মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

মন্তব্যের তালিকা

Alaur Rahman, ০৫ অক্টোবর, ২০২৩
আপনাকে অভিনন্দন মে হক কথা বলেছেন।
Yeakub Ali, ০৫ অক্টোবর, ২০২৩
একজন চাকুরীজিবীর উন্নতিই হচ্ছে তাঁর পদোন্নতি হওয়া। বৈষম্য কাকে বলে? কত প্রকার, কি কি? এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৩য় শ্রেণি ও ৪ র্থ শ্রেণির কর্মচারীদের দেখুন। সারা জীবনে তাদের কোন পদোন্নতি নেই। বেতনও অনেক কম, ৩য় শ্রেণির বেতন=৯৩০০/= ও ৪র্থ শ্রেণির বেতন=৮২৫০/= ও বাড়ী ভাড়া+ চিকিৎসা ভাতা=১৫০০/= প্রনোদনা=১০০০/=। ২০২৩ সালে এই বেতনে কি সংসার চলে? অথচ মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বিভাগের ৩য় শ্রেণি ও ৪র্থ শ্রেণি কর্মচারীদের প্রায়ই পদোন্নতি দিতে দেখা যায়। এমপিও নীতিমালায় সমস্ত সুযোগ সুবিধা সহকারী শিক্ষক থেকে প্রধান শিক্ষকদের দেওয়া হয়েছে। এ কেমন নীতিমালা? এই সব বৈষম্য দেখে মনে হয় ৩য় শ্রেণি ও ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারীরা এদেশের নাগরিক নয়!!! সংশ্লিষ্ট নীতিনির্ধারকগণ কতটুকু নীতিবান? যারা ৩য় শ্রেণি ও ৪র্থ শ্রেণি কর্মচারীদের পদোন্নতি নীতিমালা তৈরি বন্ধ করেছেন। রাষ্ট্র কোন শ্রেণির নাগরিকের প্রতি বৈষম্যমূলক আইন বা বৈষম্যমূলক নীতিমালা প্রনয়ন করতে পারে?