১০ বা ২০ টাকার কাঁচা মরিচ বিক্রি করতে চাইছেন না মরিচের খুচরা বিক্রেতারা। গতকাল ঈদের দিন কাঁচা মরিচের কেজি ৪০০ থেকে ৪২০ টাকা বিক্রি হলেও আজ তা বরাবর ৫০০। এক পোয়া বা ২৫০ গ্রাম মরিচ বিক্রি হচ্ছে ১২৫ থেকে ১৩০ টাকায়। মিরপুরের অধিকাংশ বড় কাঁচা বাজার ঘুরে আজ এমন দৃশ্য দেখা যায়।
অন্যদিকে, দাম বেড়েছে শসার। গত সপ্তাহে ৬০-৭০ টাকা কেজি বিক্রি হলেও এ সপ্তাহে সেটি ১০০ থেকে ১২০ টাকায় কেজি দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে। এ ছাড়া পেঁয়াজ ৭০ আর চিনি বাক্রি হচ্ছে ১৩৫ টাকা কেজিতে। এ দুটি পণ্যের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
ঈদের দ্বিতীয় দিন কিছুটা কমেছে মুরগির দাম। সেই সাথে কিছুটা বেড়েছ সবজি ও মাছের দাম।
এদিকে, বৃষ্টির অজুহাতে ৫-১০ টাকা দাম বেড়েছে বেশির ভাগ সবজির। প্রতিকেজি ধুন্দুল ৬০ টাকা, ঢেঁড়স ৪০ টাকা, পটল ৪০ টাকা, ঝিঙ্গা ৬০ টাকা, চিচিঙ্গা ৮০ টাকা, ছোট করলা বা উস্তা ও বেগুন ১০০ টাকা, কচুর লতি ৮০ টাকা, বরবটি ৬০ টাকা, পেঁপে ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রতি পিস পাতা কপি ৬০ টাকা, প্রতি পিস লাউ ৬০-৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
প্রতিকেজি ব্রয়লার ১৭০ টাকা, সোনালি ২৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রতি ডজন লাল ডিম ১৪০ ও হাঁসের ডিম ১৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
মাছবাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতিকেজি পাবদা ৩৮০-৪০০ টাকা, শিং মাছ ৪২০- ৪৫০ টাকা, পাঙাশ মাছ ২০০-২৫০ টাকা, তেলাপিয়া ২২০-২৫০ টাকা, রুই মাছ ৩২০- ৩৫০ টাকা, চাষের কই ৩০০ টাকা, বড় চিংড়ি ৭০০ টাকা, বড় কাতল ৩৮০- ৪০০ টাকা, ট্যাংরা ৫৫০- ৬৫০ টাকা, বোয়াল মাছ ৬০০- ৬৫০ টাকা, সিলভার কার্ভ (ছোট) ২৫০-২৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।