তিনি বলেন, পিএসসি নিয়ে সর্বশেষ ক্যাবিনেট মিটিংয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। দীর্ঘসূত্রতা, অনিয়ম এসব বিষয়ে আলোচনার পর সরকার দুইটি পিএসসি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
আর এই আন্দোলন শুরু হবার পরপরই যারা দায়িত্বে আছে তাদের কাছে ছাত্রদের দাবিগুলো পৌঁছে দিয়েছি।
ফেসবুক পোস্টে বলা হয়, গত সোমবার আন্দোলনকারীদের একটা টিমের সঙ্গে বসার কথা থাকলেও দুঃখজনকভাবে সেটা হয়ে উঠেনি। তবে ছাত্রদের দাবিগুলো আমার পক্ষ থেকে কনসার্ন অথরিটিকে বারবার পাঠানো হয়েছে।
উপদেষ্টা আরো লিখেছেন, বেকারত্ব নিরসনে এখন পর্যন্ত একক মন্ত্রণালয় হিসেবে পুলিশের পর স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় থেকে সর্বোচ্চ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি গিয়েছে এবং নিয়োগ প্রক্রিয়া চলমান।
সামনের কয়েক মাসে আরো অন্তত ১০ হাজার নিয়োগ হবে। পিএসসির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়ার অথবা ডিক্টেট করার অথরিটি আমার নেই।
উপদেষ্টা আসিফ বলেন, যতো কাজই থাকুক না কেনো; ছাত্রদের বিষয়গুলো সবসময়ই আমার জন্য প্রথম প্রায়োরিটি থাকে। কুয়েটেও আন্দোলন চরম পর্যায়ে আসার প্রায় ১০ দিন আগেই কুয়েটের একটা প্রতিনিধিদল বাসায় এসেছিলো। তাদের দাবি, স্মারকলিপিটি পরদিনই শিক্ষা উপদেষ্টার হাতে নিজে গিয়ে পৌঁছে দিয়েছি।
নিয়মিত আপডেট রেখেছি, দাবি মেনে নেয়ার প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করার চেষ্টা করেছি।
অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা বলেন, অফিস শেষেই রাজুতে অনশনরত ভাইদের সঙ্গে দেখা করতে যাবো। এটা মনে রাখতে হবে যে, পিএসসি সাংবিধানিক, স্বাধীন ও স্বতন্ত্র একটি প্রতিষ্ঠান।আপনাদের দাবিগুলো ইতোমধ্যেই পৌঁছানো হয়েছে আবারও এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলবো।