মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (মাভাবিপ্রবি) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ব্যানবেইজের অধীনে ‘বঙ্গোপসাগর কোস্টে বিভিন্ন সময়ে সামুদ্রিক মাছ, চিংড়ি ও কাঁকড়াতে ভারী ধাতুর মাত্রা এবং স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে এর প্রভাব’ প্রজেক্টের সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের ট্রেজারারের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত সেমিনারের উদ্বোধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. ফরহাদ হোসেন।
সেমিনারে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এ আর এম সোলাইমান, লাইফ সায়েন্স অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো. উমর ফারুক ও এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এ এস এম সাইফুল্লাহ। গবেষণার মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রধান গবেষক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড. মো. সিরাজুল ইসলাম।
রিভিউয়ার হিসেবে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. মো. আসলাম আলী ও কক্সবাজার বিএফআরই এর সাবেক সিএসও ড. এম. এনামুল হক। সেশনের সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট প্রফেসর ড. মীর মো. মোজাম্মেল হক।
সেমিনারে গবেষকরা বলেন, বিশ্বে পরিবেশ দুষণে সমুদ্রের পানিতেও দুষণ দেখা দিয়েছে। সামুদ্রিক দুষণে সামুদ্রিক মাছ, চিংড়ি ও কাঁকড়াতে ভারী ধাতু প্রবেশ করছে। বর্তমানে সামুদ্রিক মাছ, চিংড়ি ও কাঁকড়ার শরীরে ভারী ধাতুর উপস্থিতির মাত্রা মানব শরীরের জন্য স্বাস্থ্য ঝুঁকি কম। এজন্য সচেতনতা ও উচ্চতর গবেষণার প্রয়োজন রয়েছে।