মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

মন্তব্যের তালিকা

Md sakawat hossen, ০৭ জুলাই, ২০২৩
মাদ্রাসার সহকারী শিক্ষকরা ৮ম গ্রেড থেকে বঞ্চিত কিন্তু মাধ্যমিকের শিক্ষকরা অনেক আগে থেকেই ৮ম গ্রেড পেয়ে আসছেন। এই ব্যাপারে সমস্যার সমাধান করলে কৃতজ্ঞ থাকব।
mohammad abdus salam, ০৬ জুলাই, ২০২৩
ইবি প্রধানরা সাধারণত ৫ম শ্রেণী পর্যন্ত ক্লাস নিয়ে থাকেন, ৬ষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেণির বিষয় সম্পর্কে তাদের জ্ঞান খুবই সীমিত। এছাড়া ইবি প্রধানদের বিএড/এমএড বা প্রশাসনিক কোনো দীর্ঘ দিনের প্রশিক্ষণ না থাকায় সহ সুপারের মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ পদে তাদেরকে নিয়োগ দেওয়া কতটুকু যুক্তিসম্মত তা ভেবে দেখা প্রয়োজন। সহ সুপার পদে মাধ্যমিক স্তরের সহমৌলভী ও সহ শিক্ষকদের নিয়োগ দেওয়া হউক।
Milon Khondoker, ০৬ জুলাই, ২০২৩
Eqbtedaayee moulavi and teacher der k assistant moulavi and teacher howar sujog deyar jor dabi janai
md rana ahmed, ০৬ জুলাই, ২০২৩
যেখানে আরবি বিষয়ের চেয়ে জেনারেল বিষয় তুলনামূলক অনেক বেশি, আরবী শিক্ষকদের চেয়ে জেনারেল শিক্ষক প্রশাসনিক কাজে বেশি দক্ষ এবং যোগ্য বলে মনে হয়। সেখানে জেনারেল শিক্ষক প্রশাসনিক পদে কেন যেতে পারবে না,,বিষয়টি আমার কাছে প্রশ্নবিদ্ধ? আমি চাই আরবি শিক্ষকদের পাশাপাশি জেনারেল শিক্ষকদেরকেও প্রশাসনিক গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগ দেওয়ার ব্যবস্থা করা হোক।
Amran Hossain, ০৬ জুলাই, ২০২৩
আলিম মাদ্রাসার উপাধ্যক্ষ পদের যোগ্যতা প্রভাষক পদে আট বছরের অভিজ্ঞতা নির্ধারণ করা উচিত। যেহেতু আট বছরে প্রভাষকদের পদোন্নতি হয়ে সহকারী অধ্যাপক হন, আলিম মাদ্রাসার উপাধ্যক্ষ ও সহকারী অধ্যাপকদের বেতন গ্রেড ০৬। সেহেতু আলিম মাদ্রাসার উপাধ্যক্ষের অভিজ্ঞতা প্রভাষক পদের আট বছর হওয়া উচিত।
মোঃআতিকুর রহমান, ০৬ জুলাই, ২০২৩
গত ৪ জুলাই/২৩ মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর ৩ মাসের মধ্যে অধ্যক্ষ - উপাধ্যক্ষ নিয়োগের ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য একটি পরিপত্র জারি করেছে কিন্তু মূল সমস্যা হচ্ছে বর্তমান জনবল কাঠামোয় বিদ্যমান নিয়োগ যোগ্যতা। বর্তমান নিয়োগ যোগ্যতা বহাল থাকলে অধ্যক্ষ - উপাধ্যক্ষ পদে ৪০%নিয়োগ দেয়া সম্ভব হবে না । শতভাগ নিয়োগ নিশ্চিত করতে হলে ২০১০ সালের নিয়োগ যোগ্যতা পুনরায় চালু করতে হবে।কারণ বর্তমান যিনি উপাধ্যক্ষ তিনি অধ্যক্ষ পদের স্কেলের সমান বেতন পাচ্ছেন। অধ্যক্ষ পদে নিয়োগ পেলে ইনকিরিমেনট কর্তন করার কারণে তার বেতন পূর্বের চেয়ে কমে যায়,তাই উপাধ্যক্ষগণ অধ্যক্ষ পদে যেতে আগ্রহী নন।আর যারা সহকারী অধ্যাপক আছেন তাঁদের অনেকেই জেনারেল বিষয়ের তাদের উপরে যাওয়ার সুযোগ নেই।আর যে২/১জন আরবি বিষয়ে সহকারী অধ্যাপক তাদের অধিকাংশই চাকরি যাওয়ার পথে তাই তারাও আগ্রহী নন। এমতাবস্থায় প্রভাষকদের উক্ত পদে যাওয়ার সুযোগ সৃষ্টি করা হলে অধ্যক্ষ - উপাধ্যক্ষ পদগুলো দ্রুত পূর্ণ করা সম্ভব হবে।তাই আপনাদের মাধ্যমে বাস্তব বিষয়টি মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বিভাগ এবং মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী মহোদয়ের দৃষ্টি গোচর করার জন্য বিশেষ ভাবে অনুরোধ করছি
mohammad abdus salam, ০৫ জুলাই, ২০২৩
মাদ্রাসা বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান!!! কেন? এখানে কি শুধু বিশেষ বিষয় (আরবি) পড়ানো হয়? বিশেষ বিষয়ের চেয়ে সাধারণ বিষয় কয়েকগুন বেশি, ফলে বিশেষ বিষয়ের শিক্ষকের চেয়ে সাধারণ বিষয়ের বিষয়ের শিক্ষক ও কয়েকগুন বেশি এবং তাদের সবারই শিক্ষায় ডিগ্রি বিএড / এমএড রয়েছে। ফলে প্রশাসনিক পদে জেনারেল শিক্ষক দের নিয়োগ অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত। তাই যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে আকুল আবেদন প্রশাসনিক পদে জেনারেল শিক্ষকদের নিয়োগের বিধি যুক্ত করে এমপিও নীতিমালা সংশোধন করা হউক।
Mohammad Mizanur Rahman., ০৫ জুলাই, ২০২৩
সংযুক্ত এম পিও ভুক্ত মাদরাসায় কর্মরত এবতেদায়ী প্রধান শিক্ষকদেরকে সংশোধিত এমপিও নীতিমালায় ১৫ বছরের পরিবর্তে ১০ বছর চাকুরীর অভিজ্ঞতা দিয়ে সহ সুপার পদে আবেদনের সুযোগ দেওয়ার আকুল আবেদন। এবতেদায়ী সহকারী শিক্ষক, সহকারী মৌলবী ও এবতেদায়ী ক্বারীদেরকে চাকুরীতে যোগদানকালীন সময়ে ১৩ তম গ্রেড দেওয়ার জোর দাবী জানাই।