কারিগরির ট্রেড কোর্সের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে দুই সংস্থার দ্বন্দ্ব - দৈনিকশিক্ষা

কারিগরির ট্রেড কোর্সের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে দুই সংস্থার দ্বন্দ্ব

দৈনিক শিক্ষাডটকম ডেস্ক |

দৈনিক শিক্ষাডটকম ডেস্ক: কারিগরি শতাধিক বেসিক ‘ট্রেড কোর্সের’ (সংক্ষিপ্ত, ৩৬০ দিনের) নিয়ন্ত্রণ নিয়ে চলছে দুই সংস্থার লড়াই। বর্তমানে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ১২১টি ‘ট্রেড কোর্স’ চলমান। বোর্ডই সনদ নিচ্ছে। এখন এগুলিকে ‘জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের’ (ন্যাশনাল স্কিল ডেভেলাপমেন্ট বা এনএসডি) অধীনে নিতে চায় সরকারের একটি মহল। আগামী ১ জুলাই থেকে এসব কোর্স এনএসডির মাধ্যমে পরিচালনা হবে। তখন এনএসডি থেকেই প্রশিক্ষণের সনদ দেয়া হবে। কিন্তু ‘ট্রেড কোর্স’ পরিচালনাকারী বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলি এনএসডির অধীনে যেতে নারাজ। রোববার (২৩ মার্চ) দৈনিক সংবাদ পত্রিকায় প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।

প্রতিবেদনে আরও জানা যায়, কারিগরি শিক্ষা বোর্ডও এই কর্তৃত্ব ছাড়তে আগ্রহী নয়। বোর্ডের কর্মকর্তারা প্রকাশ্যে ‘ট্রেড কোর্স’ এনএসডিতে স্থানান্তরের বিরোধী করছেন না। তারা ট্রেড কোর্স পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে এনএসডিতে কোর্স স্থানান্তরের বিরোধীতা করছেন বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।

আটটি ট্রেড কোর্স পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠানের সংগঠন ‘শর্ট কোর্স ঐক্য পরিষদের’ প্রধান সমন্বয়ক নাসির উদ্দিন ভূইয়া বলেন, তারা জানতে পেয়েছেন-কারিগরি খাতে বিদেশ থেকে প্রায় পাঁচ হাজার কোটি ডলারের একটি তহবিল আসছে। এই তহবিল নিয়ন্ত্রণের জন্যই ‘উদ্দেশ্যমূলকভাবে’ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের ট্রেড কোর্সগুলি নিজেদের কব্জায় নিতে চায় সরকারের একটি বিশেষ মহল।

ঐক্য পরিষদের নেতাদের দাবি, বর্তমানে এনএসডির অধীনে মাত্র ৭/৮টি ট্রেড কোর্স পরিচালনা হচ্ছে। এর অধীনে আরো ১২১টি কোর্স গেলে নতুন করে এগুলি পরিচালনার জন্য নিবন্ধন, অনুমোদন বা অন্যান্য অনুমতি নিতে হবে। এতে বাড়তি খরচ গুণতে হবে। নানা ঝামেলাও পোহাতে হবে। প্রশিক্ষণার্থীদের ওপর বাড়তি খরচের বুঝাও চাপবে। এসব কোর্স পরিচালনার জন্য পর্যাপ্ত সক্ষমতাও এনএসডির নেই বলে নেতাদের দাবি।

জানতে চাইলে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান আলী আকবর খান বলেন, বোর্ড পরীক্ষা নিয়ে সনদ প্রদান করে। বর্তমানে তারা ৩৪টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের এই কার্যক্রম পরিচালনা করেন। কিন্তু এখন শর্ট কোর্সের সনদও দিতে চাইছে এনএসডি।

এতে আইনি জটিলতা হতে পারে বলে তিনি বলেন, একই বিষয়ে বোর্ডকে কর্তৃত্ব দেয়া আছে। এখন পৃথক আইনে এনএসডির অধীনেও তা করতে চাচ্ছে। এ কারণে আইনি জটিলতা দেখা দিয়েছে।

এনএসডির অধীনে শর্ট কোর্সের নিয়ন্ত্রণ গেলে এই কোর্সের পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠানগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে বলেও তার আশঙ্কা।

কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে জানা গেছে, বর্তমানে সারাদেশে প্রায় তিন হাজার সাতশ’টি সরকারি, বেসরকারি ও একটি এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে ১২১টি কোর্স চলমান। এসব প্রতিষ্ঠান থেকে প্রতি বছর প্রায় তিন থেকে চার লাখ তরুণ-তরুণীকে বিভিন্ন ট্রেডে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কারিগরি জ্ঞানসম্পন্ন (প্রাথমিক স্তর) ‘দক্ষ মানব সম্পদ’ তৈরি করা হচ্ছে।

এসব কোর্স সম্পন্ন করে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করছেন। উল্লেখযোগ্য সংখ্যক উদ্যোক্তা হয়ে বেকার সমস্যা সমাধানে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে বলেও ট্রেড কোর্স পরিচালকরা জানিয়েছেন। এসব কোর্স সম্পন্ন করে অনেকে বিদেশে গিয়ে রেমিটেন্স পাঠিয়েও অবদান রাখছেন।

কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এনএসডিএ ২০১৯ সালে প্রতিষ্ঠা হয়। দক্ষ শ্রমশক্তি গড়ে তোলার নীতি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সংস্থাটি গড়ে তোলা হয়েছে। এই সংস্থার চেয়ারপারসন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর গভর্নিং বডিতে আছেন মন্ত্রী, সচিবসহ মোট ২৯ জন। গত পাঁচ বছরে এনএসডিএ থেকে প্রায় ১১ হাজার প্রশিক্ষণার্থীকে সনদ দেয়া হয়েছে।

কর্মকর্তারা জানান, কারিগরি বোর্ড এনটিভিকিউএফ লেভেল নিয়ে কাজ করছে। এসব কোর্স বিএনকিউএফ এর কোন কোর্স নয়। এ কোর্সটি শুধু প্রাথমিক স্তরে তত্ত্বীয় ও ব্যবহারিক ক্লাসের মাধ্যমে অদক্ষদের সহায়তা দানের একটি কোর্স।

অন্যদিকে এনএসডিএ এনটিভিকিউএফ লেভেল পরিচালনা করে থাকে, ফলে দুই কোর্সের মধ্যে সাংঘর্ষিক কোনো বিষয় নেই। বরং প্রাথমিক স্তরের সার্টিফিকেট কোর্স করার পর কোন প্রশিক্ষণার্থী উচ্চতর প্রশিক্ষণ নিতে চাইলে এনএসডিএ এর অধীনে কোর্স করতে পারবে বলে কর্মকর্তারা মনে করছেন।

এ পরিপ্রেক্ষিতে এনএসডিএ এপেক্স বডি হিসেবে কারিগরি বোর্ডকে তদারকি করতে পারে। দেশে বিভিন্ন সংস্থা, যেমন- যুব উন্নয়ন, প্রবাসীকল্যান, মহিলা ও শিশু বিষয়ক, সমাজ সেবাসহ প্রায় ৪০/৫০টি প্রতিষ্ঠানে এসব কোর্স করছে, অথচ স্বীকৃত কারিগরি বোর্ড থেকে এ সব কোর্সগুলো বন্ধ করলে এনএসডিএ এর অধীনের প্রতিষ্ঠানগুলো প্রশিক্ষণার্থী স্বল্পতায় পড়বে এবং সেই সঙ্গে দেশের কারিগরি শিক্ষার হার মুখ থুবরে পড়বে বলে আশঙ্কা ‘শর্ট কোর্স ঐক্য পরিষদের’।

এ বিষয়ে পরিষদের প্রধান সমন্বয়ক নাসির উদ্দিন ভূইয়া বলেন, কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে এসব কোর্সসমূহের সনদায়নের কার্যক্রম স্থগিত করা হলে প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ সম্প্রসারণের লক্ষমাত্রা ২০৩০ সালে ৩০ ভাগ ও ২০৪০ সালে ৫০ ভাগ অর্জন ব্যহত হবে। তিনি কারিগরিতে সরকারের এনরোলমেন্ট কমে ১০ শতাংশের নিচে নেমে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন।

এ বিষয়ে ‘শিক্ষা ব্যবস্থাপনা একাডেমির’ (নায়েম) সাবেক মহাপরিচালক অধ্যাপক শেখ ইকরামুল কবির বলেন, ‘কারিগরির একটি স্বতন্ত্র শিক্ষা বোর্ড থাকতে এর কার্যক্রম অন্য কোনো কর্তৃপক্ষ বা সংস্থার অধীনে নেয়ার কোনো যুক্তি নেই। এতে শুধু টাকা-পয়সা ব্যয় হবে; দুর্নীতির সুযোগ তৈরি হবে।’

কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বিরুদ্ধে নানা রকম অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে মন্তব্য করে ‘জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০’ প্রণয়ন কমিটির সদস্য সচিব শেখ ইকরামুল কবির আরো বলেন, ‘অনিয়ম-দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া উচিৎ। বোর্ডের কার্যক্রমে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা প্রয়োজন। সেগুলি না করে এর কার্যক্রম অন্যত্র স্থানান্তর করলে কোনো লাভ হবে না।’

বোর্ডের একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের আওতায় ১৯৯৫ সাল থেকে জাতীয় দক্ষতামান বেসিক (৩৬০ ঘণ্টা মেয়াদি) কোর্সসমূহ যথাযত অনুমোদন, যুগোপযোগী নীতিমালা, প্রবিধান ও পাঠ্যক্রম অনুসরণ এবং সুষ্ঠুভাবে পরীক্ষাগ্রহণ ও সনদায়নের মাধ্যমে দক্ষতা উন্নয়ন কার্যক্রম ‘সুনাম ও দক্ষতার’ সঙ্গে পরিচালিত হয়ে আসছে।

১ জুলাই থেকে এনএসডিতে কয়েকটি কোর্স চালু :
প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়ার সভাপতিত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের কার্যনির্বাহী কমিটির ১৩তম সভা অনুষ্ঠিত হয়। গত ১৮ মার্চ ওই সভার কার্যবিবরণী প্রকাশ হয়।

এতে বলা হয়, আগামী ১ জুলাই থেকে দক্ষতা সংক্রান্ত ৩৬০ ঘণ্টা পর্যন্ত প্রশিক্ষণের কম্পিটেন্সি স্ট্যান্ডার্ড (সিএস), কোর্স অ্যাক্রিডিটেশন ডকুমেন্ট (সিএডি), কম্পিটেন্সি রেজড কারিকুলাম (সিবিসি) প্রণয়ন, অ্যাসেসমেন্ট পরিচালনা এবং সনদায়নসহ অন্যান্য সংশ্লিষ্ট কার্যক্রম এনএসডির মাধ্যমে পরিচালিত হবে।

এসএসসি (ভোকেশনাল), এইচএসসি (ভোকেশনাল), দাখিল (ভোকেশনাল) ও (আলিম ভোকেশনাল) সার্টিফিকেটের সঙ্গে দ্বৈতভাবে দক্ষতার সনদ আপাতত কারিগরি শিক্ষা বোর্ড (বিটিইবি) কর্তৃক প্রদান করা হবে।

সব মন্ত্রণালয় বা বিভাগের ৩৬০ ঘণ্টা পর্যন্ত দক্ষতা প্রশিক্ষণ, অ্যাসেসমেন্ট পরিচালনা ও সনদায়ন এনএসডি’র সঙ্গে সমন্বয়পূর্বক পরিচালনা করতে হবে।

এনএসডির কারিকুলামে ইংরেজি ভাষার প্রশিক্ষণ অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। ব্রিটিশ কাউন্সিল/সংশ্লিষ্ট অন্যান্যদের সঙ্গে এ সংক্রান্ত সমাঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরের উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।

কর্মসংস্থানের সুযোগ রয়েছে-এমন দেশসমূহের দক্ষতার চাহিদাকে বিবেচনা করে দেশভিত্তিক সিএস, সিএডি ও সিভিসি প্রণয়ন করতে হবে। এ সকল প্রণয়নে জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ বুরে‌্যা (বিএমইটি)সহ বাংলাদেশের হাইকমিশন/দূতাবাসসমূহকে সম্পৃক্ত করে চাহিদা পুনব্যিন্যাস করতে হবে। এ লক্ষ্যে এনএসডির কার্যনির্বাহী কমিটিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে কো-অপ্ট করতে হবে।

এনএইচআরডিএফের পরবর্তী বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ ও আর্থিক সহায়তা প্রদানের ক্ষেত্রে ওয়েল্ডিং, আইসিটি, কেয়ারগিভিং, হেভি ইকুইপমেন্ট অপারেশন, প্লাম্বিং, পাইপ ফিটিং, রেফ্রিজারেশন এন্ড এয়ারকন্ডিশনিং, হাউজকিপিং, ড্রাইভিংসহ দেশে ও বিদেশে চাহিদাসম্পন্ন অকুপেশন এবং ফোরআইআর এর সম্ভাবনা বিবেচনা করতে হবে। আগামী এপ্রিলের মধ্যে সহজীকৃত আবেদন ফর্মসহ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে হবে। এনএইচআরডিএফ থেকে আর্থিক সহায়তাপ্রাপ্ত প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানসমূহের কার্যক্রম আইএসসি, এনএইচআরডিএফ এবং এনএসডির প্রতিনিধিগণের সমন্বয়ে নিয়মিত পরিবীক্ষণ করতে হবে।

প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের গ্রহণযোগ্যতা ও আন্তজার্তিক মান নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে দেশ ও বিদেশের স্বনামধন্য বিভিন্ন দপ্তর/সংস্থার সহায়তায় সিএস, সিএডি ও সিভিসি পুণর্মূল্যায়ন যুগোপযোগী করার উদ্যোগ গ্রহণ করার কথাও বলা হয়েছে প্রতিবেদনে।

এতে আরও বলা হয়, এ সব কার্যক্রমসহ দক্ষতা প্রশিক্ষণ বিষয়ে সচতেনতা বৃদ্ধি এবং নতুন নতুন উদ্যোক্তা সৃজনের বিষয়ে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ ও ব্র্যাক-এর সঙ্গে সমঝোতা চুক্তি সম্পাদন করতে হবে। এনএসডির নিজস্ব জনবলের সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিশেষায়িত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে।

শিক্ষার্থীদের দাবি নিয়মমাফিকভাবে জানানোর আহ্বান মাহফুজ আলমের - dainik shiksha শিক্ষার্থীদের দাবি নিয়মমাফিকভাবে জানানোর আহ্বান মাহফুজ আলমের জামি’আ মাদরাসা দখলমুক্ত চেয়ে প্রধান উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ কামনা - dainik shiksha জামি’আ মাদরাসা দখলমুক্ত চেয়ে প্রধান উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ কামনা ৭ কলেজ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন শিক্ষা উপদেষ্টা - dainik shiksha ৭ কলেজ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন শিক্ষা উপদেষ্টা ই-রিকুইজিশনের সংশোধন অপশন চালু - dainik shiksha ই-রিকুইজিশনের সংশোধন অপশন চালু পদোন্নতি নিয়ে যে ব্যাখ্যা দিলো ইউজিসি - dainik shiksha পদোন্নতি নিয়ে যে ব্যাখ্যা দিলো ইউজিসি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কমিটি সংক্রান্ত শিক্ষা বোর্ডের নির্দেশনা - dainik shiksha শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কমিটি সংক্রান্ত শিক্ষা বোর্ডের নির্দেশনা ছাত্রাবাস খোলার দাবিতে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ - dainik shiksha ছাত্রাবাস খোলার দাবিতে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ ট্রাম্প প্রশাসনে শিক্ষামন্ত্রী হচ্ছেন লিন্ডা ম্যাকমোহন - dainik shiksha ট্রাম্প প্রশাসনে শিক্ষামন্ত্রী হচ্ছেন লিন্ডা ম্যাকমোহন কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক - dainik shiksha কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0041909217834473