মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

প্রধান শিক্ষক ও শিক্ষকদের মধ্যে যারা বর্তমান কারিকুলাম বাস্তবায়ন করতে আগ্রহী হবে না, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার দায়িত্ব কার? এরাতো নাকের ডগায় তেল দিয়ে ঘুমায়। কার খবর কে রাখে? শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষার দায়িত্বে থাকা সকলেই ফাকি দিয়ে প্রজাতন্ত্রের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে। কথায় আছে গোয়ালের গরু গোয়ালে নেই, কেতাবে আছে। হলো আমাদের শিক্ষার হাল চাল।

প্রধান শিক্ষক ও শিক্ষকদের মধ্যে যারা বর্তমান কারিকুলাম বাস্তবায়ন করতে আগ্রহী হবে না, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার দায়িত্ব কার? এরাতো নাকের ডগায় তেল দিয়ে ঘুমায়। কার খবর কে রাখে? শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষার দায়িত্বে থাকা সকলেই ফাকি দিয়ে প্রজাতন্ত্রের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে। কথায় আছে গোয়ালের গরু গোয়ালে নেই, কেতাবে আছে। হলো আমাদের শিক্ষার হাল চাল।

বর্তমান কারিকুলাম বাস্তবায়ন না হওয়ার অন্যতম কারণ শিক্ষকের যথাযথ মূল্যায়নও না করা।

এই নতুন শিক্ষাক্রম যদি ব্যার্থ হয় একমাত্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এর প্রধানদের কারণেই হবে। কেননা অধিকাংশ প্রতিষ্ঠান প্রধানরা দূর্ণীতিবাজ আর শিক্ষায় ঘাটতি রয়েছে। এরা চেয়ার পেয়ে শিক্ষার উন্নতি নিয়ে ভাবেন না। ভাবেন শুধু দূর্ণীতি করে কিভাবে টাকার পাহাড় গুনবে আর কমিটিকে তেল মেরে নিজের গদি কিভাবে টিকিয়ে রাখবে। তার সাথে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকদের মধ্যে কিভাবে গ্রুপিংয়ের মাধ্যমে শিক্ষকদের মধ্যে ঝামেলা তৈরি করে কিছু শিক্ষকদের প্রাধান্য দিয়ে নিজের সুবিধা আদায় করে নেয়া ছাড়া আর কিছুই নেই। তাই বর্তমান কারিকুলাম বাস্তবায়ন করতে হলে প্রতিষ্ঠান প্রধানদের একচ্ছত্র ক্ষমতা খর্ব করে শিক্ষা কর্মকর্তাদের ও প্রধান শিক্ষকদের কঠোর মনিটরিং এর আওতায় যতদিন আনতে পারবে না ততদিন বর্তমান কারিকুলাম বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে না।