যারা কোচিং ও প্রাইভেট সেন্টার নিয়ে ব্যস্ত। আর বিভিন্ন ধরনের বই প্রকাশকের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকার বিনিময়ে যেসব প্রতিষ্ঠান প্রধানরা জিম্মি হয়ে গেছেন কিংবা তাদের পুরনো অভ্যাস ছাড়তে পারছে না। তাদের বিরুদ্ধে কঠোর মনিটরিং ব্যবস্থা ও কড়া এ্যাকশন গ্রহণ না করলে বর্তমান কারিকুলামকে আলোর মুখ দেখাতে তারা বড় ধরনের বাধা হয়ে দাঁড়াবে।
Md. Zahirul Islam, ১৯ নভেম্বর, ২০২৩
সরকারের এই বাস্তবমুখী শিক্ষা সঠিক সিদ্ধান্ত।
Tabiatkowser, ১৯ নভেম্বর, ২০২৩
সত্য কথা তিক্ত হলেও বলতে হয় যে, দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ৭০% শিক্ষকদের মনোভাব নোংরা। শিক্ষকতাকে তারা নেশা হিসেবে গ্রহণ না করে বানিজ্যিক পন্য হিসেবে গ্রহণ করেছে। নতুন শিক্ষাক্রমে কোন কোচিং ও প্রাইভেট না থাকা সত্বেও তারা শিক্ষার্থীদেরকে জিম্মি করে প্রাইভেট কোচিং করার মধ্যে এখনো জড়িত। তারা সকল সন্ধ্যা ব্যাজ করে শিক্ষার্থীদের এখনো কোচিং ও প্রাইভেট পড়াচ্ছে। এসব শিক্ষক নামের কুলাংগাররা প্রধান দায়িত্ব পালন করে তাদের কোচিং ও প্রাইভেট সেন্টারে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গেলেও তা নামে মাত্র। চাকরি ঠিক রাখতে তারা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে উপস্তিতি নিশ্চিত করে আর সময় কাটায়। এরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের তেমন গুরুত্ব দিয়ে পাঠদান করে না। এইসব শিক্ষক নামের ভন্ডরা পরিক্ষায় শিক্ষার্থীদের নকল সরবরাহ, প্রশ্নের উত্তর বলে দেয়া,শিক্ষাক্রম নিয়ে বিভিন্ন কুরুচিপূর্ণ কথা ভাইরাল করা আর সরকারের খেয়ে সরকারের বদনাম করায় ব্যস্ত।
Tabiatkowser, ১৯ নভেম্বর, ২০২৩
বিএনপি জামাত এর পাশাপাশি যে সব শিক্ষকরা নতুন কারিকুলাম এর প্রশিক্ষণ নিয়েছে তাদের অধিকাংশ কোচিং ও প্রাইভেট পেশায় জড়িত আর বই প্রকাশকদের সাথে তাদের প্রতিনিয়ত যোগাযোগ রয়েছে। তাই এসব শিক্ষক ছদ্মবেশ ধারীদের বের করতে না পারলে শিক্ষা ব্যবস্থায় আশার আলো তো দূরের কথা। বরং দেশের ভাবমূর্তি নিয়েও হয়তো একসময় প্রশ্ন দেখা দিবে। তাই দেশের প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে চিরুনি অভিযান চালিয়ে এদের বের করা অত্যন্ত প্রয়োজন।