ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগে শিক্ষকের বরখাস্তের দাবি - দৈনিকশিক্ষা

ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগে শিক্ষকের বরখাস্তের দাবি

দৈনিক শিক্ষাডটকম প্রতিবেদক |

কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে ছাত্রীকে শ্লীলতাহানি ও কুপ্রস্তাব দেয়ার অভিযোগে শিক্ষকের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন শিক্ষার্থীরা।

বুধবার (২৮ আগস্ট) দুপুরে উপজেলার সোনাহাট দ্বিমুখী উচ্চবিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে।

শিক্ষার্থীদের অভিযোগ বিদ্যালয়টির বিএসসি শিক্ষক মঞ্জুরুল আলম দশম শ্রেণির এক ছাত্রীর শ্লীলতাহানিসহ কুপ্রস্তাব দিয়ে আসছেন। তার বরখাস্তসহ বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ করেন তারা।

বিক্ষোভের অংশ হিসেবে বুধবার দুপুরে শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয় হতে একটি মিছিল বের করে সোনাহাট স্থলবন্দর সড়কের কলেজ মোড় ঘুরে বিদ্যালয় মাঠে এসে পুনরায় জড়ো হন। এ সময় অভিযুক্ত শিক্ষকের বরখাস্ত ও বিচার দাবিতে বিক্ষোভ করেন। পরে হয়রানির শিকার ছাত্রী প্রধান শিক্ষক বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দেন।

  

লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ওই বিদ্যালয়ের বিএসসি শিক্ষক মঞ্জুরুল আলম দশম শ্রেণির ছাত্রীদের প্রাইভেট পড়াতেন। প্রাইভেট পড়ানোর সময় ওই ছাত্রীকে দীর্ঘদিন থেকে বিভিন্ন কুরুচিপূর্ণ আকার-ইঙ্গিত করে আসছেন তিনি। গত ২৪ জুন তাকে সরাসরি কুপ্রস্তাব দেন এবং ছাত্রীর হাত ধরে টানাটানি করেন ।

পরবর্তীতে ওই ছাত্রী বিষয়টি তার সহপাঠীদের কাছে বললে তা ক্ষোভে পরিণত হয়। এর প্রেক্ষিতে তার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ ও মিছিল হয়। এ সময় বিদ্যালয় ছেড়ে অভিযুক্ত শিক্ষক মঞ্জুরুল আলম আত্মগোপনে চলে যান।

অভিযুক্ত শিক্ষক মঞ্জুরুল আলমের বক্তব্য জানতে তার ফোনে কয়েকবার ফোন দিলে সেটি বন্ধ পাওয়া যায়। ফলে তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

সোনাহাট দ্বিমুখী উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আলমগীর হোসেন জানান, বিএসসি শিক্ষক মঞ্জুরুল আলমের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ পেয়েছি। বিদ্যালয়ের বর্তমান সভাপতির সঙ্গে কথা বলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

বিদ্যালয়টির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা গোলাম ফেরদৌস জানান, ওই ছাত্রী প্রধান শিক্ষক বরাবর একটি অভিযোগ দিয়েছেন। প্রধান শিক্ষককে তদন্ত করে রিপোর্ট দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। রিপোর্ট পেলে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

পুরনো পদ্ধতিতে ফিরছে বৃত্তি পরীক্ষা - dainik shiksha পুরনো পদ্ধতিতে ফিরছে বৃত্তি পরীক্ষা শিক্ষায় কী হলো তিন মাসে - dainik shiksha শিক্ষায় কী হলো তিন মাসে মাদরাসায় চলে যায় প্রাথমিকের ২৬ দশমিক ৫৭ শতাংশ শিক্ষার্থী - dainik shiksha মাদরাসায় চলে যায় প্রাথমিকের ২৬ দশমিক ৫৭ শতাংশ শিক্ষার্থী কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক - dainik shiksha কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক অবশেষে কপাল খুললো পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তিতে বাদপড়াদের - dainik shiksha অবশেষে কপাল খুললো পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তিতে বাদপড়াদের শিক্ষক নিবন্ধন ভাইভা: ১৫তম দিনে যেসব প্রশ্নের মুখোমুখি - dainik shiksha শিক্ষক নিবন্ধন ভাইভা: ১৫তম দিনে যেসব প্রশ্নের মুখোমুখি কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে গণঅভ্যুত্থানে আহতদের তোপের মুখে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা - dainik shiksha গণঅভ্যুত্থানে আহতদের তোপের মুখে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা দপ্তরসহ সাবেক শিক্ষাপ্রতিমন্ত্রীকে চালাতেন পিয়ন! - dainik shiksha দপ্তরসহ সাবেক শিক্ষাপ্রতিমন্ত্রীকে চালাতেন পিয়ন! ৬১০ ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীর শিক্ষা অধিদপ্তরে নিয়োগ চূড়ান্ত! - dainik shiksha ৬১০ ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীর শিক্ষা অধিদপ্তরে নিয়োগ চূড়ান্ত! দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0031239986419678