্ত্রাস-পূর্ণ একটি এলাকা। ওখানে সত্যিকারে কী হয়েছে, সেটা আমাদের জানতে হবে। আমরা তদন্ত করছি, তদন্তের পর আপনাদের সবকিছু জানাব।
মঙ্গলবার (১১ জুন) দুপুরে রাজধানীর রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে বাংলাদেশ পুলিশ অডিটোরিয়ামে হাইওয়ে পুলিশের ১৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আয়োজিত আলোচনা সভা শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
এমপি আনারের মেয়ে ডরিন সন্দেহজনকদের নাম বলেছেন। তিনি কাদের নাম বলেছেন– এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, যখন তদন্ত চলে তখন আমাদের মন্ত্রী, আইজিপি কিংবা তদন্তকারী কর্মকর্তাদের পক্ষে তদন্ত না করে কোনো কিছুই বলা সম্ভব না। আমরা মনে করি তদন্ত শেষ হলে এগুলো নিয়ে কথা বলব।
রাজধানীর গুলশান থানার বারিধারার কূটনীতিক এলাকায় ফিলিস্তিনি দূতাবাসের সামনে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পুলিশ কনস্টেবল মনিরুলকে আরেক পুলিশ কনস্টেবল গুলি করে হত্যা করেছে। এ ঘটনায় পুলিশ সদস্যদের কাউন্সেলিংয়ের বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, পুলিশের ট্রেনিংয়ের সময় মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে বিস্তারিতভাবে কয়েকদিন ট্রেনিং দেওয়া হয়। যাতে মেন্টাল স্ট্রেস তাদের কম থাকে। গুলিতে পুলিশ সদস্য নিহতের ঘটনার কারণ ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী হবে সেটা নিয়ে আইজিপি রিসার্চ করছেন।