আমারা এত অসহায় যে,বুকের ভেতর হু হু করে কান্না চলে আছে,কিন্ত কাঁদতে পারিনা।২০ টা বছর ধরে এই যন্ত্রণা ভোগ করে যাচ্ছি দেখার কেউ নেই।দেশে এত কাজ হয়,কিন্ত এই বিষয় টা দেখার মত এতটুকু সময় সরকারের হাতে নেই।আমারা এমন দেশে বাসকরি।
mehedi hasan raju, ২৯ ডিসেম্বর, ২০২২
যেখানে আপিলের ফলাফল দেওয়ার কথা ছিলো পনেরো দিনের মধ্যে সেখানে ছয়মাস হতে চললো তবুও ফলাফল দেওয়া হলো না,এসব দিক দিয়ে বরাবরই অনীহা দেখা যায় সরকাররকে,আশাবাদী খুব দ্রুত আপিলের ফলাফল দেওয়া হবে এবং অধিকাংশ স্কুল কলেজ এমপিও হবে
পিয়াল সরকার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২২
আশাকরি আপিলের বিষয়টি বিশেষ বিবেচনা করে অধিক পরিমান প্রতিষ্ঠান এমপিওভূক্ত করা হবে। আমরা গভীর হতাশার মধ্যে দিন যাপন করছি। আমাদের দয়া করুন।
Faruque Hosen, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২২
বেসরকারিদের সকল বিষয়েই মন্ত্রণালয় এবং অধিদপ্তর গুলোর অনীহা এবং অবহেলা রয়েছে। এতটা বঞ্চনা ও অবহেলায় রেখেও বেশিকদের কাছ থেকে কিভাবে এরা পরিপূর্ণ সেবা/দায়িত্বশীলতা আশা করে? আর কারিগরি শিক্ষকদের কথা তো বলাই বাহুল্য। কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরতো শিক্ষক নির্যাতনের একটা নিষ্ঠুর যাঁতাকল। এক/দুই মাসের কাজকে এখানে ৪/৫ বছর ধরে ঘুরানো হয়। ১৪৬ জন শিক্ষকের জিও ফাইল যাচাই-বাছাই করার ১/২ মাসের কাজকে এই লাগামহীন/নিয়ন্ত্রণহীন অধিদপ্তর আজকে চার বছর ধরে ঘুরাচ্ছে, যা সত্যি খুবই দুঃখজনক। কত অসহায় এই শিক্ষকরা, দেখার কেউ নেই।