মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

মন্তব্যের তালিকা

Tabiatkowser, ১৪ জুলাই, ২০২৩
দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও প্রতিষ্ঠান প্রধানের দাপটে প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করা হচ্ছে। প্রতিনিয়ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অর্থ নয়-ছয় তো হচ্ছে হচ্ছে, তার সাথে সভাপতি ও প্রতিষ্ঠান প্রধানের সহযোগিতায় অধিকাংশ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের মধ্যে গ্রুপিং সৃষ্টি করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এক ধরনের নৈরাজ্য ও হতাশা চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে। তাই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি যদি জবাবদিহিতার আওতায় না আসে আর প্রতিষ্ঠান প্রধানের স্বেচ্ছাচারিতার বিরুদ্ধে কোন আইন করা না হলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের চলমান নৈরাজ্য কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে তা একমাত্র আল্লাহ ছাড়া আর কেউ জানে না।
idris ahmed, ১৩ জুলাই, ২০২৩
সরকার যদি শিক্ষকগুলো এনটিআরসিএ এর অধিনে নিয়োগ দিতে পারে কর্মচারী মনে হচ্ছে সম্ভব নয়? আগে যেমন নামকা অস্তে সনদ দিয়ে টাকার জোরে শিক্ষক হওয়া যেত; দরিদ্র পরিবারের কারও পক্ষ্যে প্রায় অবস্ভব ছিল কিন্তু সরকারের হস্তক্ষেপে তা সম্ভব হয়েছে মেধাবিদের নিয়োগ পাওয়া। সেই মোতাবেক তৃতীয় চতুর্ শ্রেণির ও প্রতিষ্ঠান প্রধান পদগুলো সরকারের অধীনে নিলে আমজনতার পক্ষে এগুলোতে প্রবেশ করতে পারবে- কেশুনে কার কথা কর্তা বাবুরা/সরকারের সদিচ্ছা থাকলে সম্ভব নচেৎ সভাপতি, প্রতিষ্ঠান প্রধান ও এমপিদের হস্তক্ষেপে তারাই নিয়োগ পাবে। কয়েকদিন শুধু অনলাইন পত্রিকায় ভাসবে পরে ইতি-
Tabiatkowser, ১২ জুলাই, ২০২৩
দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও প্রতিষ্ঠান প্রধানের দাপটে প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করা হচ্ছে। প্রতিনিয়ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অর্থ নয়-ছয় তো হচ্ছে হচ্ছে, তার সাথে সভাপতি ও প্রতিষ্ঠান প্রধানের সহযোগিতায় অধিকাংশ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের মধ্যে গ্রুপিং সৃষ্টি করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এক ধরনের নৈরাজ্য ও হতাশা চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে। তাই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি যদি জবাবদিহিতার আওতায় না আসে আর প্রতিষ্ঠান প্রধানের স্বেচ্ছাচারিতার বিরুদ্ধে কোন আইন করা না হলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের চলমান নৈরাজ্য কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে তা একমাত্র আল্লাহ ছাড়া আর কেউ জানে না।