আমি মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, পিতাঃ মোঃ বিল্লাল হোসাইন, মাতাঃ জাহানারা বেগম, গ্রাম সিলিমপুর(চাটিপাড়া), ডাকঘরঃ কালিহাতি, উপজেলাঃ কালিহাতি, জেলাঃ টাংগাইল, বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) ৩য় গণবিজ্ঞপ্তির আওতায় এর স্মারক: ৩৭.০৫.০০০০.০১১.০১.০০১.২১-৬ তারিখ: ২০/০১/২০২২ ইং এর সুপারিশের প্রেক্ষিতে গত ১৯/০২/২০২২ ইং তারিখ পূর্বাহ্নে দাঁতভাঙ্গা মডেল কলেজ রৌমারি, কুড়িগ্রাম এ প্রভাষক “হিসাব বিজ্ঞান” (নন এমপিও) পদে যোগদান করি। এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি 2013 সালে স্থাপিত হয়। কলেজটির শুধুমাত্র পাঠদানের অনুমতি আছে স্থায়ী স্বীকৃতিও নেই। প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকে যারা শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেছিলেন তারা স্থানীয় তাদের মধ্যে একজনও শিক্ষক নিবন্ধন পাস করেনি,তাই তাদের এমপিও হওয়ার কোন সম্ভবনা নেই জেনে হাল ছেড়ে দিয়েছেন। তাই তার বর্তমানে অন্য পেশায় চলে গেছেন। বর্তমানে কলেজে কোন শিক্ষার্থী নেই বিধায় কোন পাঠদান কার্যক্রমও নেই। যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কোন ছাত্রছাত্রীই নেই এমন প্রতিষ্ঠান এমপিও হওয়ার কোন সুযোগও আপাতত নেই। এমন অবস্থায় আমার করণীয় কি জানালে উপকৃত হবো।
Md. Towhidul Islam, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
আদম শুমারী বা তথা কথিত জনশুমারী অনুযায়ী ৮৫% মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্রে মাদ্রাসা শিক্ষা বরাবরের মতই অবহেলিত ও পদদলিত। যারা এ বৈষম্যের হোতা- তারা আর যাই হোক, কোন মুসলিম পরিবারের সন্তান হতে পারে না।তারা প্রকারান্তরে পশ্চিমা বেনিয়াদের অবৈধ সন্তান।
Md. Towhidul Islam, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
সম্ভবতঃ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী থেকে আমলা পর্যন্ত উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাদের পিতৃ পরিচয়ের সমস্যা রয়েছে। নতুবা মাদ্রাসা শিক্ষকদের সাথে তারা বিমাতা সূলভ আচরণ করতে পারতেন না।আমার মনে হয়, এ সকল কর্মকর্তার পিতৃ পরিচয়ে পম্চিমা সাদা চামড়াওয়ালাদের অংশীদারিত্ব রয়েছে।
ফিরোজ আহমেদ, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
বৈষম্যের দিক দিয়ে এখনো পূর্ব পাকিস্তান ও পশ্চিম পাকিস্তানের নিয়মে চলছে আমাদের সোনার বাংলাদেশ।