সমবায় ব্যাংকের ১১ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ অস্বীকার করলেন সভাপতি - দৈনিকশিক্ষা

সমবায় ব্যাংকের ১১ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ অস্বীকার করলেন সভাপতি

টাঙ্গাইল প্রতিনিধি |

টাঙ্গাইল জেলা সমবায় ব্যাংকের সভাপতি কুদরত-ই-এলাহি খান নিজের বিরুদ্ধে ওঠা ১১ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। একইসঙ্গে ব্যাংকটির টাকা আত্মসাতের বিষয়টি অনুসন্ধানে হাইকোর্টের দেয়া নির্দেশকে স্বাগত জানিয়েছেন তিনি। গতকাল শনিবার দৈনিক শিক্ষাডটকমকে এসব তথ্য জানান তিনি।

গত ২০ জুন (মঙ্গলবার) হাইকোর্টের বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ কুদরত-ই-এলাহি খানের বিরুদ্ধে ব্যাংকের ১১ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ অনুসন্ধানের নির্দেশ দেন। আগামী ৩ মাসের মধ্যে দুর্নীতি দমন কমিশনকে বিষয়টি অনুসন্ধান করে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে।

কুদরত-ই-এলাহি বলেন, এর আগেও এই বিষয়টি নিয়ে তদন্ত হয়েছে। স্থানীয় সরকার ও সমবায় মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি এ বছরের ৩০ মার্চের সভায় ১৫ নম্বর এজেন্ডায় ৯৯ পৃষ্ঠা তদন্ত রিপোর্ট এবং গত চার বছরের সরকারি অডিট রিপোর্ট পর্যালোচনা করে ১১ কোটি টাকা আত্মসাতের কোনো প্রমাণ পায়নি। এই গুরুত্বপূর্ণ নথিটি জাতীয় সংসদ ভবনের সংসদীয় কমিটির সভাপতি দপ্তরে এবং সমবায় অধিদপ্তরের নিবন্ধক ও মহাপরিচালকের কাছে আছে।

তিনি বলেন, রিটকারী রাহেলা জাকির সমবায় ব্যাংকের আধুনিক সুযোগ-সুবিধা ও সরকারের অনুমোদিত উন্নয়নমূলক কাজকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য নিম্ন আদালত থেকে সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগ পর্যন্ত মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন মোট ৮৪টি মামলা দায়ের করেন। কিন্তু এই রাহেলা জাকিরের সমবায় মার্কেটে কোনো দোকান নেই। তিনি ১৫৫ জন পুরাতন দোকানদারের আহ্বায়ক সেজে এই মিথ্যা মামলা দায়ের করেন।

তিনি আরো বলেন, গত বছরের ২৭ জুলাই সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে দোকান বরাদ্দ সংক্রান্ত আপিল নম্বর ১৫৫-১৫৬/২০১৮ এর রায় ও আদেশ আমার পক্ষে হওয়ায় রাহেলা জাকির মিথ্যা দুর্নীতির কথা প্রচার করছেন। ইতোপূর্বে সমবায় ব্যাংকের ম্যানেজিং কমিটির আমিসহ সব সদস্যদের বিরুদ্ধে তিনি ৪৭টি ফৌজদারি মামলা দায়ের করেন। সবগুলো মামলা ভিত্তিহীন বলে প্রমাণ হয়েছে। মামলায় পরাজিত হয়েই উনি এই বানোয়াট দুর্নীতির কথা প্রচার করছেন।

পুলিশ ভেরিফিকেশনে রাজনৈতিক পরিচয় না দেখার সুপারিশ - dainik shiksha পুলিশ ভেরিফিকেশনে রাজনৈতিক পরিচয় না দেখার সুপারিশ সড়ক-রেলপথ ছাড়লেন তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা - dainik shiksha সড়ক-রেলপথ ছাড়লেন তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা ফেসবুকে সতর্কবার্তা দিলেন সারজিস আলম - dainik shiksha ফেসবুকে সতর্কবার্তা দিলেন সারজিস আলম আওয়ামী আমলে শত কোটি টাকা লুট শিক্ষা প্রকৌশলের চট্টগ্রাম দপ্তরে - dainik shiksha আওয়ামী আমলে শত কোটি টাকা লুট শিক্ষা প্রকৌশলের চট্টগ্রাম দপ্তরে প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে কমিটি গঠন করা হয়েছে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা - dainik shiksha প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে কমিটি গঠন করা হয়েছে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক - dainik shiksha কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছুটির তালিকা - dainik shiksha শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছুটির তালিকা ছাত্ররা রাজনৈতিক দল ঘোষণা করবে কি না জনগণ নির্ধারণ করবে - dainik shiksha ছাত্ররা রাজনৈতিক দল ঘোষণা করবে কি না জনগণ নির্ধারণ করবে কুয়েটে ভর্তি আবেদন শুরু ৪ ডিসেম্বর, পরীক্ষা ১১ জানুয়ারি - dainik shiksha কুয়েটে ভর্তি আবেদন শুরু ৪ ডিসেম্বর, পরীক্ষা ১১ জানুয়ারি please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0034720897674561