টানা ১৫ বছর সচিব ছিলেন বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারী কল্যাণ ট্রাস্টের। ৫ আগস্টের পর থেকে পলাতক। মি: থার্টি পাসের্ন্ট হিসেবে পরিচিত ছিলেন অখ্যাত ও প্রায় শিক্ষার্থীশূন্য কলেজের এমপিওভুক্ত অধ্যক্ষ। বেতন-ভাতা নিয়েছেন কলেজ এবং কল্যাণ ট্রাস্ট থেকে। আড়াই ঘন্টার এমপিও হয়েছিলেন বিনাভোর্টের নির্বাচনে। সাজু আপাতত পালিয়ে থাকলেও ফাঁসছেন তার ২১ সদস্যের বোর্ডের অপরাপর বেসরকারি শিক্ষক ও কর্মচারী সদস্যরা। সাজুর নির্দেশে তৈরি ও চালানো মাদ্রাসা শিক্ষকদের সংগঠনের অধিকাংশই বিরক্ত হারুন অর রশীদের ওপর। হারুন অর রশীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ জমা পড়েছে থানা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরে। এমপিওভুক্ত শিক্ষক হয়েও একাধিক পেশায় জড়িত থাকার অভিযোগ।
লিখিত অভিযোগে বলা হয়, শিক্ষা কল্যাণ বার্তা নামে একটা ম্যাগাজিন ছাপার নামে কোটি কোটি টাকা লোপাট হয়েছে কল্যাণ ট্রাস্টের। সেই ম্যাগাজিনের আবার সম্পাদনা সহযোগী হারুন অর রশিদ ও মাহবুবুর রহমান।
তবে, অভিযোগের বিষয়ে হারুন অর রশিদ বলেন, সব কিছুই সাজু ভাই করতেন। তিনিই বোর্ডের সচিব ছিলেন। তার ওপর আমরা কেউ কথা বলতে পারতাম না। ম্যাগাজিন সম্পাদনা ও প্রকাশনার নামে টাকা তুলে থাকলে সেটা সাজুভাই-ই করেছেন। আমি এ বিষয়ে কিছুই জানি না।
শিক্ষাসহ সব খবর সবার আগে জানতে দৈনিক আমাদের বার্তার ইউটিউব চ্যানেলের সঙ্গেই থাকুন। ভিডিওগুলো মিস করতে না চাইলে এখনই দৈনিক আমাদের বার্তার ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন এবং বেল বাটন ক্লিক করুন। বেল বাটন ক্লিক করার ফলে আপনার স্মার্ট ফোন বা কম্পিউটারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভিডিওগুলোর নোটিফিকেশন পৌঁছে যাবে।
দৈনিক আমাদের বার্তার ইউটিউব চ্যানেল SUBSCRIBE করতে ক্লিক করুন।