সংবিধান: জামায়াত আমিরের বক্তব্যের প্রতিবাদ - দৈনিকশিক্ষা

সংবিধান: জামায়াত আমিরের বক্তব্যের প্রতিবাদ

দৈনিক শিক্ষাডটকম প্রতিবেদক |

বাংলাদেশের সংবিধান রচনা নিয়ে জামায়াতের আমিরের মন্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়েছে ’৭২–এর সংবিধান প্রণয়ন কমিটির সদস্যদের পরিবার। গতকাল শনিবার বিবৃতিতে তারা বলেছে, সংবিধান স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের মাটিতেই রচিত হয়েছে।

৯ অক্টোবর জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘বাংলাদেশের সংবিধান ভারতের মাটিতে বসে রচনা করা হয়েছিলো। তাই আমাদের সংবিধান জন্মভূমি হিসেবে বাংলাদেশকে পায়নি।’ এ বক্তব্যের প্রতিবাদে বলা হয়েছে, মহান মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ দর্শন ধারণ করে লাখো শহীদের রক্তে লিখিত সংবিধান। সংবিধান প্রণয়নে ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দের ২৩ মার্চ গণপরিষদ আদেশ জারি হয়। আদেশ জারির মাধ্যমে সংবিধান রচনার আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। বঙ্গবন্ধুকে গণপরিষদের সংসদীয় দলের নেতা নির্বাচন করা হয়।

এতে আরো বলা হয়, স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধান প্রণয়নে ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দের ১১ এপ্রিল ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে ৩৪ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়। সদস্যরা দিনরাত পরিশ্রম করে জনগণের স্বপ্ন ও আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটিয়ে এটি রচনা করেন। দীর্ঘ আলাপ ও তর্কবিতর্কের পরে ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দের ৪ নভেম্বর সংবিধান বিল গণপরিষদে পাস হয়। ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দের ১৬ ডিসেম্বর প্রথম বিজয় দিবসে সংবিধান কার্যকর হয়।

বিবৃতিটি দিয়েছেন ড. কামাল হোসেনের মেয়ে ব্যারিস্টার সারা হোসেন, আমীর-উল ইসলামের মেয়ে তানিয়া আমীর, প্রয়াত অধ্যাপক নুরল ইসলাম চৌধুরীর মেয়ে নাসরিন ইসলাম, হাফেজ হাবীবুর রহমানের ছেলে মইনুর রহমান, প্রয়াত এ কে মোশারফ হোসেন আকন্দের ছেলে মাসুদ আকন্দ, প্রয়াত অধ্যাপক ইসলাম চৌধুরীর ছেলে মইনুল ইসলাম চৌধুরী, প্রয়াত শেখ আবদুর রহমানের ছেলে আনিসুর রহমান ও প্রয়াত দেওয়ান আবুল আব্বাসের ছেলে দেওয়ান আফতাবুল আলম।

 

প্রাথমিকে ২০ হাজার শিক্ষকের পদ সৃষ্টি হচ্ছে - dainik shiksha প্রাথমিকে ২০ হাজার শিক্ষকের পদ সৃষ্টি হচ্ছে স্কুল শিক্ষাকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত বর্ধিত করা উচিত - dainik shiksha স্কুল শিক্ষাকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত বর্ধিত করা উচিত নতুন পাঠ্য বইয়ে থাকছে শহীদ আবু সাঈদ ও মুগ্ধের বীরত্বগাথার গল্প - dainik shiksha নতুন পাঠ্য বইয়ে থাকছে শহীদ আবু সাঈদ ও মুগ্ধের বীরত্বগাথার গল্প শিক্ষার্থীদের দুপক্ষের দফায় দফায় সং*ঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম! - dainik shiksha শিক্ষার্থীদের দুপক্ষের দফায় দফায় সং*ঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম! শিক্ষাক্ষেত্রে আমরা পিছিয়ে আছি - dainik shiksha শিক্ষাক্ষেত্রে আমরা পিছিয়ে আছি ইএফটিতে বেতন দিতে এমপিও আবেদনের সময় এগোলো - dainik shiksha ইএফটিতে বেতন দিতে এমপিও আবেদনের সময় এগোলো কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক - dainik shiksha কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.005997896194458