ইন্দুরকানীতে ঘুষের টাকা ফেরত দিয়েছেন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মীর একেএম আবুল খায়ের।
জানা যায়, উপজেলার চরনী পত্তাশী রহিম স্মৃতি দাখিল মাদরাসার সহকারী মৌলভী নজরুল ইসলামের বেতন স্কেল বৃদ্ধিকরণের জন্য ৫০ হাজার টাকা ঘুষ নেন উপজেল মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার। বেতন স্কেলে অন্তর্ভুক্তি না করার কারণে তার কাছে বারবার টাকা ফেরত চাইলেও টাকা দেননি।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী শিক্ষক শিক্ষা অফিসার মীর একেএম আবুল খায়েরের বিরুদ্ধে বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দাখিল করেন। কিছুদিন পর ইন্দুরকানী উপজেলা থেকে মঠবাড়িয়া উপজেলায় বদলি হন এবং ইন্দুরকানী উপজেলা শিক্ষা অফিসার হিসেবে অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করেন।
গত সপ্তাহে শিক্ষা অফিসার মীর একেএম আবুল খায়ের মঠবাড়িয়া থেকে ভোলা চরফ্যাশন উপজেলায় বদলি হন।
সোমবার উপজেলা শিক্ষা অফিসার জেলা শিক্ষা অফিস থেকে বদলির ছাড়পত্র নেওয়ার সময় ভুক্তভোগী শিক্ষক সেই টাকা দাবি করেন এবং তাকে অবরুদ্ধ রাখেন। জেলা শিক্ষা অফিসের মধ্যস্থতায় ভুক্তভোগী শিক্ষককে বিভিন্ন খরচ বাদ দিয়ে ঘুষের ২৫ হাজার টাকা ফেরত দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত উপজেলা শিক্ষা অফিসার মীর একেএম আবুল খায়েরকে মুঠোফোনে ফোন করলে রিসিভ করেননি।