নন-এমপিও শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি চলছে | স্কুল নিউজ

নন-এমপিও শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি চলছে

স্বীকৃতিপ্রাপ্ত নন-এমপিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান একযোগে এমপিওভুক্তির দাবিতে টাকা নবম দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন আন্দোলনরত শিক্ষক-কর্মচারীরা।

#স্কুল #শিক্ষক #শিক্ষার্থী

স্বীকৃতিপ্রাপ্ত নন-এমপিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান একযোগে এমপিওভুক্তির দাবিতে টানা নবম দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন আন্দোলনরত শিক্ষক-কর্মচারীরা।তারা বলছেন, ২০২১ খ্রিষ্টাব্দে অযৌক্তিক এমপিও নীতিমালা ও জনবল কাঠামো দিয়ে ফ্যাসিস্ট সরকার বৈষম্য সৃষ্টি করেছিলো। তাই অবিলম্বে আমাদের দাবি মানতে হবে।

সোমবার (৩ মার্চ) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে তারা এ কর্মসূচি পালন করছেন।

এর আগে, গতকাল রোববার প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন অভিমুখে পদযাত্রায় পুলিশ বাধা দেয়। এ সময় পুলিশ তাদের একটি প্রতিনিধি দলকে সচিবালয়ে যেতে বলেন। এতে রাজি হয়ে নন এমপিও শিক্ষকদের ৮ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল পুলিশের সঙ্গে সচিবালয়ে যান। পরে তাদের প্রতিনিধিদল প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি দেন।

শিক্ষক-কর্মচারীদের দাবি স্বীকৃতিপ্রাপ্ত নন-এমপিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান একযোগে এমপিওভুক্তি করতে হবে। তারা বলছেন, ২০২১ খ্রিষ্টাব্দে অযৌক্তিক এমপিও নীতিমালা ও জনবল কাঠামো দিয়ে ফ্যাসিস্ট সরকার বৈষম্য সৃষ্টি করেছিলো। তাই অবিলম্বে আমাদের দাবি মানতে হবে। এ দাবি পূরণ না হলে রাজপথ ছাড়বেন না শিক্ষক-কর্মচারীরা।

শিক্ষকরা বলেন, বিগত ফ্যাসিবাদী সরকার ২০২১ খ্রিষ্টাব্দে অযৌক্তিক এমপিও নীতিমালা ও জনবল কাঠামো দিয়ে বৈষম্য সৃষ্টির মাধ্যমে হাজারো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে এমপিও বঞ্চিত করেছে। অথচ স্বীকৃতিপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলো ২০-২৫ বছর ধরে এমপিওবিহীন থাকা সত্ত্বেও শিক্ষক-কর্মচারীরা নিরলসভাবে পাঠদান কর্মসূচি চালিয়ে গেছেন এবং জাতীয় শিক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছেন।

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিএনপি-জামায়াত রাজনৈতিক ট্যাগ লাগিয়ে অনেক যোগ্য প্রতিষ্ঠানকে এমপিও থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে। ফ্যাসিস্ট সরকারের দোসরদের এবং শেখ পরিবারের নামে যেসব প্রতিষ্ঠান ছিলো সেগুলো এমপিওভুক্ত করেছেন, বলেন তারা।

#স্কুল #শিক্ষক #শিক্ষার্থী