তওবা করো আর কখনো আওয়ামী লীগের রাজনীতি করবা না: মামুনুল হক - দৈনিকশিক্ষা

তওবা করো আর কখনো আওয়ামী লীগের রাজনীতি করবা না: মামুনুল হক

দৈনিক শিক্ষাডটকম, নারায়ণগঞ্জ |

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব ও হেফাজত ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক বলেছেন, তোমাদের তওবা করা উচিত। তওবা করো আর কখনো আওয়ামী লীগের রাজনীতি করবা না।

তওবা করো এ শেখ পরিবারের পেছনে আর কোনোদিন নাচবে না। এরা একবার বাকশাল করে তোমাদের কলঙ্কিত করেছে, আরেকবার ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দে গণহত্যা চালিয়ে তোমাদের কলঙ্কিত করেছে। 

রোববার (২০ অক্টোবর) নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সমাবেশে অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন তিনি।

তিনি আরও বলেন, শেখ হাসিনা পঞ্চাশ বছর ধরে রাজনীতি করেন। এ পঞ্চাশ বছরের রাজনীতি ছিল বাংলাদেশ ও দেশের মানুষের কাছ থেকে প্রতিশোধের রাজনীতি। শেখ হাসিনা ভাবেন এদেশের মানুষ তার বাবার খুনি। তার বাবার মৃত্যুর পর এদেশের মানুষ মিষ্টি খেয়ে দেশের সব দোকান খালি করে ফেলেছে। এজন্যেই তিনি প্রতিশোধ নিতে চেয়েছেন।

আওয়ামী লীগের গুম খুন ও হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছে প্রতিটি বিরোধী দলের নেতাকর্মীরা। সবচেয়ে বেশি তাদের নির্যাতনের শিকার হয়েছে এদেশের আলেম সমাজ। ইসলামী সংগঠনগুলোকে বারবার রক্ত দিতে হয়েছে। গোটা বাংলাদেশে নবীর ইজ্জতের হেফাজত করতে গিয়ে হেফাজতের নেতাকর্মীদের রক্ত দিতে হয়েছে। আমরা স্পষ্ট করে বলতে চাই, প্রয়োজনে আরও রক্ত দেব, কিন্তু ইসলামের ওপর কোনো আঘাত সহ্য করবো না।

শেখ হাসিনার দোসরদের হাত থেকে বাংলাদেশ রক্ষা পেয়েছে। পরাজিত শক্তিরা আজ আবারো মাথা তুলে দাঁড়াতে চেষ্টা করছে। পনেরো বছর আপনারা এদেশের হাজারো মানুষের রাতের ঘুম হারাম করেছেন, বিরোধীদলের নেতাকর্মীদের বাড়িতে থাকতে দেননি। আপনাদের উৎপাতে মানুষ শান্তিতে ব্যবসা করতে পারেনি।

২০২৪ খ্রিষ্টাব্দে শেখ হাসিনা ও তার হাতুড়ি, হেলমেট লীগ যা করেছে তা বিশ্ব দেখেছে। গোটা বাংলাদেশকে তারা মৃত্যুপুরীতে রূপান্তরিত করেছে। এ হত্যাকাণ্ডের বিচারের আগ পর্যন্ত বাংলাদেশের যেখানেই আওয়ামী লীগের নাম নিয়ে কোনো কর্মসূচি পালন করতে নামবে বাংলাদেশের মানুষ তাদের মোকাবিলা করবে।

এখনই আমাদের পরস্পর বিরোধের সময় আসেনি। পতিত স্বৈরাচার ভিনদেশের প্রশ্রয়ে বাংলাদেশে বিশৃঙ্খলার চেষ্টা চালাচ্ছে। আওয়ামী লীগ তাদের দলের ব্যানারে কোনো কর্মসূচি পালনের চেষ্টা করলে সব দল মত মিলে তাদের বিতাড়িত করতে যা করা দরকার তাই করবেন।

 

ইএফটিতে বেতন দিতে এমপিও আবেদনের সময় এগোলো - dainik shiksha ইএফটিতে বেতন দিতে এমপিও আবেদনের সময় এগোলো জবিতে ভর্তির প্রাথমিক আবেদন শুরু ১ ডিসেম্বর - dainik shiksha জবিতে ভর্তির প্রাথমিক আবেদন শুরু ১ ডিসেম্বর সরকারি-বেসরকারি স্কুলে ভর্তি: দশ দিনে আবেদন প্রায় ৬ লাখ - dainik shiksha সরকারি-বেসরকারি স্কুলে ভর্তি: দশ দিনে আবেদন প্রায় ৬ লাখ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কমিটি ঘোষণা - dainik shiksha বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কমিটি ঘোষণা কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে ধারণা বাড়াতেই পাঠ্যক্রমে তথ্য অধিকার আইন বিষয় যুক্ত: এনসিটিবি চেয়ারম্যান - dainik shiksha ধারণা বাড়াতেই পাঠ্যক্রমে তথ্য অধিকার আইন বিষয় যুক্ত: এনসিটিবি চেয়ারম্যান কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক - dainik shiksha কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক শিক্ষক নিবন্ধন ভাইভা: ২১তম দিনে যেসব প্রশ্নের মুখোমুখি - dainik shiksha শিক্ষক নিবন্ধন ভাইভা: ২১তম দিনে যেসব প্রশ্নের মুখোমুখি সরকারি কলেজ প্রদর্শকদের পদোন্নতির খসড়া প্রকাশ - dainik shiksha সরকারি কলেজ প্রদর্শকদের পদোন্নতির খসড়া প্রকাশ সুইডেনে স্কলারশিপে স্নাতকোত্তরের সুযোগ - dainik shiksha সুইডেনে স্কলারশিপে স্নাতকোত্তরের সুযোগ পঞ্চমে ফিরছে বৃত্তি পরীক্ষা, বার্ষিকে ৪ স্তরে মূল্যায়ন - dainik shiksha পঞ্চমে ফিরছে বৃত্তি পরীক্ষা, বার্ষিকে ৪ স্তরে মূল্যায়ন দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0042960643768311