কুবির রসায়ন বিভাগে ২৬৪ শিক্ষার্থীর বিপরীতে ৬ জন শিক্ষক, কার্যক্রম ব্যাহত - দৈনিকশিক্ষা

কুবির রসায়ন বিভাগে ২৬৪ শিক্ষার্থীর বিপরীতে ৬ জন শিক্ষক, কার্যক্রম ব্যাহত

কুবি প্রতিনিধি |

আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুসারে প্রতি ২০ জন শিক্ষার্থীর বিপরীতে একজন শিক্ষক থাকার কথা থাকলেও কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) রসায়ন বিভাগের চিত্র একটু ব্যতিক্রম।

জানা গেছে, স্নাতক ও স্নাতকোত্তর মিলিয়ে ২৬৪ জন শিক্ষার্থী থাকলেও শিক্ষক রয়েছেন মাত্র ছয়জন। যেখানে ছাত্র-শিক্ষকের অনুপাত ৪৪:১। এতে ক্লাস, ল্যাব ও পরীক্ষা নিয়ে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের। সময়মতো বসতে পারছেন না সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষায়ও। ফলে সেশনজটে পড়ছেন বিভাগের শিক্ষার্থীরা। এদিকে বাধ্য হয়ে বিভিন্ন ব্যাচের একাধিক কোর্স নিতে হচ্ছে শিক্ষকদের।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিভাগের ১৫ জন শিক্ষকের মধ্যে ৯ জন শিক্ষক পিএইচডিসহ বিভিন্ন উচ্চতর ডিগ্রির জন্য শিক্ষা ছুটিতে রয়েছেন। সে হিসেবে বিভাগে শিক্ষক রয়েছেন ৪০ শতাংশ। বিভাগটিতে বর্তমানে দুজন অধ্যাপক, তিনজন সহযোগী অধ্যাপক ও একজন প্রভাষক রয়েছেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ক্যালেন্ডার অনুসরণ করা হচ্ছে না বলে অভিযোগ করে এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘গত মার্চে দ্বিতীয় সেমিস্টার পরীক্ষা দিয়েছি। কিন্তু সেমিস্টার দেয়ার আট মাস পার হলেও তৃতীয় সেমিস্টার দিতে পারিনি। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি একাডেমিক ক্যালেন্ডার রয়েছে যেখানে স্পষ্টভাবে প্রতি ছয় মাস অন্তর সেমিস্টার পরীক্ষা নেয়ার কথা বলা রয়েছে। অথচ আমাদের বিভাগ তা অনুসরণ করছে না। ফলে প্রতিটি সেমিস্টারেই দুই থেকে তিন মাস লেট হচ্ছে। ফলে অনার্স শেষ করতে অন্যান্য বিভাগের তুলনায় এক বছরেরও বেশি সময় পিছিয়ে থাকতে হবে।’

আরেক শিক্ষার্থীর অভিযোগ, রুটিন মাফিক ক্লাস নিচ্ছেন না শিক্ষকরা। সকাল ৯টায় ক্যাম্পাসে এলে বিকাল ৫টায় বাসায় ফিরতে হয়। পর্যাপ্ত ক্লাসরুমের সংকটের কারণে অনেক সময় সারা দিন অপেক্ষা করেও ক্লাস করা যায় না। পরীক্ষার রেজাল্টও অনেক দেরি করে প্রকাশিত হচ্ছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিভাগের ১৫ জন শিক্ষকের মধ্যে ৯ জন শিক্ষক পিএইচডিসহ বিভিন্ন উচ্চতর ডিগ্রির জন্য শিক্ষা ছুটিতে রয়েছেন। সে হিসেবে বিভাগে শিক্ষক রয়েছেন ৪০ শতাংশ। বিভাগটিতে বর্তমানে দুজন অধ্যাপক, তিনজন সহযোগী অধ্যাপক ও একজন প্রভাষক রয়েছেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ক্যালেন্ডার অনুসরণ করা হচ্ছে না বলে অভিযোগ করে এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘গত মার্চে দ্বিতীয় সেমিস্টার পরীক্ষা দিয়েছি। কিন্তু সেমিস্টার দেয়ার আট মাস পার হলেও তৃতীয় সেমিস্টার দিতে পারিনি। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি একাডেমিক ক্যালেন্ডার রয়েছে যেখানে স্পষ্টভাবে প্রতি ছয় মাস অন্তর সেমিস্টার পরীক্ষা নেয়ার কথা বলা রয়েছে। অথচ আমাদের বিভাগ তা অনুসরণ করছে না। ফলে প্রতিটি সেমিস্টারেই দুই থেকে তিন মাস লেট হচ্ছে। ফলে অনার্স শেষ করতে অন্যান্য বিভাগের তুলনায় এক বছরেরও বেশি সময় পিছিয়ে থাকতে হবে।’

আরেক শিক্ষার্থীর অভিযোগ, রুটিন মাফিক ক্লাস নিচ্ছেন না শিক্ষকরা। সকাল ৯টায় ক্যাম্পাসে এলে বিকাল ৫টায় বাসায় ফিরতে হয়। পর্যাপ্ত ক্লাসরুমের সংকটের কারণে অনেক সময় সারা দিন অপেক্ষা করেও ক্লাস করা যায় না। পরীক্ষার রেজাল্টও অনেক দেরি করে প্রকাশিত হচ্ছে।

যেসব চাকরির পরীক্ষা স্থগিত - dainik shiksha যেসব চাকরির পরীক্ষা স্থগিত কোটা আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আলোচনায় বসছে সরকার - dainik shiksha কোটা আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আলোচনায় বসছে সরকার উত্তরায় গুলিতে ২ শিক্ষার্থী নিহত - dainik shiksha উত্তরায় গুলিতে ২ শিক্ষার্থী নিহত ছাত্রলীগ আক্রমণ করেনি, গণমাধ্যমে ভুল শিরোনাম হয়েছে - dainik shiksha ছাত্রলীগ আক্রমণ করেনি, গণমাধ্যমে ভুল শিরোনাম হয়েছে সহিংসতার দায় নেবে না বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন - dainik shiksha সহিংসতার দায় নেবে না বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন জবিতে আজীবনের জন্য ছাত্র রাজনীতি বন্ধের আশ্বাস প্রশাসনের - dainik shiksha জবিতে আজীবনের জন্য ছাত্র রাজনীতি বন্ধের আশ্বাস প্রশাসনের মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধের কারণ জানালেন পলক - dainik shiksha মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধের কারণ জানালেন পলক দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0053911209106445