মাদ্রাসার দাখিল ও আলিম স্তরের ক্লাস রুটিন অধিদপ্তর থেকে করে দেওয়া হোক ! যারা জেনারেল শিক্ষক তারা খুব বিরক্তিকর অবস্থায় আছে ! একজন বাংলার সহকারী অধ্যাপক বাংলা ১ম বা ২য় যে পত্রই পড়ায় না কেন প্রতিদিন ক্লাস নিলেও পাচটি ক্লাস কারণ বাংলার একজন প্রভাষকও রয়েছেন । তিনি প্রতিদিন একটি করে ক্লাস নিলেও তার ক্লাস পাচটি । প্রভাষক গত মাসে যোগদান করে পাচ ক্লাস আর প্রায় ১৬ বছর ধরে চাকরি করে পাচ দিনে সাত ক্লাস !! প্রতিদিন বাংলা প্রথম ও দ্বিতীয় এবং ইংরেজি ১ম ও২য় পত্র ক্লাস নেয়া হয় । মাদ্রাসায় শিক্ষিত শিক্ষকদের সাথে ব্যবহার এক আর জেনারেল শিক্ষিত শিক্ষকদের সাথে বব্যহার আরেক !! সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয়, সমস্যা থাকলে কারো সাথে ক্লাস পরিবর্তন করতেও দিবেনা এমনই দাপট ভারপ্রাপ্ত ভাইস প্রিন্সিপালের !! আর দাখিল স্তরে সকল বিষয়ে শিক্ষক থাকার পরেও বাংলা ক্লাস এই শিক্ষক ও-ই শিক্ষক দিয়ে করায় । দাখিলের বাংলা শিক্ষক ৬ষষ্ঠ থেকে ক্লাস নেয়না, তিনি অষ্টম শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত ক্লাস নেন ! নতুন সিলেবাসে কি বুঝাবে ও-ই সব শিক্ষকেরা ! বাংলা কি এতটা সহজ ? বিভিন্ন দিক বিবেচনা করে মাদ্রাসা অধিদপ্তর যদি ক্লাস রুটিন করে দিতেন তাহলে সাধারণ শিক্ষিত শিক্ষকদের উপকার হতো ।
Mohammad Ramzan Ali, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
স্কুল-কলেজের এমপিও সীটে যত সংশোধনী আছে তা অনলাইনে আবেদনের মাধ্যমে হয়ে যায় আর মাদ্রাসার এমপিও সীটে ভুলের সংশোধনীর জন্য আবেদন মাদ্রাসা অধিদপ্তরে করতে হবে কেন?