কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচিতে কারা-কারা শিক্ষার্থী ছিলেন এবং তারা কোন কোন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছিলেন তা নিরূপন করা হব বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী।
গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানে আইনমন্ত্রীর বাসভবনে অনুষ্ঠিত কোটা সংস্কারের প্রজ্ঞাপন প্রকাশের সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
তবে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এই মুহূর্তে যে অবস্থা তাতে এখনই শিক্ষার্থীর সংখ্যা নিরূপন করা খুবই কঠিন। আমাদের চেষ্টা চলছে এবং বাকিটা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার পরে বলা সম্ভব হবে।
এই আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ঢাল হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এই কথিত আন্দোলনের মূল উদ্দেশটা কিন্তু আমরা পরে দেখতে পেয়েছি। এই আন্দোলনে কতোটুকু আসলে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ ছিলো এবং দেশের কোন কোন জায়গায় শিক্ষার্থী ছিলো, নাকি শিক্ষার্থীদের নাম ব্যবহার করে তাদের পেছনে কারা ছিলেন, সেটা আগে নিরূপণ করতে হবে। যদিও আমরা একটা অ্যাসেসমেন্ট করছি। তবে আমরা যেটা এখন দেখছি, কিছুটা আছে তথ্য, কিছুটা অপতথ্য এবং কিছুটা গুজব। এই যে তথ্যের বিভ্রাট, সেটাকে ব্যবহার করেই জনমনে সার্বক্ষণিক এক ধরনের আবেগ, উত্তেজনা এবং সেটাকে ব্যবহার করে নাশকতামূলক কাজগুলোর জাস্টিফিকেশন করা হচ্ছে।