মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

মন্তব্যের তালিকা

Salim Ullah, ১১ জানুয়ারি, ২০২৩
একটা কথা আছে, ঢাল নেই, তলোয়ার নেই- নিধিরাম সর্দার, এই কথাটি শিক্ষা বিভাগের ক্ষেত্রে খুবই প্রযোজ্য হয় বার বার। তারা স্কুল-মাদ্রাসায় কী সুন্দর একটি রুটিন দিয়ে দিল, এরপর তাদের দায়িত্ব শেষ। এরপর তারা এই রুটিন কোথাও মানা হচ্ছে কিনা ভুলেও দেখবে না। কালে ভদ্রে পরিদর্শকেরা কখনো এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গেলে, তাদের অনেকেই, প্রধান শিক্ষকের অফিস থেকেই ''সব ঠিক আছে" লিখে দিয়ে দায়িত্ব সেরে আসবেন। তারা দেখবে না, শিক্ষকেরা যে বিষয় নিয়ে এমপিও হয়েছে এবং প্রশিক্ষণ নিয়েছে তারা ঐ বিষয়ে, স্কুলে- মাদ্রাসায় পাঠদান করছে কিনা। তারা দেখবে না, এই রুটিনের ব্যত্যয় ঘটিয়ে স্কুল কর্তৃপক্ষ তাদের ক্ষমতা বলে, এক বিষয়ের শিক্ষক দিয়ে অন্য বিষয় পড়াতে বাধ্য করছেন কিনা। তারা দেখবে না সকল শিক্ষক প্রায় সম সংখ্যক ক্লাস নেয় কিনা। তারা আরো দেখবে না, এই রুটিন মানতে গিয়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কী পরিমণ অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়েছ। অথচ এ গুলোর কিছুই হতো না, যদি মনিটরিং ব্যবস্থা জোরদার হতো। আসলে সরকার যতই হাঁক-ঢাক দিক না কেন, এসব বাস্তবায়ন করার মত নিবেদিত প্রাণ ব্যক্তির প্রচুর অভাব আছে। এ ছাড়া নতুন নিয়মের শিক্ষা নিয়ে এসব আয়োজন কে ফ্লপ করে দেওয়ার জন্য একটা গোষ্ঠীকে খুব তৎপর রয়েছে বলে ও মনে হচ্ছে।
ফজলুর রহমান, ০৪ জানুয়ারি, ২০২৩
মাদ্রাসার ছুটি ৬৩দিন। এটাও ৭৬দিন করা উচিৎ।
মোঃ মঞ্জুর মোর্শেদ, ০৪ জানুয়ারি, ২০২৩
আরবী সাবজেক্ট ৪টি। রুটিনে বরাদ্দ ৩টির। অতএব পাঠদান চলবে ..................। এছাড়া অধিকাংশ শিক্ষক ট্রেনিং করবেন কিন্তু ক্লঅস নেবেন না। এ পর্যন্ত ট্রেনিং চিঠি ৩ বার সময় পরিবর্তন করা হলো। নোট-গাইড বাজারে আসছে খুব দ্রুত। প্রতিষ্ঠান প্রধানরা হাজার হাজার টাকা নিচ্ছে নোট চালানোর জন্য।
MD. AMINUL ISLAM, ০৩ জানুয়ারি, ২০২৩
বাংলাদেশে এই প্রথম শিক্ষার্থীদের নোট গাইড ব্যতিত বাস্থতব শিক্ষায় শিক্ষিত হওয়ার সুযোগ করে দেওয়ার সময় এসেছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে যে, প্রধান শিক্ষকগণদের কে এই প্রশিক্ষণ প্রদানের প্রয়োজন ছিল বলে আমি মনে করি। এই বিষয়ে নজর দিতে কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ কামনা করছি ধন্যবাদ। মোঃ আমিনুল ইসলাম। সুপারিনটনডেন্ট ডুমরাই ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসা রায়গঞ্জ, সিরাজগঞ্জ