দৈনিক শিক্ষাডটকম প্রতিবেদক: ভুল স্বীকার করে নি:শর্ত ক্ষমা চেয়ে রেহাই পেলেন সেই শিক্ষক। তিনি একজন গ্রন্থাগার শিক্ষক। জনৈক নজরুল গংয়ের প্ররোচনায় বিএড শিক্ষার্থী সংগ্রহের আশায় বিভিন্ন ফেসবুক পেজ ও গ্রুপে নানা ধরনের বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য ছড়াচ্ছিলেন কয়েকজন নামধারী শিক্ষক ও ভুইফোঁড় সাংবাদিক।
না বুঝে সেই দলে যুক্ত হয়েছিলেন আসাদ জামান নামের বরুগুনার একজন শিক্ষক। তিনি নিজের ফেসবুক ও কয়েকটি ফেসবুক গ্রুপেও শেয়ার করেছিলেন পেশাদার সাংবাদিক কর্তৃক পরিচালিত শিক্ষা বিষয়ক দেশের একমাত্র ডিজিটাল পত্রিকা দৈনিক শিক্ষাডটকম ও শিক্ষা বিষয়ক একমাত্র প্রিন্ট জাতীয় পত্রিকা দৈনিক আমাদের বার্তার বিরুদ্ধে নানা অপপ্রচার। তিনদিন পর নিজেই ভু্ল বুঝতে পেরেছেন। সেই ভুল ও বিভ্রান্তিকর মতামত নিজেই সরিয়েছেন। গতকাল তিনি বলেছেন, দেশবরেণ্য ও পেশাদার সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের মতো অপরাধ আর করবেন না। তিনি তার ভুল বক্তব্য প্রত্যাহার করে নিয়েছেন।
কয়েকবছর ধরে শিক্ষাব্যবসায়ী নজরুলের খপ্পড়ে সারাদেশের হাজার হাজার শিক্ষক বিভ্রান্তিতে থাকলেও বরগুনার শিক্ষক বুঝতে পেরেছেন কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় থাকা আর এমপিও বা কোনো স্কেলের জন্য গ্রহণযোগ্যতা এক জিনিস নয়। মহামান্য আদালতের রায় ও নির্দেশনা না বুঝে ভর্তি সংক্রান্ত নানা ভুল তথ্য ছড়াচ্ছেন বড় পদে চাকরি করা কেউ কেউ। ফলে চুড়ান্তভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন শিক্ষকরা। আর লাভবান হচ্ছেন নজরুল গং ও কতিপয় কলেজ ব্যবসায়ী।
ঘোষণা: জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধির উপস্থিতিতে নিয়োগ ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘মানসম্মত’ কলেজ থেকে সনদধারী হাজার হাজার শিক্ষকের এমপিও এবং স্কেল না পাওয়ার বিষয়ে ধারাবাহিকভাবে টকশো এবং প্রতিবেদন প্রকাশ হবে দৈনিক আমাদের বার্তা ও দৈনিক শিক্ষাডটকম-এ।