ব্যাঙের ছাতার মত যেখানে সেখানে বহু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে শুধুমাত্র ব্যবসা করার জন্য। এসবের জন্য সরকারের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তারাই বেশি দায়ী। আমাদের এলাকার কথাই বলি- ৩ কিলো মিটারের মধ্যে ৩ টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কি উদ্দেশ্য নিয়ে এইসব বিদ্যালয় গড়ে উঠেছে? যেখানে ১টি বিদ্যালয়ই যথেষ্ট! কিসের বিনিময়ে উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তারা পাঠদানের অনুমতি দেয়, এম.পি.ও ভুক্ত করে? জনগণের টাকা এভাবে অপচয় করার অধিকার কে তাদের দিয়েছে? দেশ এখন আর্থিক সংকটের মুখে আছে, শিক্ষা দেওয়ার নামে অর্থের অপচয় রোধ করার দিকে সরকার/কর্তৃপক্ষের নজর দেওয়া উচিত নয় কি?
MD ZOBAYDUL ISLAM, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
মো: জোবাইদুল ইসলাম
সহকারী শিক্ষক দামগাড়ি উচ্চ বিদ্যালয়
গোবিন্দগঞ্জ,গাইবান্ধা, রংপুর।
অনেক অনেক ধন্যবাদ জানায় দৈনিক শিক্ষা ও দৈনিক স্মাদের বার্তাকে এমন সুন্দর অনুসন্ধান এর জন্য।
আমার বিদ্যালয় সহ আশপাশের প্রাই সকল প্রতিষ্ঠানেই এরকম অনেক জাল সনদ ধারী শিক্ষক আছেন। আমি চাই তাদেরকে ধরা হোক। প্রয়োজনীয় সকল সহয়তা দিব ইনশাআল্লাহ।