মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

আমি যা চাই: সব গুলো নিয়োগ ntrca হাতে চলে যাক, আপাতত সব গুলো না হলেও, প্রধান ও সহকারী প্রধান শিক্ষক নিয়োগ ntrca এর হাতে নিক।কারণ অনেক টাকার বানিজ্য হয়।

এমপিও ভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজিং কমিটির মাধ্যমে শিক্ষক/কর্মচারী নিয়োগ কোন রকম মেধার ভিত্তিতে হয় না। এতো বছর পর এই বিষয় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের একটু নজরে আসলো? এটা দুঃখজনক! এখানে ভয়াবহ দুর্নীতি করার সুযোগ রয়েছে। এমপিও ভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান হওয়া মানেই রাজকন্যাসহ রাজার রাজত্ব হাতে পাওয়া। যেমন- মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে একজন ব্যক্তি একই সাথে প্রধান শিক্ষক, শিক্ষক/কর্মচারী নিয়োগের দায়িত্বে, সদস্য সচিব ও আর্থিক হিসাবের দায়িত্বে, ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচন করার দায়িত্বে, আর কি লাগে!

প্রাথমিক ভাবে বিষয়টি চিহ্নিত হয়েছে এ জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানাই। কিন্তু দিল্লী বহু দূরে।সবে মাত্র মিটিং আহ্বান করা হয়েছে । তারপর এইটা সেইটা কতো কি ।এ বছর জনবল কাঠামোর মধ্যে বৈষম্য দূর করতে কত যে মিটিং হলো কোনো ফলাফল প্রকাশিত হয়নি।আর এখানে তো হোমরাচোমরাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয় জড়িত আছে । অতএব দিল্লী বহু দূরে।

অধিকাংশ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে মানসম্মত প্রধান শিক্ষক তো দূরের কথা,তদন্ত করলে দেখা যাবে- বেশ কয়েক লক্ষ টাকার বিনিময়ে জাল সনদধারী প্রধান শিক্ষক,সহকারী প্রধান শিক্ষক,ব্যাকডেটে জাল সনদধারী সহকারী শিক্ষক,নিয়োগ বানিজ্যের মাধ্যমে শিক্ষকতা করে সরকারি টাকা আত্মসাৎ করে বহাল তবিয়তে আছেন!!! বি: দ্র:(অধিকাংশ বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়)।

অধিকাংশ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে মানসম্মত প্রধান শিক্ষক তো দূরের কথা,তদন্ত করলে দেখা যাবে- বেশ কয়েক লক্ষ টাকার বিনিময়ে জাল সনদধারী প্রধান শিক্ষক,সহকারী প্রধান শিক্ষক,ব্যাকডেটে জাল সনদধারী সহকারী শিক্ষক,নিয়োগ বানিজ্যের মাধ্যমে শিক্ষকতা করে সরকারি টাকা আত্মসাৎ করে বহাল তবিয়তে আছেন!!!

ম্যানেজিং কমিটির হাত থেকে নিয়োগ প্রক্রিয়া বন্ধ করা হোক।

সুপার, সহকারী - সুপার এগুলো সবই ঠিক করা উচিত