দেশের সিংহভাগ কোচিং ও প্রাইভেট সেন্টারগুলো শিক্ষার ছদ্মবেশ ধরে পর্দার আড়ালে বেপরোয়াভাবে চালাচ্ছে যৌনাচার। এসব কোচিং ও প্রাইভেট সেন্টারে উঠতি বয়সের মেয়েরা যারা তাদেরকে পাঠদান করে আর যারা এসব সেন্টারের মালিক তাদেরকে স্যার ডাকে না। তাদেরকে ভাইয়া বলে সম্বোধন করে। তারপরও কি সরকারের টনক নড়বে না? কোচিং ও প্রাইভেট সেন্টার থেকে যত ধরনের অসামাজিক কার্যকলাপ প্রতিনিয়ত ঘটে যাচ্ছে ব্যাপারগুলো দেখলে মনে হয়, সমাজ থেকে এসব অপরাধ দূর করার কোন আইন আছে বলে মনে হয় না। নতুবা এ ধরনের অপকর্ম কেন দিনের পর দিন ঘটে যাচ্ছে? তাই শিক্ষার পরিবেশ, শিক্ষকদের মর্যাদা,
Tabiatkowser, ২৩ আগস্ট , ২০২৩
অনেক সুবিধাবাদ শিক্ষকরা যারা কোচিং ও প্রাইভেট পেশায় নিয়োজিত আছে তারা নতুন শিক্ষাক্রম নিয়েও দেশের অধিকাংশ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ব্যবসা শুরু করে দিয়েছে। তাই তাদেরকে আইনিভাবে আটকানোর ব্যবস্থা করা হোক। সরকার যদি দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা থেকে কোচিং ও প্রাইভেট ব্যবসা বন্ধ না করে তাহলে নতুন কারিকুলাম কখনো বাস্তবায়ন হবে