মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

মন্তব্যের তালিকা

Tabiatkowser, ০৪ এপ্রিল, ২০২৩
নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে দেশের অধিকাংশ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানরা একমাত্র বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ তারা বিভিন্ন নোট-গাইড প্রকাশকদের নিকট চুক্তি করে তাদের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকার লেনদেন হয়ে থাকে। আর এইসব টাকাগুলোর সিংহভাগ ঢুকে প্রতিষ্ঠান প্রধানের পকেটে। তাই সরকার যতদিন এসব টাউট-বাটপার প্রতিষ্ঠান প্রধানদের বিরুদ্ধে কোন অ্যাকশন নিতে পারবে না। ততদিন পর্যন্ত দেশে নতুন শিক্ষাক্রম ষোলআনা বাস্তবায়ন হতে বাধা হয়ে দাঁড়াবে। তাই প্রতিষ্ঠান প্রধানদের স্বেচ্ছাচারী মনোভাব ও ক্ষমতা ডিসি কিংবা থানা নির্বাহী কর্মকর্তাদের কাছে হস্তান্তর করার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।
Tabiatkowser, ০৪ এপ্রিল, ২০২৩
দেশের উপজেলা শিক্ষা অফিসার আর একাডেমিক শিক্ষা অফিসার তো প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে টাকার বান্ডিল নিয়ে আসে। টাকার বিনিময়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এর যাবতীয় ত্রুটি শিক্ষা অফিস আর প্রতিষ্ঠান প্রধানদের মধ্যে মিটিয়ে দেওয়া হয়। কেননা প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের যে সব শিক্ষকবৃন্দ কোচিং ও প্রাইভেট পেশায় জড়িত, তা সব প্রতিষ্ঠান প্রধানরাই জানেন। তারা দেখেও দেখেন না। বরং প্রতিষ্ঠান প্রধানরা শিক্ষকদের আরো কোচিং ও প্রাইভেট পড়ানোর জন্য উৎসাহ যোগায়। যারা কোচিং ও প্রাইভেট পড়ায় বিনিময় হিসেবে প্রতিষ্ঠান প্রধানদেরকে মাঝে মধ্যে কিছু উৎকোচ দিয়ে থাকে। এসব লোভী শিক্ষকদের কারণে শিক্ষা পেশা অনেক সময় প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে থাকেন। তাই সরকার যতদিন পর্যন্ত দেশের জেলা-উপজেলার শিক্ষা কর্মকর্তা আর প্রতিষ্ঠান প্রধানদের নির্লোভ ও নৈতিকতামুখি করতে পারবে না,ততদিন শিক্ষার জন্য যত আইন করুক না কেন কোন কিছুই কাজে আসবে না।