সেশনজট কমানোর বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে : রাবি উপাচার্য - দৈনিকশিক্ষা

সেশনজট কমানোর বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে : রাবি উপাচার্য

দৈনিক শিক্ষাডটকম, রাবি |

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ্‌ হাসান নকীব বলেছেন, ‘পরিবর্তন এসেছে। তবে সব জায়গায় কাঠামোগত পরিবর্তন আসেনি। আমাদের সময় দিতে হবে। আমরা সবই করতে চাই। তবে তড়িঘড়ি করে কোনো সমাধান করলে তা কল্যাণকর হবে না। দায় নেয়ার সংস্কৃতি ফিরিয়ে আনতে হবে।’ 

শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ সিনেট ভবনে গণমাধ্যম প্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় উপাচার্য এসব কথা বলেন। 

বিশ্ববিদ্যালয়ে অবকাঠামোগত উন্নয়ন প্রকল্পে দুর্নীতির প্রসঙ্গে উপাচার্য গণমাধ্যম কর্মীদের বলেন, ‘কিছু প্রকল্পে সীমিত পরিসরে কাজ চলছে, আবার কিছু জায়গায় বন্ধও রয়েছে। কোনো নির্মাণ কাজে অনিয়মের প্রশ্ন উত্থাপিত হলে তা যাচাই-বাছাই করে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তাছাড়া কামারুজ্জামান হলের দুর্নীতির বিষয়ে আমাদের কথা হয়েছে। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন নিয়ে আমরা পুনরায় বসবো।’

বিশ্ববিদ্যালয়ের সেশন জট নিরসনের বিষয়ে উপাচার্য বলেছেন, ‘বর্তমানে পাঠদান ও পরীক্ষায় সেমিস্টার পদ্ধতি চলছে। অনিবার্যকারণে যে সেশন জটের সৃষ্টি হয়েছে, তা দূর করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে। গত বৃহস্পতিবারে একটা সভা হয়েছে। সেখানে গুরুত্বের সঙ্গে সেশনজট কমানোর বিষয়টি দেখা হয়েছে। বিভাগগুলোকে একাডেমিক ক্যালেন্ডার বানিয়ে প্রশাসনের নিকট জমা দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’ 

বিশ্ববিদ্যালয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের স্বাধীনভাবে কাজ করার প্রসঙ্গে উপাচার্য বলেন, ‘স্বাধীন সাংবাদিকতায় গণমাধ্যম কর্মীদের ওপরে প্রশাসনের তরফ থেকে বাঁধা সৃষ্টি করা হবে না। যদি কোনো প্রকার চাপ সৃষ্টি করা হয় শুধু আমার কান পর্যন্ত পৌঁছে দিলেই হবে। আমি এগুলো বরদাশত করবো না। আপনারা আমাদের ভুলত্রুটি ধরিয়ে দেবেন। ইতিবাচক-নেতিবাচক সংবাদ দেশে ছড়িয়ে দেবেন।’

মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক অবায়দুর রহমান প্রামানিক, জনসংযোগ প্রশাসক অধ্যাপক আখতার হোসেন মজুমদার, প্রক্টর অধ্যাপক মাহবুবর রহমান, অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন খান, আরবি বিভাগের অধ্যাপক ইফতিখারুল আলম মাসউদ প্রমুখ। 

৫৫ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৩টিই শেখ পরিবারের নামে - dainik shiksha ৫৫ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৩টিই শেখ পরিবারের নামে ছাত্ররাজনীতি নিয়ে যে সিদ্ধান্ত জানালো বুয়েট - dainik shiksha ছাত্ররাজনীতি নিয়ে যে সিদ্ধান্ত জানালো বুয়েট ছাত্র কেনো প্রধান শিক্ষকের চেয়ারে! - dainik shiksha ছাত্র কেনো প্রধান শিক্ষকের চেয়ারে! শিক্ষক হওয়ার যোগ্যতা নেই, তবুও তিনি উপাচার্য - dainik shiksha শিক্ষক হওয়ার যোগ্যতা নেই, তবুও তিনি উপাচার্য পাঠ্যপুস্তক সংশোধন কমিটি বাতিল - dainik shiksha পাঠ্যপুস্তক সংশোধন কমিটি বাতিল পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের সচিব পদে আবারো ভাবী! - dainik shiksha পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের সচিব পদে আবারো ভাবী! দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0053629875183105