ক্যাম্পাসে ঢুকেই সিট বাণিজ্যের কবর রচনার ঘোষণা রাবি ছাত্রলীগ সেক্রেটারির - দৈনিকশিক্ষা

ক্যাম্পাসে ঢুকেই সিট বাণিজ্যের কবর রচনার ঘোষণা রাবি ছাত্রলীগ সেক্রেটারির

রাবি প্রতিনিধি |

সদ্য পদ পাওয়া রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা-হিল-গালিব বলেছেন, আজ থেকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সিট বাণিজ্যের কবর রচনা ঘোষণা করলাম। আজ মঙ্গলবার (২৪ অক্টোবর) রাতে ক্যাম্পাসে ঢুকে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এই মন্তব্য করেন। রাবি ছাত্রলীগের কমিটি গঠনের পর তিনদিন পর প্রথমবার ক্যাম্পাসে প্রবেশ করেন নতুন সভাপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান বাবুসহ ৩৯ সদস্যবিশিষ্ট আংশিক কমিটিতে পদ পাওয়া নেতারা।

এসময় রাবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, সম্মেলনের আগে আমি ব্যক্তিগতভাবে একটি ঘোষণা দিয়েছিলাম। সেটা আপনারা সবাই জানেন। এই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের একটি সমস্যার নাম সিট বাণিজ্য। আজকে আমি রাবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে ঘোষণা দিচ্ছি—যদি আমাদের কোনো নেতাকর্মী সিট বাণিজ্যের সাথে নিজেকে যুক্ত করে, তাহলে হয় সে ছাত্রলীগ করবে, নয়তো আমি ছাত্রলীগের করব। আজ থেকে সিট বাণিজ্যের কবর রচনা ঘোষণা করলাম।

এসময় রাবি ছাত্রলীগের নতুন সভাপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান বাবু বলেন, আমাদের কয়েকজন নেতার সাথে যে ভুল বোঝাবুঝি হয়েছিল, সেটির সমাধান হয়ে গেছে। আমাদের অভিভাবক আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম মেম্বার ও রাসিক মেয়র লিটন ভাই আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার নির্দেশ দিয়েছেন।

এর আগে, গত শনিবার (২১ অক্টোবর) কমিটি গঠনের পরদিন থেকেই নতুন সভাপতি-সেক্রেটারিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেন কাঙ্ক্ষিত পদ না পাওয়া কাজী লিংকন, শাহিনুল ইসলাম সরকার ডন, দূর্জয়, বনিসহ বেশ কয়েকজন নেতা। নতুন কমিটিকে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না বলেও হুশিয়ারি দেন তারা।

নতুন সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা-হিল-গালিবের রুমে ভাঙচুর চালানো হয়। আজ বিকেলেও বিশ্ববিদ্যালয়ের দুটি ফটকে তালা ঝুলিয়ে দেন পদবঞ্চিত এসব নেতা।

পরে বিদ্রোহী গ্রুপ ও নবগঠিত সভাপতি-সেক্রাটারিকে নিয়ে বসেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম মেম্বার ও রাসিক মেয়র এ. এইচ. এম. খায়রুজ্জামান লিটন। সভা শেষে তাদের মধ্যকার বিরোধ নিষ্পন্ন করে মিলতাল করে দেন। ফলে সন্ধ্যায় নবগঠিত কমিটির সভাপতি ও সেক্রেটারি ক্যাম্পাসে প্রথমবারের মতো প্রবেশ করেন।

পুরনো পদ্ধতিতে ফিরছে বৃত্তি পরীক্ষা - dainik shiksha পুরনো পদ্ধতিতে ফিরছে বৃত্তি পরীক্ষা শিক্ষায় কী হলো তিন মাসে - dainik shiksha শিক্ষায় কী হলো তিন মাসে মাদরাসায় চলে যায় প্রাথমিকের ২৬ দশমিক ৫৭ শতাংশ শিক্ষার্থী - dainik shiksha মাদরাসায় চলে যায় প্রাথমিকের ২৬ দশমিক ৫৭ শতাংশ শিক্ষার্থী কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক - dainik shiksha কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক অবশেষে কপাল খুললো পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তিতে বাদপড়াদের - dainik shiksha অবশেষে কপাল খুললো পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তিতে বাদপড়াদের শিক্ষক নিবন্ধন ভাইভা: ১৫তম দিনে যেসব প্রশ্নের মুখোমুখি - dainik shiksha শিক্ষক নিবন্ধন ভাইভা: ১৫তম দিনে যেসব প্রশ্নের মুখোমুখি কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে গণঅভ্যুত্থানে আহতদের তোপের মুখে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা - dainik shiksha গণঅভ্যুত্থানে আহতদের তোপের মুখে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা দপ্তরসহ সাবেক শিক্ষাপ্রতিমন্ত্রীকে চালাতেন পিয়ন! - dainik shiksha দপ্তরসহ সাবেক শিক্ষাপ্রতিমন্ত্রীকে চালাতেন পিয়ন! ৬১০ ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীর শিক্ষা অধিদপ্তরে নিয়োগ চূড়ান্ত! - dainik shiksha ৬১০ ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীর শিক্ষা অধিদপ্তরে নিয়োগ চূড়ান্ত! দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0072910785675049