মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

মন্তব্যের তালিকা

MD, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
মোশাই শিক্ষকদের কথা বললেন কত শতাংশ শিক্ষক গাইড বই ছাড়া পড়াতে পারেন না.
Tabiatkowser, ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
কোচিং ও প্রাইভেট সেন্টারের কারণে একদিকে যেমন অনেক কষ্টার্জিত দেশের অর্থ আত্মসাৎ হচ্ছে, তেমনি অন্যদিকে দিনের পর দিন অসামাজিক কর্মকাণ্ড ও বৃদ্ধি পাচ্ছে। উল্লেখ্য যে এই কোচিং ও প্রাইভেট সেন্টারের কারণে শিক্ষার্থীরা আজ বিদ্যালয়ে আনন্দ পাচ্ছে না। বেশির ভাগই শিক্ষার্থীরা কোচিং ও প্রাইভেট সেন্টারে বেশি আনন্দ ভোগ করে। তাই ভবিষ্যতে শিক্ষা ব্যবস্থা টিকিয়ে রাখতে হলে যত দ্রুত সম্ভব টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া পর্যন্ত একযোগে সকল কোচিং ও প্রাইভেট সেন্টার বন্ধ করা একান্ত প্রয়োজন।
Tabiatkowser, ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
সবার আগে দরকার দেশের শিক্ষক সমাজকে সঠিক প্লাটফর্মে আনা। প্রয়োজনে টেক্সট বুক আরও সহজ করা দরকার। দেশের সিংহভাগ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চলে নোট গাইডের মাধ্যমে। এ কথা ধ্রুব সত্য যে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রতিষ্ঠান প্রধান সহায়ক বই বলে বিভিন্ন মানহীন নোট গাইড শিক্ষার্থীদের উপর চাপিয়ে দেয় যা নিচক অনৈতিক কার্যকলাপ ছাড়া আর কিছুই নয়। অথচ শিক্ষার সাথে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এর কোন খবরই রাখে না। যার জন্য আজ শিক্ষার এই অবস্থা।
Tabiatkowser, ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
৭৯ শতাংশ প্রাথমিক এবং ৮২ দশমিক ৫ শতাংশ মাধ্যমিক শিক্ষার্থী তাদের পাঠ এবং পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য বাণিজ্যিক গাইডবই অনুসরণ করেছে। ২০২২ খ্রিষ্টাব্দের প্রথম নয় মাসে প্রাথমিক পর্যায়ে গড়ে ৬৬৯ টাকা এবং মাধ্যমিক পর্যায়ে ২ হাজার ৬৫ টাকা পর্যন্ত ব্যয় হয়েছে বলে অভিভাবকরা জানিয়েছেন। তারপরও কি শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের কোন টনক নড়ছে? এসব অভিভাবকরা আরও নিজের সন্তানদের প্রাইভেট ও কোচিং সেন্টারে ভর্তি করার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করে। তাই দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে কোচিং ও প্রাইভেট সেন্টার বন্ধ করতে হলে আগে অভিভাবকদের সজাগ থাকতে হবে। প্রয়োজনে এদেরকেও আইনের আওতায় আনতে হবে।