বিএড এর সার্টিফিকেট ক্রয় করে ৩ বার রিজেক্ট করে। পরেরবার টাকার বিনিময়ে তা অনুমোদন হয়। এ বিষয়ে মাদ্রাসা অধিদপ্তরের চেয়ারম্যান, সচিব, পরিচালক আরো কয়েকজনের মেইলে কিছু তথ্য সহ মেইল করার পরও কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। ঐ মেইলে শিক্ষকের জাল সার্টিফিকেট এর তথ্য দেওয়া হয়েছিল।
Anjan Kumar Biswas, ৩১ অক্টোবর, ২০২৩
জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে না পারলে এমন দূর্ভিক্ষ কোনো দিন পিছু ছাড়বে না। এটা দেখে অবাক হওয়ার কিছু আছে বলে আমি মনে করি না।
md. rafikul islam, ৩১ অক্টোবর, ২০২৩
এ জন্যই দক্ষ ও ভালো শিক্ষক কোনদিনই জাতি পাবে না। কারণ প্রশাসনে মধু, ঘি আছে,শিক্ষায় আছে জ্বালা